এমন একটি দিনও নেই যে আমি তোমার কাজকে নির্দিষ্ট করে দেই না।
আর এমন একটি রাতও নেই যে ফেরেস্তারা তোমার পাপ আর গুনাহর পাহাড় আমার কাছে নিয়ে আসেনা।
তুমি আমারি সৃষ্ট পৃথিবীতে থাকো, আমারি নেয়ামতসমূহ ভোগ করো; আর আমাকে সেজদা দাওনা।
আমি তোমাকে বলছি,
আমার রহমত কখনো তোমাকে ছেড়ে যায়না।
আর তোমার অকৃতজ্ঞতা, অবাধ্যতা আর নাফরমানি আমার কাছে পৌছেঁ যায় প্রতিনিয়ত।
একের পর এক তোমার সমস্ত গুনাহ আমি গোপন করে রাখি।
....... কত যে মহান তোমার পালনেওয়ালা !
....... আর কতযে অকৃতজ্ঞ আমার বান্দা !
....... বান্দা, তোমার জন্য আমার লজ্জা হয়!
....... একদিন আমার সামনে তোমাকে লজ্জা পেতে হবে!
তুমি ভুলে যাও আমাকে, আর মনে রাখ অন্যদেরকে।
তুমি ভয় কর মানুষকে, আর ভয় কর না আমাকে।
তুমি ভয় কর মানুষের ঘৃনা, আর ভয় কর না আমার জাহান্নামের আগুন।
এ এক মহা সত্য -
আল্লাহ ছাড়া কোন পালনেওয়ালা নেই।
যে তার বান্দাদের জন্য বিছিয়ে দিয়েছেন অপরিমেয় রহমতের বিছানা;
রক্ষা করেন শয়তানের সর্বপ্রকার অনিষ্ট হতে।
(একটি রাশিয়ান বয়ানের আংশিক অনুবাদ)
ও আমার ভাই-বোনেরা !
যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমাদের সৃষ্টি করেছেন!
যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমাদেরকে পৃথিবীতে এনেছেন!
যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমাদেরকে তার অগনিত নেয়ামত দিয়ে প্রতিনিয়ত প্রতিপালন করে যাচ্ছেন!
যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমাদেরকে অক্সিজেন, ঠান্ডা পানি, গাছের তাজা সু-স্বাদু ফলমুল দান করেছেন!
যে আল্লাহ্ তায়ালা’র আদেশে প্রতিনিয়ত আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাস প্রবাহিত হচ্ছে, প্রবাহিত হচ্ছে রক্ত শরীরে!
যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমাদের হার্টকে সচল রেখেছেন!
যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমাদেরকে ইসলামের মত দৌলত দান করেছেন!
যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমাদেরকে জাহান্নামের পথ থেকে বাচাঁর রাস্তা বাতলে দিয়েছেন!
যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমাদের তরবিয়তের জন্য রহমাতুল্লিল আ’লামীন মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহকে (ﷺ ) আমাদের কাছে পাঠিয়েছেন!
যে আল্লাহ্ তায়ালাই তার হুকুম মাননেওয়ালাদের সাহায্য করবেন বলে ওয়াদা করেছেন!
যে আল্লাহ্ তায়ালাই তার দ্বীনের সাহায্যকারীগনকে সাহায্য করার ওয়াদা করেছেন!
যে আল্লাহ্ তায়ালাই তার নবী (ﷺ) এর সুন্নত এর মধ্যে কামীয়াবী রেখেছেন!
যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমদের সীরাতুল মুসতাক্কীম এর কখা শিখিয়েছেন!
যে আল্লাহ তায়ালাই দুনিয়া ও আখিরাতের সমস্ত সুখ-শান্তি ও সফলতা একমাত্র তা দ্বীন এর মধ্যে রেখেছেন!
যে আল্রাহ তায়ালার হাতেই আমাদের সুতা রয়েছে, সুতা ধরে টানলেই তার কাছেই ফিরে যেতে হবে!
....... সেই আল্লাহ তায়ালাকে ভুলে আমরা কোথায় কোথায় দৌড়াচ্ছি!
....... কোথায় যাচ্চি আমরা!
....... কতদূর আমাদের গন্তব্য!
....... কবে আমরা থামবো!
....... আজরাইল আ: এলে তাকে আমরা ফিরিয়ে দিতে পারবো কি?
....... কবরে মুনকার নাকীর ফেরেস্তাদের ও আজাবের ফেরেস্তাদের সাথে বোঝাপড়া করতে পারবো কি?
....... কিয়ামতের দিন আল্লাহ তায়ালার ফয়সালাকে অস্বীকার করতে পারবো কি?
জাহান্নামকে ধ্বংশ করে দিতে পারবো কি?
জান্নাত দেখে জান্নাতে প্রবেশ না করার ইচ্ছা পোষন করে থাকতে পারবো কি?
যদি না-ই পারি; তাহলে এক্ষুনি ঘুরে দাড়াবার সময়।
এক্ষুনি নিজেকে শুধরে নেবার সময়।
তওবা করবার সময়।
আল্লাহ তায়ালা’র সামনে নিজেকে অবনত করবার সময়।
আল্লাহ তায়ালা’র কুরআনের প্রতিটি আদেশ-নিষেধ জীবনে বাস্তবায়ন করার সময়।
প্রতিদিন সময়মত ও গুরুত্ব সহকারে পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায় করার সময়।
তাহাজ্জুদগুজার হবার সময়।
রমযানের সবগুলো রোজা রাখার সময়।
উত্তম আখলাখওয়ালা হবার সময়।
যাকাত দেবার সময়।
হ্জ্জ করার সময়।
উম্মতের একরাম করার সময়।
উম্মতকে দাওয়াত দেবার সময়।
নিজে দ্বীনের দায়ী হবার সময়।
নবীওয়ালা কাম কারনেওয়ালা বনবার সময়।
মুহাম্মাদ (ﷺ)এর মুহাব্বত ও আল্লাহ তায়ালার মুহাব্বত অর্জন করবার সময়।
জান্নাত কামাই করবার সময়।
আল্লাহ্ তায়ালাকে রাজী করবার সময়।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালাকে রাজী করার নিয়ত আছে তো ভাই ইনশাআল্লাহ ???
আর এমন একটি রাতও নেই যে ফেরেস্তারা তোমার পাপ আর গুনাহর পাহাড় আমার কাছে নিয়ে আসেনা।
তুমি আমারি সৃষ্ট পৃথিবীতে থাকো, আমারি নেয়ামতসমূহ ভোগ করো; আর আমাকে সেজদা দাওনা।
আমি তোমাকে বলছি,
আমার রহমত কখনো তোমাকে ছেড়ে যায়না।
আর তোমার অকৃতজ্ঞতা, অবাধ্যতা আর নাফরমানি আমার কাছে পৌছেঁ যায় প্রতিনিয়ত।
একের পর এক তোমার সমস্ত গুনাহ আমি গোপন করে রাখি।
....... কত যে মহান তোমার পালনেওয়ালা !
....... আর কতযে অকৃতজ্ঞ আমার বান্দা !
....... বান্দা, তোমার জন্য আমার লজ্জা হয়!
....... একদিন আমার সামনে তোমাকে লজ্জা পেতে হবে!
তুমি ভুলে যাও আমাকে, আর মনে রাখ অন্যদেরকে।
তুমি ভয় কর মানুষকে, আর ভয় কর না আমাকে।
তুমি ভয় কর মানুষের ঘৃনা, আর ভয় কর না আমার জাহান্নামের আগুন।
এ এক মহা সত্য -
আল্লাহ ছাড়া কোন পালনেওয়ালা নেই।
যে তার বান্দাদের জন্য বিছিয়ে দিয়েছেন অপরিমেয় রহমতের বিছানা;
রক্ষা করেন শয়তানের সর্বপ্রকার অনিষ্ট হতে।
(একটি রাশিয়ান বয়ানের আংশিক অনুবাদ)
ও আমার ভাই-বোনেরা !
যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমাদের সৃষ্টি করেছেন!
যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমাদেরকে পৃথিবীতে এনেছেন!
যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমাদেরকে তার অগনিত নেয়ামত দিয়ে প্রতিনিয়ত প্রতিপালন করে যাচ্ছেন!
যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমাদেরকে অক্সিজেন, ঠান্ডা পানি, গাছের তাজা সু-স্বাদু ফলমুল দান করেছেন!
যে আল্লাহ্ তায়ালা’র আদেশে প্রতিনিয়ত আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাস প্রবাহিত হচ্ছে, প্রবাহিত হচ্ছে রক্ত শরীরে!
যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমাদের হার্টকে সচল রেখেছেন!
যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমাদেরকে ইসলামের মত দৌলত দান করেছেন!
যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমাদেরকে জাহান্নামের পথ থেকে বাচাঁর রাস্তা বাতলে দিয়েছেন!
যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমাদের তরবিয়তের জন্য রহমাতুল্লিল আ’লামীন মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহকে (ﷺ ) আমাদের কাছে পাঠিয়েছেন!
যে আল্লাহ্ তায়ালাই তার হুকুম মাননেওয়ালাদের সাহায্য করবেন বলে ওয়াদা করেছেন!
যে আল্লাহ্ তায়ালাই তার দ্বীনের সাহায্যকারীগনকে সাহায্য করার ওয়াদা করেছেন!
যে আল্লাহ্ তায়ালাই তার নবী (ﷺ) এর সুন্নত এর মধ্যে কামীয়াবী রেখেছেন!
যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমদের সীরাতুল মুসতাক্কীম এর কখা শিখিয়েছেন!
যে আল্লাহ তায়ালাই দুনিয়া ও আখিরাতের সমস্ত সুখ-শান্তি ও সফলতা একমাত্র তা দ্বীন এর মধ্যে রেখেছেন!
যে আল্রাহ তায়ালার হাতেই আমাদের সুতা রয়েছে, সুতা ধরে টানলেই তার কাছেই ফিরে যেতে হবে!
....... সেই আল্লাহ তায়ালাকে ভুলে আমরা কোথায় কোথায় দৌড়াচ্ছি!
....... কোথায় যাচ্চি আমরা!
....... কতদূর আমাদের গন্তব্য!
....... কবে আমরা থামবো!
....... আজরাইল আ: এলে তাকে আমরা ফিরিয়ে দিতে পারবো কি?
....... কবরে মুনকার নাকীর ফেরেস্তাদের ও আজাবের ফেরেস্তাদের সাথে বোঝাপড়া করতে পারবো কি?
....... কিয়ামতের দিন আল্লাহ তায়ালার ফয়সালাকে অস্বীকার করতে পারবো কি?
জাহান্নামকে ধ্বংশ করে দিতে পারবো কি?
জান্নাত দেখে জান্নাতে প্রবেশ না করার ইচ্ছা পোষন করে থাকতে পারবো কি?
যদি না-ই পারি; তাহলে এক্ষুনি ঘুরে দাড়াবার সময়।
এক্ষুনি নিজেকে শুধরে নেবার সময়।
তওবা করবার সময়।
আল্লাহ তায়ালা’র সামনে নিজেকে অবনত করবার সময়।
আল্লাহ তায়ালা’র কুরআনের প্রতিটি আদেশ-নিষেধ জীবনে বাস্তবায়ন করার সময়।
প্রতিদিন সময়মত ও গুরুত্ব সহকারে পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায় করার সময়।
তাহাজ্জুদগুজার হবার সময়।
রমযানের সবগুলো রোজা রাখার সময়।
উত্তম আখলাখওয়ালা হবার সময়।
যাকাত দেবার সময়।
হ্জ্জ করার সময়।
উম্মতের একরাম করার সময়।
উম্মতকে দাওয়াত দেবার সময়।
নিজে দ্বীনের দায়ী হবার সময়।
নবীওয়ালা কাম কারনেওয়ালা বনবার সময়।
মুহাম্মাদ (ﷺ)এর মুহাব্বত ও আল্লাহ তায়ালার মুহাব্বত অর্জন করবার সময়।
জান্নাত কামাই করবার সময়।
আল্লাহ্ তায়ালাকে রাজী করবার সময়।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালাকে রাজী করার নিয়ত আছে তো ভাই ইনশাআল্লাহ ???
Post a Comment