মুক্ত আলোচনা পবিত্র কো্রআন এবং হাদিসের আলোকে (৪)

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <span class="userContent">"যদি আমি এই কুরআন পাহাড়ের উপর<br /> নাযিল করতাম, তাহলে তুমি দেখতে যে, পাহাড় বিণীত হয়ে আল্লাহর ভয়ে ভীত<br /> হয়ে দীর্ণ-বিদীর্ণ হয়ে গেছে । আমি এসব দৃষ্টান্ত মানুষের জন্য বর্ণনা করি, যাতে করে তারা চিন্তা- ভাবনা করে" (সূরা হাশর-২১)</span><br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgrqBWiG0QuQil4fVdSIb82-9A9UElSLZ_WfRzr8B5HyjlE8BlcPLre_GqzLAe5XWpr1FBtk5_7mTunCHX6eYjVaOdjnGaUKitPyZaC5iZVlNdIow0ufrzXV-KPzlA4EgqXNUEFThyphenhyphentWOdP/s1600/1604394_641286339271123_947383387_n.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgrqBWiG0QuQil4fVdSIb82-9A9UElSLZ_WfRzr8B5HyjlE8BlcPLre_GqzLAe5XWpr1FBtk5_7mTunCHX6eYjVaOdjnGaUKitPyZaC5iZVlNdIow0ufrzXV-KPzlA4EgqXNUEFThyphenhyphentWOdP/s1600/1604394_641286339271123_947383387_n.jpg" /></a></div> <span class="userContent"><br /> <br /> প্রিয় ভাই ও বোনেরা । আল<span class="text_exposed_show"> কুরআনের গুরুভার বহন করা কত কঠিন, চিন্তা করুন । অহী লেখক<br /> হযরত যায়েদ ইবনে সাবিত (রাঃ) বলেন, একবার নবী করীম (ছাঃ) এর উপর অহী নাযিল হচ্ছিল । এই সময় তিনি তার উরু আমার উরুর উপর রেখে শুয়েছিলেন । তখন আমার উরুর<br /> উপর এমন এক চাপ অনুভব করলাম<br /> যাতে আশংকা করলাম যে, আমার উরু চুর্ণ-বিচুর্ণ হয়ে যাবে । (সহীহ বুখারী, মুসলিম, তিরমিযী, নাসাঈ)<br /> <br /> হযরত আয়িশা (রাঃ) বর্ণনা করেন,<br /> "আমি তীব্র শীত কালেও নবী করীম<br /> (দঃ) এর উপর অহী নাযিল হতে দেখেছি । সেই সময়ও তার কপাল থেকে ঘাম ঝরে পড়তো" (বুখারী, মুসলিম)<br /> <br /> আরেক হাদীছে আয়িশা (রাঃ) বলেন, হযরত মুহাম্মাদ (দঃ) উটের উপর আরোহী থাকা অবস্থায় তার উপর অহী নাযিল হতে থাকলে উট তার বুক (ভারে) মাটির সাথে মিশিয়ে দিতো এবং অহী নাযিল সম্পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত উট বিন্দুমাত্র নড়াচড়াও করতে পারতো না" (মুসনাদে আহমাদ, হাকেম, ইবনে জারীর)<br /> <br /> অর্থাত্ অহীর ভারেই এমন অবস্থা হতো । অনুরূপ ভাবে তার যে হুকুম আহকাম আছে তাও পালন করা ছিলো অনুরূপ কঠিন ।<br /> ইবনে জারীর (রহঃ) এর উক্তিও এটাই ।<br /> <br /> আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি রাসূল (দঃ) কে জিজ্ঞাসা করেনঃ অহী নাযিলের সময় আপনি কি কিছু অনুভব করেন? রাসূল (দঃ) উত্তরে বলেন,<br /> আমি এমন শব্দ শুনতে পাই যেমন<br /> কোন জিঞ্জীরের শব্দ হয় । তখন<br /> আমি নিঃশব্দ হয়ে পড়ি । যখনই<br /> অহী নাযিল হয় তখন তা আমার উপর<br /> এমন বোঝা হয় যে, যেন মনে হয়<br /> আমার প্রাণই বেরিয়ে পড়বে"<br /> (মুসনাদে আহমাদ)<br /> <br /> সবাই মনেমনে একবার হলেও<br /> আল্লাহর প্রশংসা করুন-</span></span></div>

মুক্ত আলোচনা পবিত্র কো্রআন এবং হাদিসের আলোকে (৪)

"যদি আমি এই কুরআন পাহাড়ের উপর নাযিল করতাম, তাহলে তুমি দেখতে যে, পাহাড় বিণীত হয়ে আল্লাহর ভয়ে ভীত হয়ে দীর্ণ-বিদীর্ণ হয়ে গেছে । আমি এসব...

Read more »

কথিত মুফাসসির, মওলবি তারেক রহমানের কয়েকটি উক্তি

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <span class="userContent">১। ফেরাউনের লাশ দেখলে মনে হবে ফেরাউন মাত্র গতকাল মারা গেছে। <br /> <br /> ২। তারেক মনোয়ারের এক মিশরি বন্ধু নাকি তাঁকে বলেছে ফেরাউন এত লম্বা যে তাঁর নাকের ছিদ্র দিয়ে একজন মানুষের মাথা নাকি ঢুকে যাবে।<span class="text_exposed_show"> আস্তাগফিরুল্লাহ! </span></span><br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiV2vy0sHtXwa0PrSy8RN9OripUw2A94PzJfyJrq-uYUx7tD7Ua8UDRQkezGHDcSbNWJN4TeAhrStZ3pl_gqH7iQ6PGPdJT4W982FsNYE-EjJd9w6bNdidUnF3qT10cSygRf1Xuoen1yrnB/s1600/1782007_640479779351779_1634547863_n.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="181" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiV2vy0sHtXwa0PrSy8RN9OripUw2A94PzJfyJrq-uYUx7tD7Ua8UDRQkezGHDcSbNWJN4TeAhrStZ3pl_gqH7iQ6PGPdJT4W982FsNYE-EjJd9w6bNdidUnF3qT10cSygRf1Xuoen1yrnB/s1600/1782007_640479779351779_1634547863_n.jpg" width="320" /></a></div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> </div> <span class="userContent"><span class="text_exposed_show"><br /> <br /> <a class="_58cn" data-ft="{"tn":"*N","type":104}" href="https://www.facebook.com/hashtag/%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%83">#মন্তব্যঃ</a>-<br /> ১ ও ২। আমার অন্তত দুইজন ফেরাউনের লাশ দেখার সৌভাগ্য হয়েছে, ফ্রান্সের লোভর মিউজিয়ামে আর ব্রিটিশ মিউজিয়ামে। হযরত মুসা (আঃ) এর সাথে ফেরাউন মেমেফতাহর সংঘর্ষ ঘটেছিল। তাঁর লাশ এখন সংরক্ষিত আচ্ছে মিশরের কায়রো মিউজিয়ামে। তারা সবাই আনুমানিক ৬ ফিট লম্বা ছিলেন। আর তাদের লাশ ইন্টারনেট এ দেয়া আছে। এ পর্যন্ত যেসব ফেরাউনের লাশ পাওয়া গেছে তারা সবাই মরে শুঁটকি হয়ে গেছে। কারো লাশই তাজা নেই। এটা ঢাহা মিথ্যা কথা। একজন আলেমের মুখে ফাহেশা কথা বা মিথ্যা একেবারেই মানায় না। <br /> <br /> ৩। চট্টগ্রামে ১২ জন আউলিয়া আসেনি, ১২ জন শয়তান এসেছে। নাউযু বিল্লাহ। <br /> <br /> #মন্তব্যঃ-<br /> এভাবে আল্লাহর অলিদেরকে যে শয়তান বলতে পারে সে কত বড় শয়তান তা আল্লাহই ভালো জানেন। এ শয়তানের আরও বেয়াদবি মূলক আচরণ হল সে বয়ানের সময় প্রতিবারই আল্লাহকে শাহাদত অঙ্গুলি দ্বারা উপরের দিকে দেখায়। যা খুবই দৃষ্টিকটু। আল্লাহকে ইশারা করতে হলে অত্যন্ত শালীন আর নম্র-ভদ্র ভাবে ইশারা করা উচিৎ। আল্লাহ কুরানে বলেছেন নামাজে দাঁড়ালে আমরা যেন তাঁর সামনে চাকরের মত নম্র, একাগ্র এবং অনুগত হয়ে দাঁড়াই। এমনকি রাসুল (ﷺ) এর সামনেও সাহাবীদের গলাকে নিচু করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে কুরানে। <br /> <br /> আর স্মরণ করতে থাক স্বীয় পালনকর্তাকে আপন মনে ক্রন্দনরত ও ভীত-সন্ত্রস্ত অবস্থায় এবং এমন স্বরে যা চিৎকার করে বলা অপেক্ষা কম… । (7:205)<br /> <br /> বলুনঃ আল্লাহ বলে আহবান কর কিংবা রহমান বলে, যে নামেই আহবান কর না কেন, সব সুন্দর নাম তাঁরই। আপনি নিজের নামায আদায়কালে স্বর উচ্চগ্রাসে নিয়ে গিয়ে পড়বেন না এবং নিঃশব্দেও পড়বেন না। এতদুভয়ের মধ্যমপন্থা অবলম্বন করুন। (17:210)<br /> <br /> মুমিনগণ সফলকাম হয়ে গেছে, যারা নিজেদের নামাযে বিনয়-নম্র (23:1-2)<br /> <br /> মুমিনগণ! তোমরা নবীর কন্ঠস্বরের উপর তোমাদের কন্ঠস্বর উঁচু করো না এবং তোমরা একে অপরের সাথে যেরূপ উঁচুস্বরে কথা বল, তাঁর সাথে সেরূপ উঁচুস্বরে কথা বলো না। এতে তোমাদের কর্ম নিস্ফল হয়ে যাবে এবং তোমরা টেরও পাবে না। (49:2)<br /> <br /> এই বেয়াদব কোথায় পেল এত সাহস আল্লাহ ও তাঁর অলিদের সাথে বেয়াদবি করার?</span></span></div>

কথিত মুফাসসির, মওলবি তারেক রহমানের কয়েকটি উক্তি

১। ফেরাউনের লাশ দেখলে মনে হবে ফেরাউন মাত্র গতকাল মারা গেছে। ২। তারেক মনোয়ারের এক মিশরি বন্ধু নাকি তাঁকে বলেছে ফেরাউন এত লম্বা যে তাঁর নাক...

Read more »

হে আদম সন্তান

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <span class="userContent">এমন একটি দিনও নেই যে আমি তোমার কাজকে নির্দিষ্ট করে দেই না।<br /> আর এমন একটি রাতও নেই যে ফেরেস্তারা তোমার পাপ আর গুনাহর পাহাড় আমার কাছে নিয়ে আসেনা।<span class="text_exposed_show"><br /> তুমি আমারি সৃষ্ট পৃথিবীতে থাকো, আমারি নেয়ামতসমূহ ভোগ করো; আর আমাকে সেজদা দাওনা।<br /> </span></span><br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> </div> <br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiHPgpFUews5mKrVDyETRYNzMiUcb25hHjmE1Sy29RHqOYyKafwEUj19vwq7ROKGWnW4l-0zgRO0uwJf9uffLBYXqX7P9-1v-KUWH76JH-0EoBoVTK-H9iDqMhldHdCZjy0FRdytaMX84Id/s1600/1620913_640376686028755_911503914_n.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="156" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiHPgpFUews5mKrVDyETRYNzMiUcb25hHjmE1Sy29RHqOYyKafwEUj19vwq7ROKGWnW4l-0zgRO0uwJf9uffLBYXqX7P9-1v-KUWH76JH-0EoBoVTK-H9iDqMhldHdCZjy0FRdytaMX84Id/s1600/1620913_640376686028755_911503914_n.jpg" width="320" /></a></div> <span class="userContent"><span class="text_exposed_show"><br /> আমি তোমাকে বলছি,<br /> আমার রহমত কখনো তোমাকে ছেড়ে যায়না।<br /> আর তোমার অকৃতজ্ঞতা, অবাধ্যতা আর নাফরমানি আমার কাছে পৌছেঁ যায় প্রতিনিয়ত।<br /> একের পর এক তোমার সমস্ত গুনাহ আমি গোপন করে রাখি।<br /> <br /> ....... কত যে মহান তোমার পালনেওয়ালা !<br /> ....... আর কতযে অকৃতজ্ঞ আমার বান্দা !<br /> ....... বান্দা, তোমার জন্য আমার লজ্জা হয়!<br /> ....... একদিন আমার সামনে তোমাকে লজ্জা পেতে হবে!<br /> <br /> তুমি ভুলে যাও আমাকে, আর মনে রাখ অন্যদেরকে।<br /> তুমি ভয় কর মানুষকে, আর ভয় কর না আমাকে।<br /> তুমি ভয় কর মানুষের ঘৃনা, আর ভয় কর না আমার জাহান্নামের আগুন।<br /> <br /> এ এক মহা সত্য - <br /> আল্লাহ ছাড়া কোন পালনেওয়ালা নেই।<br /> যে তার বান্দাদের জন্য বিছিয়ে দিয়েছেন অপরিমেয় রহমতের বিছানা;<br /> রক্ষা করেন শয়তানের সর্বপ্রকার অনিষ্ট হতে।<br /> <br /> (একটি রাশিয়ান বয়ানের আংশিক অনুবাদ)<br /> <br /> ও আমার ভাই-বোনেরা !<br /> <br /> যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমাদের সৃষ্টি করেছেন!<br /> যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমাদেরকে পৃথিবীতে এনেছেন!<br /> যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমাদেরকে তার অগনিত নেয়ামত দিয়ে প্রতিনিয়ত প্রতিপালন করে যাচ্ছেন!<br /> যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমাদেরকে অক্সিজেন, ঠান্ডা পানি, গাছের তাজা সু-স্বাদু ফলমুল দান করেছেন! <br /> যে আল্লাহ্ তায়ালা’র আদেশে প্রতিনিয়ত আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাস প্রবাহিত হচ্ছে, প্রবাহিত হচ্ছে রক্ত শরীরে!<br /> যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমাদের হার্টকে সচল রেখেছেন!<br /> যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমাদেরকে ইসলামের মত দৌলত দান করেছেন!<br /> যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমাদেরকে জাহান্নামের পথ থেকে বাচাঁর রাস্তা বাতলে দিয়েছেন!<br /> যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমাদের তরবিয়তের জন্য রহমাতুল্লিল আ’লামীন মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহকে (ﷺ ) আমাদের কাছে পাঠিয়েছেন!<br /> যে আল্লাহ্ তায়ালাই তার হুকুম মাননেওয়ালাদের সাহায্য করবেন বলে ওয়াদা করেছেন!<br /> যে আল্লাহ্ তায়ালাই তার দ্বীনের সাহায্যকারীগনকে সাহায্য করার ওয়াদা করেছেন!<br /> যে আল্লাহ্ তায়ালাই তার নবী (ﷺ) এর সুন্নত এর মধ্যে কামীয়াবী রেখেছেন!<br /> যে আল্লাহ্ তায়ালাই আমদের সীরাতুল মুসতাক্কীম এর কখা শিখিয়েছেন!<br /> যে আল্লাহ তায়ালাই দুনিয়া ও আখিরাতের সমস্ত সুখ-শান্তি ও সফলতা একমাত্র তা দ্বীন এর মধ্যে রেখেছেন!<br /> যে আল্রাহ তায়ালার হাতেই আমাদের সুতা রয়েছে, সুতা ধরে টানলেই তার কাছেই ফিরে যেতে হবে!<br /> <br /> ....... সেই আল্লাহ তায়ালাকে ভুলে আমরা কোথায় কোথায় দৌড়াচ্ছি!<br /> ....... কোথায় যাচ্চি আমরা!<br /> ....... কতদূর আমাদের গন্তব্য!<br /> ....... কবে আমরা থামবো!<br /> ....... আজরাইল আ: এলে তাকে আমরা ফিরিয়ে দিতে পারবো কি?<br /> ....... কবরে মুনকার নাকীর ফেরেস্তাদের ও আজাবের ফেরেস্তাদের সাথে বোঝাপড়া করতে পারবো কি?<br /> ....... কিয়ামতের দিন আল্লাহ তায়ালার ফয়সালাকে অস্বীকার করতে পারবো কি?<br /> জাহান্নামকে ধ্বংশ করে দিতে পারবো কি?<br /> জান্নাত দেখে জান্নাতে প্রবেশ না করার ইচ্ছা পোষন করে থাকতে পারবো কি?<br /> <br /> যদি না-ই পারি; তাহলে এক্ষুনি ঘুরে দাড়াবার সময়। <br /> এক্ষুনি নিজেকে শুধরে নেবার সময়। <br /> তওবা করবার সময়।<br /> আল্লাহ তায়ালা’র সামনে নিজেকে অবনত করবার সময়। <br /> আল্লাহ তায়ালা’র কুরআনের প্রতিটি আদেশ-নিষেধ জীবনে বাস্তবায়ন করার সময়।<br /> প্রতিদিন সময়মত ও গুরুত্ব সহকারে পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায় করার সময়।<br /> তাহাজ্জুদগুজার হবার সময়।<br /> রমযানের সবগুলো রোজা রাখার সময়।<br /> উত্তম আখলাখওয়ালা হবার সময়।<br /> যাকাত দেবার সময়।<br /> হ্জ্জ করার সময়।<br /> উম্মতের একরাম করার সময়।<br /> উম্মতকে দাওয়াত দেবার সময়।<br /> নিজে দ্বীনের দায়ী হবার সময়।<br /> নবীওয়ালা কাম কারনেওয়ালা বনবার সময়।<br /> মুহাম্মাদ (ﷺ)এর মুহাব্বত ও আল্লাহ তায়ালার মুহাব্বত অর্জন করবার সময়।<br /> জান্নাত কামাই করবার সময়।<br /> আল্লাহ্ তায়ালাকে রাজী করবার সময়।<br /> <br /> আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালাকে রাজী করার নিয়ত আছে তো ভাই ইনশাআল্লাহ ???</span></span></div>

হে আদম সন্তান

এমন একটি দিনও নেই যে আমি তোমার কাজকে নির্দিষ্ট করে দেই না। আর এমন একটি রাতও নেই যে ফেরেস্তারা তোমার পাপ আর গুনাহর পাহাড় আমার কাছে নিয়ে আসে...

Read more »

Who are Ahle Hadis? আহলে হাদিস কারা ?

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="text_exposed_root text_exposed" id="id_502803c73a5870458162869"> <span class="hasCaption">ইলমে গায়ব বিষয়ে আনেক তর্ক বিতর্ক হয়েছে, সে কারনে এই বিষয়ে কোরআন শরীফ থেকে ও সহীহ বোখারী শরীফ ও (মুত্তাফাকুল আলাই) হাদিস নি্যে মুল পোস্ট টি সাজানো হয়েছে। যারা জানতে চান কেবল তাদের জন্য। আর যারা সত্য জানবেন কিন্তূ কশ্চিম কালেও মেনে নিবেন না কোরআন হোক আর সহীহ হাদিস হোক নবীজি কে ছোট করা যাদের ধর্মে পরিনত হয়েছে কোরআন বা হাদীস কোন বিষয় নয় তাদের ব্যাপার।</span></div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjSPn1qxlq2KcD7beHdD59WCmhfJSqvmox3jkzD01llp9DsYD6fCuV01LTl25zyqZBj5BEKWRKvx0V0kXZOoFK5aA_5o0y4aGa6NusZFsLAsHAurZCG6P-ZfQzg9pxC6r3zO0Aor7j7q5Nq/s1600/529208_733945176630635_2010474855_n.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="239" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjSPn1qxlq2KcD7beHdD59WCmhfJSqvmox3jkzD01llp9DsYD6fCuV01LTl25zyqZBj5BEKWRKvx0V0kXZOoFK5aA_5o0y4aGa6NusZFsLAsHAurZCG6P-ZfQzg9pxC6r3zO0Aor7j7q5Nq/s1600/529208_733945176630635_2010474855_n.jpg" width="320" /></a></div> <div class="text_exposed_root text_exposed" id="id_502803c73a5870458162869"> <span class="hasCaption"> </span><div class="text_exposed_show"> <span class="hasCaption">রে আমার কিছু বলার নাই। আল্লাহই তাদের জন্য যথেষ্ট। কিন্তু পোষ্টি সম্পূর্ণ না পড়ে কুর'আনের কোনো আয়াতের নিজের মমনগড়া ব্যাখ্যা নিয়ে আসলে সরাসরি কাফির হবেন।</span><br /> <span class="hasCaption"><br /></span> <span class="hasCaption">মহান রাব্বুল আলামীন পৃথিবীর বুকে মানবজাতির হিদায়াতের জন্য যত নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন সবাইকে তাঁদের নুবুয়তের দলিল হিসাবে কতিপয় মু’জিযাও দান করেছেন। অন্যান্য নবীগনের ক্ষেত্রে ঐসব মু’জিযার সীমিত থাকলেও আমাদের প্রিয় রাসূল সাইয়্যিদুল মুরসালীন(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা)-এর ব্যাপার ছিল সম্পুর্ন ভিন্ন। অন্য নবীগনের যাবতীয় মু’জিযা একত্রিত করলে যা হয় তাঁর সবক’টি তো বটে; বরং এরপরেও আরো কত মু’জিযা দান করেছেন তা গণনা করা যাবে এমন হিসেবের খাতা নীল আকাশের নিচে খুজে পাওয়া যাবে না, গণনা বাইরে যে সব মু’জিযা রয়েছে এর একটি হল ইলমে গায়েব বা “অদৃশ্যজ্ঞান “। এই ইল্মে গায়েব মহানবীর অতুলনীয় বৈশিষ্টাবলীর অন্যতম অনুগ্রহ। যেমন কোরআনে পাকে আল্লাহ পাক ইরশাদ করেছেন- “আপনার যা জানা ছিল না তিনি(আল্লাহ) আপনাকে সবই শিক্ষা দিয়েছেন এবং তা ছিল আপনার উপর আল্লাহর মহা অনুগ্রহ”। পবিত্র ক্বোরআনের ভাষায় বলা যায় – নবীপাক(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) এর জন্য মহান আল্লাহ অজানা কিছুই রাখেন নি; হোক না তা অতীত কিংবা ভবিষ্যত। কিয়ামত পরবর্তি বেহেশত-দোযখের সংবাদ পর্যন্ত যেখানে লুকায়ে থাকতে পারেনি ।তাই তো তিনি উপস্থিত আনেক লোকের মনের খবর বলে দিয়েছেন, মুনাফিক্বেদের অন্তরে আবৃত অন্ধকার কুঠুরিতে লালিত কপটতা প্রকাশ করে মসজিদ থেকে তাদের অনেককে বের করে দিয়েছেন। এমন কি অনেক সাহাবীর আবেদন পরিপ্রেক্ষিতে তাদের বংশ তালিকা নিখুঁত ভাবে বলে দিয়েছেন এ গুলো কি প্রমান করে না নবীপাকের ইলমে গায়েব বিতর্কের উর্ধ্ধে একটি স্বীকৃত বিষয়?</span><br /> <span class="hasCaption">আল্লাহর রাসুলের(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) বাল্যবন্ধু নয় কেবল সারাজীবনের একান্ত সঙ্গী ইসলামের প্রথম খলিফা এবং নবীগনের পর যিনি শ্রেষ্ট মানুষ, সিদ্দিকে আকবর হযরত আবু বকর (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) ইসলাম গ্রহনের প্রাক্কালে নবী করীমের(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) কাছে তাঁর নুবুয়তের পক্ষে দলিল কি আছে? জানতে চাইলে নবী করীম উত্তর দিতে গিয়ে ভ্রু কুঁচকে ফেলেন নি বরং দু’শ ভাগ দৃঢ়প্রত্যয় নিয়ে বলে দিয়েছিলেন কেন গত রাতে তুমি যে স্বপ্ন দেখেছ, আকাশের চন্দ্র-সুর্য তোমার কোলে এসে হাজির। আর সিরিয়া যাত্রাপথে সেই স্বপ্নের ব্যাখ্যাকারী তোমাকে যা কিছু বলেছে তাইতো আমার নবুয়তের পক্ষে দলিল। এমন আশ্চর্যজনক তথ্যপ্রদানের অবস্থা হচ্ছে সিদ্দিক-ই-আকবরের স্তম্ভিত! তিনি শতভাগ নিশ্চিত হলেন যে, এই অদৃশ্যজ্ঞানের সংবাদদাতা (নবী) কষ্মিণকালেও মিথ্যুক হতে পরেন না। তিনিই মহান আল্লাহর সত্য নবী। সন্দেহাতীত ভাবে তাঁর নবুয়ত প্রমানিত। তদ্রুপ হযরত আব্বাস (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু)এর কথা শোনা যাক। বদরের যুদ্ধের বন্দিদের কে মুক্তিপণ নিয়ে ছেড়ে দেওয়ার নির্দেশ হলে অন্য বন্দীরা যথারীতি মুক্তিপণ আদায়ে ব্যস্ত। এ দিকে চাচা হযরত আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ও ঐ যুদ্ধবন্দীদের একজন। তিনি ভাতিজার কাছে এসে আবেদন করলেন বাবা ! আমি তো গরিব মানুষ! মুক্তিপন দেয়ার মত আমার কাছে কোন সম্পদ নেই ।উত্তরে নবী করীম(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) বললেন ”কেন চাচা! আপনি যুদ্ধে আসার পুর্বে আমার চাচীর কাছে যে স্বর্নালন্কার লুকিয়ে রেখে এসেছেন সে গুলো কোথায়? হযরত আব্বাস (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু)র সে গোপন সংবাদ তো দুনিয়ার বুকে অন্য কেউ জানার কথা নয়! কিন্তূ তাঁর ভাতিজা কিভাবে সুস্পস্টভাবে বলে দিলেন। তা রীতিমত বিষ্ময়ের! না! এ ধরনের অদৃশ্য সংবাদদাতা কোনদিন মিথ্যুক হতে পারেন না। তাঁর কপালও চমকে উঠল। নবীজীর হাতে নিজেকে সঁ’পে দিয়ে বলে উঠলেন হে আল্লাহর রাসুল! আমাকে ইসলামের কালেমা শরীফ পড়িয়ে মুসলমান বানীয়ে দিন। আমি এতদিন ছিলাম গভীর অন্ধকারে নিমজ্জিত। এবার আলোতে আসতে চাই। নবীজি তাঁকে কালেমা পড়িয়ে নিজ হাতে বায়াত করে মুসলমান বানালেন। এ ভাবে একজন জাহান্নামী মুহুর্তে বেহেশতী হয়ে গেলেন। শুধু কি তাই? নবীর পরশে শ্রেষ্ট সোনার মানুষে রুপান্তরিত হলেন। এ ভাবে হাজারো দৃষ্টান্ত রয়েছে যদ্বারা স্পস্ট প্রমাণিত হয় -মহান আল্লাহ তাঁর প্রিয় হাবীবকে ইলমে গায়েব দান করেছেন।</span><br /> <span class="hasCaption"><br /></span> <span class="hasCaption">এখন আরো কয়েকটি কোরআনের আয়াত ও সহীহ হাদীসের উদ্ধৃতি পেশ করব যাতে সহীহ হাদীস ছাড়া অন্য কিছূ মানিনা বলে যারা গলার পানি শুকিয়ে ফেলে তারা বিষয়েটি সহজে বুঝতে পেরে হিদায়াত লাভ করে। # ”মা কানাল্লাহু লি উতলিয়াকুম আলাল গাইবে ওয়ালাকিন নাল্লাহা ইজতাবিয়ু মির রুসুলিহু মাইয়া শায়ু” অর্থাৎ হে সাধারাণ লোকগন ! আল্লাহ তা’আলার শান নয় যে , তিনি তোমাদেরকে ইলমে গায়েব দান করবেন , তবে হ্যাঁ রাসুলগনের মধ্য হতে তিনি যাকে চান তাকে অদৃশ্যজ্ঞানের জন্য মনোনীত করেন। (সুরা আলইমরান ১৭৯)</span><br /> <span class="hasCaption">রসুলগণের মধ্য হতে যদি আল্লাহ পাক কাউকে নির্বাচিত করেন। তাহলে সর্বপ্রথমে কাকে নির্বাচিত করবেন তা সহজেই অনুমেয়।</span><br /> <span class="hasCaption"><br /></span> <span class="hasCaption">#আরেক জায়গায় ইরশাদ হয়েছে ;</span><br /> <span class="hasCaption">(আল্লাহ)স্বীয় গায়েবের বিষয়ে কাউকে ক্ষমতাবান করেন না। কিন্তূ রাসুলদের মধ্য যার উপর তিনি সন্তষ্ট হন( তাকেই ক্ষমতাবান করেন) (সুরা জিন- আয়াত ২৬-২৭ )</span><br /> <span class="hasCaption"><br /></span> <span class="hasCaption">#আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেছেন ‘ আল্লামাকা মা লাম তাকুন তা’লাম ” আর্থাৎ, তিনি আপনাকে এমন জিনিস শিক্ষা দিয়েছেন যা আপনি জানতেন না“ (সুরা নিসা আয়াত ১১৩)</span><br /> <span class="hasCaption">এ আয়াতে ব্যাখা করতে গিয়ে প্রসিদ্ধ তাফসীর গ্রন্থ “জালালাইন শরীফে” বলা হয়েছে ”আউযয়ু মিনাল আহকামে ওয়াল গাইব” অর্থাৎ আল্লাহ তায়ালা তাঁর রাসুল(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) কে শরীয়তের যাবতীয় হূকুম ও গায়েব সম্পর্কে শিক্ষা দিয়েছেন।</span><br /> <span class="hasCaption">উপরে বর্নিত আয়াত এবনহ জালালাইন শরীফের ব্যাখ্যা দ্বারা বুঝা গেল,</span><br /> <span class="hasCaption">আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তাঁর হাবীব(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) কে ইলমে গায়েব জানাইয়াছেন। তাই আমরা বলি(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) ইলমে গায়েব জানেন। অসংখ্য হাদিসে মাধ্যমে জানা যায় যে রাসুল(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) স্পস্ট বলে দিয়েছেন -কে কখন মৃত্যুবরন করবে? কোন জায়গায় কে মারা যাবে এবং কার গর্ভে ছেলে সন্তান অথবা মেয়ে সন্তান রয়েছে ইত্যাদি।</span><br /> <span class="hasCaption">যদি রাসুল(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) এ সব বিষয়ে গায়েব না জানতেন, তাহলে সম্স্ত গয়েবের সংবাদ কি ভাবে দিলেন?</span><br /> <span class="hasCaption"><br /></span> <span class="hasCaption">#হযরত আমর ইবনে আখতাব (রাদ্বিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু) হতে বর্নিত, তিনি বলেন, আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) একদিন আমাদেরকে নিয়ে ফজরের নামাজ পড়লেন। অতঃপর মিম্বরে আরোহন করলেন এবং আমাদের উদ্দেশে দীর্ঘ বক্তব্য প্রদান করলেন; এমন কি যোহরের নামায পড়ালেন। অতঃপর আবারো আরোহন করলেন মিম্বরে, আর বক্তব্য দেওয়া শুরু করলেন ,এমন কি আসরের নামাযের সময় উপস্থিত হল। অতঃপর মিম্বরে হতে নেমে আসরও পড়লেন। পুনরায় মিম্বরে আরোহন করে বক্তব্য দিতে দিতএ সুর্য অস্তমিত হয়ে গেল। সে দিন নবী করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) অতীতে যা কিছু এবং ভবিষ্যতে যা কিছু হবে সকল বিষয়ে আমাদেরকে সংবাদ দিয়েছেন। আমাদের মধ্যে যাঁদের স্মরণশক্তি অধিক তাঁরা সেসব (অদৃশ্য) সংবাদ বেশী মনে রাখতে পেরেছেন।</span><br /> <span class="hasCaption">(সুত্র : বোখারী শরীফ হাদিস নম্বর ৬২৩০ কিতাবুল কদর , মুসলিম শরীফ হাদিস নম্বর ২৮৯১ কিতাবুল ফিতান , তিরমিযী শরীফ হাদিস নম্বর ২১৯১ কিতাবুল ফিতান , আবু দাউদ শরীফ হাদিস নম্বর ৪২৮ কিতাবুল ফিতাম , মিসকাতুল মাসাবিহ : কিটাবুল ফিতাম ৪৬১ পৃষ্ঠা)</span><br /> <span class="hasCaption"><br /></span> <span class="hasCaption"># হযরত ওমর (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন একদা হুজুর নবী করীম(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) আমাদের সামনে দন্ডায়মান হলেন অতঃপর সৃষ্টিজগতের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত তথা বেহেশত বাসীরা বেহেশতে এবং দোযখনাসীরা দোযখে প্রবেশ করা পর্যন্ত সবকিছু আমাদের সামনে বলে দিলেন। আমাদের মধ্যে যারা মুখস্ত রাখতে পেরেছে তারা মুখস্ত রেখেছে ; আর যারা ভুলে যাবার তারা ভুলে গেছে।</span><br /> <span class="hasCaption">[বোখারী : হাদীস নং ৩০২০ : কিতাবু বাডয়িল খালক্ব]</span><br /> <span class="hasCaption"><br /></span> <span class="hasCaption">#হযরত হুযাইফা (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্নিত। তিনি বলেন রাসুলে পাক(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) আমাদের সামনে এক জায়গায় দাঁড়িয়ে বক্তৃতা করলেন- সে দিন থেকে ক্বিয়ামত পর্যন্ত যা কিছু ঘটবে তার কোন বিষয়েই তাঁর বক্তব্যে বাদ দেননি। শ্রোতাদের মধ্যে যে মুখস্থ রাখার সে মুখস্ত রেখেছে আর যে ভুলে যাবা সে ভুলে গেছে।</span><br /> <span class="hasCaption">(বোখারী শরীফ হাদীস নং ৬২৩০ কিতাবুল কদর। মুসলিম শরীফ হা:নং২৮৯১ কিতাবুল ফিতন)</span><br /> <span class="hasCaption"><br /></span> <span class="hasCaption"># হযরত আনাস বিন মালিক (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) হতে অপর এক হাদীস শরিফে দেখা যায় । তিনি বলেন একদা নবীপাক(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) আমাদের মাঝে তাশরীফ আনলেন তখন সূর্য পশ্চিমাকাশে দিকে ঝুঁকে পড়েছিল (অর্থাৎ যোহরের নামাযের সময় হয়ে গিয়েছিল) অতঃপর নবী করীম(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) যোহরের নামায পড়লেন আর সালাম ফিরানোর পর মিম্বরে আরোহন করে ক্বিয়ামতের আলোচনা রাখলেন এবং ক্বিয়ামতের পুর্বেকার কতিপয় বড় বড় ঘটনা বর্ননা দিলেন আর উপস্থিত সাহাবীদেরকে সম্বোধন করে বললেন, খোদার কসম তোমরা আমার কাছে যা কিছু জানতে চাইবে আমি এই মজলিসেই সব প্রশ্নের উত্তর দেব।</span><br /> <span class="hasCaption">হযরত আনাস (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) বলেন হুজুরের বানীর এমন দৃঢ়তা দেখে আনসারী সাহাবাদের মধ্যে আনন্দের কান্নার রোল বয়ে গেলো। আর নবীপাক(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা)বারবার বলে যাচ্ছেন – তোমরা আমাকে প্রশ্ন কর, প্রশ্ন কর। অতঃপর এক ব্যক্তি দাড়িয়ে প্রশ্ন করল – হে আল্লাহর রাসুল! পরকালে আমার ঠিকানা কোথায় হবে ? নবীপাকে বললেন জাহান্নাম। অথপর আবদুল্লাহ ইবনে হুযাফা বললেন -ইয়া রাসুল লাল্লাহ! আমার পিতা কে? নবী করীম বললেন – তোমার পিতা হুযাফা। নবীপাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) আবার ও জোর তাগিদ দিয়ে বললেন, তোমরা প্রশ্ন কর, প্রশ্ন কর। অত:পর, ওমর (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) নবী করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) বরাবর সামনে গিয়ে বসলেন আর বললেন- আমরা সন্তস্ট যে আল্লাহ কে রব হিসাবে পেয়ে, ইসলাম কে দ্বীন হিসাবে আর মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) কে রাসুল হিসেবে পেয়েছি। তিনি এসব কথা বলার সময় নবী করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) চুপ রইলেন । অতঃপর বললেন- সেই সত্তার কসম! যার হাতে আমার প্রাণ, আমার এ দেয়ালের সামনে এই মাত্র বেহেসত ও দোযখ হাজির করা হয়েছে , যখন আমি নামায পড়ছিলাম , আজকের মত কোন ভাল-মন্দকেও দেখিনি।</span><br /> <span class="hasCaption">(সুত্রঃ বোখারী শরীফ হাদীস নং৬৮৬৪ কিতাবুল ই’তিসাম , বিল কিতাবে ওয়াস সুন্নাহ :, মুসলিম শরীফ হাদিস নং ২৩৫৯ )</span><br /> <span class="hasCaption"><br /></span> <span class="hasCaption">এ ভাবে অসংখ্য হাদীস দ্বারা প্রমাণিত হয় রাসুলে আকরাম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) ইলমে গায়েবের অধিকারী ছিলেন। অবশ্যই তা আল্লাহ প্রদত্ত। আর সত্তাগত আলিমুল গায়েব হলেন একমাত্র আল্লাহ। আর আল্লাহর রাসুলের ইলমে গায়েব আল্লাহ্ প্রদত্ত।</span><br /> <span class="hasCaption"><br /></span> <span class="hasCaption">#হযরত আব্দুর রহমান ইবনে আয়িশ(রাঃ) বলেন, হুজুর(সাল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ফরমায়াছেনঃ আমি আমার মহীয়ান গরীয়ান প্রতিপালককে উত্তম আকৃতিতে দেখেছি। আমার প্রতিপালক বল্লেন,(হে মুহাম্মদ) মুকাররাব (আল্লাহ এর বিশেষ সান্নিধ্যপ্রাপ্ত) ফেরেশতাগণ কোন বিষয়ে ঝগড়া করে? আমি আরজ করলাম, মাওলা! তুমিই ভাল জান। হুজুর ফরমায়েছেন, অতঃপর আমার প্রতিপালক তাঁর রহমতের হাত আমার দু’স্কন্দের মধ্যখানে রাখলেন। আমি তাঁর ফয়েজের উপস্থিতি শীতল আকারে আমার বক্ষস্থলে অনুভব করলাম। অতঃপর সেই সমুদয় বস্তুর জ্ঞান আমার হয়ে গেল যা আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে ছিল। আর হুজুর(সাল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ঐ অবস্থার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ এ আয়াতখানা পাঠ করলেন, ওয়া কাজালিকা নুরী ইব্রাহিমা মালাকুতাস সামাওয়াতি ওয়াল আরদি ওয়া লিয়াকুনা মিনাল মু’কিনীন অর্থাৎ এইভাবে আমি ইব্রাহিম(আঃ) কে আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর পরিচালন ব্যবস্থ দেখাই; যাতে সে নিশ্চিত বিশ্বাসীদের অন্তর্ভুক্ত হয়।(মিরকাত শরহে মিশকাত, আশিয়াতুল লোমআত)</span><br /> <span class="hasCaption"><br /></span> <span class="hasCaption">#বোখারী শরীফের "বাদ্য়ু খালকে" শীর্ষক আলোচনায় ও মিশকাত শরীফের “বাদয়ু খলকে ওয়া জিকরুল আমবিয়া” শীর্ষক অধ্যায়ে হযরত উমর ফারূক (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহূ) থেকে বর্নিত অর্থাৎ হযরত ওমর (রাদিয়াল্লাহু আনহু) বলেন— ”রাসুল(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) এক জায়গায় আমাদের সাথে অবস্থান করছিলেন। সে খানে তিনি আমাদের সৃষ্টির সূচনা থেকে সংবাদ দিচ্ছিলেন– এমন কি বেহেস্তবাসী দোযখবাসী নিজ নিজ ঠিকানায় যাওয়ার অবধি পরিব্যাপ্ত যাবতীয় আবস্থা ও ঘটনা বলী প্রদান করেন, যিনি ওসব স্মরণ রাখতে পেরেছেন তিনিতো স্মরণ রেখেছেন; আর যিনি রাখতে পারেন নি তিনি ভুলে গেছেন। (মেশকাত শরীফ ৫০৬)</span><br /> <span class="hasCaption"><br /></span> <span class="hasCaption">#মেশকাত শরিফের “আল-ফিতনা” অধ্যায়ে বোখারী ও মুসলিম শরীফ বরাত দিয়ে হযরত হুযাইফা (রাদিয়াল্লাহ আনহু) থেকে বর্নিত হয়েছে</span><br /> <span class="hasCaption">অনুবাদ: রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) সে স্থানে কিয়ামত পর্যন্ত যা কিছু ঘটবে সব কিছুর খবর দিয়েছেন। কোন কিছুই বাদ দেন নাই। যারা মনে রাখার তারা মনে রেখেছেন, আর যারা ভুলে যাওয়ার তারা ভুলে গেছেন। (মিশকাত শরীফ)</span><br /> <span class="hasCaption"><br /></span> <span class="hasCaption">#হযরত হুজায়ফা (রাঃ) বলেনঃ</span><br /> <span class="hasCaption">হুজুর(সাল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দুনিয়ার পরিসমাপ্তি পর্যন্ত কোন ফেসাদের নেতৃত্বদানকারীকে বাদ রাখেননি ; যার নাম, পিতার নাম ও বংশের নাম আমাদেরকে বলেননি, যাদের সংখ্যা তিন শতাধিক পর্যন্ত হবে। (মিশকাত, পৃষ্ঠা ৪৬৩)</span><br /> <span class="hasCaption"><br /></span> <span class="hasCaption">#হযরত আবু যর গিফারী(রাঃ) বলেনঃ</span><br /> <span class="hasCaption">হুজুর(সাল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের নিকট থেকে এ অবস্থায় বিদায় নেন নি যে, কোন পাখি তার ডানা হেলায় না যার বর্ণনা তিনি আমাদের কাছে দেননি। (মুসনাদে আহমদ, তাবরানী)</span><br /> <span class="hasCaption"><br /></span> <span class="hasCaption">#হযরত আবু হুরায়রা(রাঃ) বলেন, একদা একটি নেকড়ে বাঘ এক ছাগলের রাখালের দিকে এল এবং ছাগলগুলো থেকে একটা ধরে নিয়ে যায়। রাখাল তার পশ্চাদবাবন করল এমনকি তার নিকট থেকে ঐ ছাগল ছিনিয়ে নেয়। হযরত আবু হুরায়রা বলেন, নেকড়ে বাঘটি তার বিশেষ ভঙ্গিতে এক টিলার উপর গিয়ে বসল এবং তার লেজ উভয় পায়ের মাঝখানে রেখে বলতে লাগল (হে রাখাল) তুমি আমার নিকট থেকে আমার রিজিক ছিনিয়ে নিতে ইচ্ছে করেছ যা আল্লহতায়াল আমাকে দান করেছিলেন। রাখাল বলল , খোদার কসম! আজকের মত এত বিস্ময়কর অবস্থা আমি কোন সময় দেখিনি যে, নেকড়ে বাঘ কথা বলছে। নেকড়ে বাঘ বলল, এর চেয় বিস্ময়কর অবস্থা সেই পবিত্র মানবের যিনি খেজুর বৃক্ষের সম্বলিত এলাকায় দু’পরবতের মধ্যখানে অর্থাৎ মদিনা মুনাওয়ারায় তোমাদেরকে সেই সমুদয় বিষয়ের সংবাদ দিচ্ছেন যা হয়েছে এবং ভবিষ্যতে হবে। হযরত আবু হুরায়রা বললেন, লোকটি ছিল ইয়াহুদি, সে হুজুর(সাল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সমীপে উপস্থিত হয়ে তাঁর কাছে এ ঘটনা বর্ণনা করল এবং মুসলমান হয়ে গেল। হুজুর(সাল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ঐ খবর সত্তায়ন করেছেন। (মিশকাত ৫৪১)</span><br /> <span class="hasCaption"><br /></span> <span class="hasCaption">এ সমস্ত হাদীস শরীফের মাধ্যমে জানা গেল রাসুল(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) সৃষ্টির শুরু থেকে কেয়ামত পর্যন্ত যা কিছু ঘটবে উহা জানতেন এবং উহার সংবাদ সাহাবাদেরকে দিয়েছেন।</span><br /> <span class="hasCaption">মূলত বাকী যে কোরআনের আয়াতসমুহে আল্লাহ্‌ ব্যতিত অন্য কারো জন্য ইলমে গায়েবের অস্বীকৃতি প্রমাণিত হয় , যেমনঃ আল্লাহ্‌ ব্যতিত আকাশ মণ্ডলী ও পৃথিবীতে কেউই অদৃশ্য বিষয়ের জ্ঞান রাখেনা। (সুরা নামল আয়াত ৬৫)</span><br /> <span class="hasCaption">তারই নিকট রয়েছে অদৃশ্যের কুঞ্জি, তিনি ব্যতিত কেও জানেনা। (সুর আনাম আয়াত ৫৯)</span><br /> <span class="hasCaption">এগুলো দ্বারা জা’তী ইলমে গায়েব অর্থাৎ আল্লাহ্‌ তায়ালার শিক্ষাদান ব্যতিত নিজস্ব ক্ষমতায় জানাকে বুঝানো হয়েছে। আর এ বিষয়ের প্রতি আমাদের ঈমান রয়েছে যে, আল্লাহতায়লার শিক্ষা দান ব্যতিরেকে কেও গায়েব জানতে পারেনা। যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌ ব্যতিত অন্য কারো জন্য যা’তী (নিজস্ব) ইলমে গায়েব স্বীকার করে, সে কাফির।</span><br /> <span class="hasCaption">যদি এই বিশ্লেষণ করা না হয় তাহলে অনেক জতিলতা অনিবার্য হয়। যেমন কতেক আয়াত দ্বারা ইলমে গায়েবের স্বীকৃতি এবং কতেক দ্বারা অস্বীকৃতি প্রমাণিত হয়। যদি অস্বীকৃতির আয়াতসমূহের প্রতি ঈমান এনে স্বীকৃতির আয়াতসমুহকে প্রত্যাখ্যান করা হয়, তবে এটা কুফরী।</span><br /> <span class="hasCaption">ইলম শব্দটি বাবে ছামিয়া ইয়াছমাউ হতে নিরগত হলে তার অর্থ হয় ‘নিজে নিজে জানা’, আর বাবে তাফঈল হতে নির্গত হলে তার অর্থ হয় ‘অন্য কত্রীক অবগত করানো’। নবী করীম(সাল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর ক্ষেত্রে প্রথমতি নিষিদ্ধ, কিন্তু দ্বিতীয়টি প্রমাণিত।</span><br /> <span class="hasCaption">মুলত গবেষণা করলে দেখা যায়, নবীজীর বরকতময় জীবনের প্রতিটি মুহুর্তে রয়েছে বিশ্বমানবতার জন্য শিক্ষনীয় বিষয়। আর অধিকাংশ গুরুত্বপুর্ণ কর্মসুচিতে দেখা যায়, ইলমে গায়েবের প্রভাব। পবিত্র ক্বোরআন-হাদীসের আলোকে সংক্ষেপে এতটুকু আলোচনা করলাম।</span><br /> <span class="hasCaption">আল্লাহ আমাদের উক্ত আলোচনা থেকে প্রকৃত ইলম জানার ও বোঝার তৌফিক দান করূন। আমিন ।</span><br /> <span class="hasCaption"><br /></span> <span class="hasCaption">[বিস্তারিত জানার জন্য দেখতে পারেন “জা-আল-হক্ব” : প্রথম খন্ড]</span><br /> <span class="hasCaption">Courtesy: <a data-hovercard="/ajax/hovercard/page.php?id=233002803468996" href="https://www.facebook.com/pages/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%8F-%E0%A6%86%E0%A6%AF%E0%A6%AE-%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A7%81-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%AB%E0%A6%BE-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%83/233002803468996">ইমাম-এ-আ'যম আবু হানীফা (রাঃ)</a></span><br /> <span class="hasCaption"><br /></span> <span class="hasCaption">আরো বিস্তারিত জানতে নিচের দুটি লিঙ্কের আর্টিক্যালগুলো পড়ুনঃ</span><br /> <span class="hasCaption">১. এখানে দুটি আর্টিক্যাল আছে</span><br /> <span class="hasCaption"><a href="http://sunniaaqida.wordpress.com/category/%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A7%87-%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%AC-%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A7%87/page/2/" rel="nofollow nofollow" target="_blank">http://<wbr></wbr>sunniaaqida.wordpress.com/<wbr></wbr>category/<wbr></wbr>ইলমে-গায়েব-সর্ম্পকে/page/2/</a></span><br /> <span class="hasCaption">২. এখানে প্রায় ৯টি আর্টিক্যাল আছে</span><br /> <span class="hasCaption"><a href="http://sunniaaqida.wordpress.com/category/%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A7%87-%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%AC-%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A7%87/" rel="nofollow nofollow" target="_blank">http://<wbr></wbr>sunniaaqida.wordpress.com/<wbr></wbr>category/<wbr></wbr>ইলমে-গায়েব-সর্ম্পকে/</a></span><br /> <span class="hasCaption"><br /></span> <span class="hasCaption">ইংরেজীতে পড়তে চেলে দেখুন আরবী বই এর স্ক্যান কপিসহ</span><br /> <span class="hasCaption"><a href="http://salafiaqeedah.blogspot.com/2008/09/knowledge.html" rel="nofollow nofollow" target="_blank">http://<wbr></wbr>salafiaqeedah.blogspot.com/<wbr></wbr>2008/09/knowledge.html</a></span><br /> <span class="hasCaption"><br /></span> <span class="hasCaption">ইমাম ইবন তায়্যিমিয়ার মন্তব্য ইলমুল গায়েব সম্পর্কে</span><br /> <span class="hasCaption"><a href="http://salafiaqeedah.blogspot.com/2011/09/ibn-taymiyyahs-knowledge-of-unseen.html" rel="nofollow nofollow" target="_blank">http://<wbr></wbr>salafiaqeedah.blogspot.com/<wbr></wbr>2011/09/<wbr></wbr>ibn-taymiyyahs-knowledge-of<wbr></wbr>-unseen.html</a></span></div> </div> </div>

Who are Ahle Hadis? আহলে হাদিস কারা ?

ইলমে গায়ব বিষয়ে আনেক তর্ক বিতর্ক হয়েছে, সে কারনে এই বিষয়ে কোরআন শরীফ থেকে ও সহীহ বোখারী শরীফ ও (মুত্তাফাকুল আলাই) হাদিস নি্যে মুল পোস...

Read more »

রাসুল (সঃ) এর জীবনের এক ঘটনা

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <span class="userContent">(রাসুল (সঃ) এর জীবনের এই ঘটনাটি  মক্কা দখলের জন্য মুসলিমদের এক বিশাল বাহিনী মক্কার দিকে অগ্রসর হচ্ছে। এই খবর মক্কাতে পৌছানর পরপরই মক্কার কাফেরদের ভিতর আতংক <span class="text_exposed_show">ছড়িয়ে পড়ল। তারা খুবই ই শঙ্কিত। কারন এই কাফেরেরা মুসলিমদের উপর অনেক অত্যাচার করেছে। মুসলিমদেরকে কে হত্য করেছে এবং দেশ ছাড়তে বাধ্য করেছে।</span></span><br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgm0I_AyJPZa0OjO4Ky8oqeKHMHTW46QjoTe8gg2AolYKACSnMXJN04KRXnVg9TC8TFI7QHVITgSPl07fuYa9CYO4XQHYntRivsFmoHs2i0W1eLne2SLYnp6w5tMXaqNb5KrboVbowCnXN6/s1600/998585_745099672176655_1169831430_n.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgm0I_AyJPZa0OjO4Ky8oqeKHMHTW46QjoTe8gg2AolYKACSnMXJN04KRXnVg9TC8TFI7QHVITgSPl07fuYa9CYO4XQHYntRivsFmoHs2i0W1eLne2SLYnp6w5tMXaqNb5KrboVbowCnXN6/s1600/998585_745099672176655_1169831430_n.jpg" /></a></div> <span class="userContent"><span class="text_exposed_show"><br /> আজ সেই কাফের-মুশরিকদেরঅনেকেই ভয়ে মক্কা ছেড়ে অন্য এলাকায় চলে যাবার জন্য রওনা দিয়েছে। মক্কার কাফের- মুশরিকরা বড়ই অসহায়, কারন তাদের এমন কোন ক্ষমতা নেই যে, মুসলিমদের কে প্রতিহত করবে।<br /> কাফেরদের মধ্যে এক বুড়ি মক্কা থেকে পালিয়ে যাচ্ছে নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য। কিন্তু বুড়ি তার জিনিস পত্রে ভরা বস্তাটা নিয়ে ঠিকমত চলতে পারছে না। এসময় একজন ব্যাক্তি এগিয়ে এলেন তাকে সাহায্য করার জন্য। ব্যাক্তিটি বুড়ির বস্তাটি নিজ কাধে তুলে নিলেন। এবং বুড়ির সাথে সাথে তার গন্তব্য পর্যন্ত গেলেন। বুড়ি খুব খুশি হলেন। বুড়ি তাকে জিজ্ঞাসা করলেন। বাবা তোমার বাড়ি কোথায়? ব্যাক্তি বললেন মক্কায়। বুড়ি: এখন কোথায় যাবে?<br /> ব্যাক্তি বললেন মক্কায়। বুড়ি তাকে বললেন সর্বনাশ! তুমি মক্কাতে যেওনা। মক্কাকে আবদুল্লার পুত্র মোহাম্মদ(স:) দখল করতে আসছে। আমি শুনেছি সে খুব খারাপ লোক। সে মক্কার সব মানুষকে হত্য করবে। সে তোমাকেও হত্যা করবে। তার হাত হতে বাচার জন্যই-ত আমরা পালিয়ে এসেছি।<br /> তবে তুমি খুব ভাল মানুষ। তোমরা মত ভাল লোক এখন আর দেখা যায় না। আমার অনেক বড় উপকার করলে তুমি। বাবা তোমার নামটা কি? ব্যাক্তি বললেন মোহাম্মদ । বুড়ি অবাক হয়ে গেলেন। তুমি কি আবদুল্লহর পুত্র মোহ্ম্মদ(স:)? ব্যাক্তি উত্তর দিলেন হ্যা।<br /> বুড়ি বললেন, আমি যা শুনেছিলাম তুমি ত মোটেই তেমন নও। বুড়ি রাসুল(স:) আচরনে মুগ্ধ হয়ে তখনি ইসলাম গ্রহন করলেন।<br /> <br /> সুবহানাল্লাহ !</span></span></div>

রাসুল (সঃ) এর জীবনের এক ঘটনা

(রাসুল (সঃ) এর জীবনের এই ঘটনাটি  মক্কা দখলের জন্য মুসলিমদের এক বিশাল বাহিনী মক্কার দিকে অগ্রসর হচ্ছে। এই খবর মক্কাতে পৌছানর পরপরই মক্কার ক...

Read more »

খাজা মঈনুদ্দীন চিশতী রহঃ এর কারামতঃ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <span class="userContent">** হযরত খাজা গরীব নওয়ায তার চল্লিশজন সহচর সহ আজমীরে প্রবেশ করে একটি গাছতলায় তাবু খাঁটালে সেখানে রাজা পৃথ্বীরায়ের লোকেরা ঐ জায়গাটি রাজার উট বাঁধার স্থানের কথা বলে খাজা গরীব<br /> নওয়াযকে অন্যত্র তাবু খাঁটাতে<span class="text_exposed_show"> বললো ।</span></span><br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjHbhWXRtfBWz_iiiXPUTUIGE8nPSHXrmLNuMrBh-iu2Asj4Vjc9W5hqvba89Ha61cOre_xeJaTrb2bzHG3_soKcOKH6WVZThkt5u5og9kYe1p5h0RVQmaXpvKceky3-d-oXfNY5EIaSqhW/s1600/1798818_641290009270756_155168749_n.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="239" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjHbhWXRtfBWz_iiiXPUTUIGE8nPSHXrmLNuMrBh-iu2Asj4Vjc9W5hqvba89Ha61cOre_xeJaTrb2bzHG3_soKcOKH6WVZThkt5u5og9kYe1p5h0RVQmaXpvKceky3-d-oXfNY5EIaSqhW/s1600/1798818_641290009270756_155168749_n.jpg" width="320" /></a></div> <br /> <span class="userContent"><span class="text_exposed_show">তখন খাজা গরীব নওয়ায শান্তস্বরে বললেন,<br /> 'আমরা যখন তাবু খাঁটিয়ে ফেলেছি ,এখন তোমরা অন্যত্র উট বাঁধতে পারো আরো অনেক<br /> জায়গা খালি আছে ।' কিন্তু রাজার লোকেরা রুষ্টস্বরে তাদেরকে আবারো তাঁবু গুটিয়ে ফেলতে বলায় খাজা গরীব নওয়ায<br /> তাঁবু অন্যত্র সরিয়ে নিলে রাজার লোকেরা ওইখানে উটগুলো বাঁধেন। পরদিন সকালে যখন রাজার লোকেরা উটগুলোকে চরানোর জন্য নিয়ে যেতে চাইল,তখন উটগুলো আর<br /> ওঠতে পারছিলো না । অনেক হাঁকডাক ছাড়া হলো,পেটানোও হল তাতেও কোনো কাজ না হওয়াতে রাজার লোকেরা রাজাকে খবর<br /> দিল ।রাজা ওই দরবেশদের খুশী করে উটগুলোকে ওঠানোর নির্দেশ দিলেন ।<br /> রাজার লোকেরা খাজা গরীব নওয়াযের দরবারে এসে ক্ষমা চাইলো এবং উটগুলো না ওঠলে<br /> লোকদের মারাত্মক পরিণিতির কথা কেঁদে কেঁদে আরয করলে, খাজা গরীব নওয়ায এর পবিত্র হৃদয়ে দয়া হলো ও তাদেরকে ক্ষমা করে দিল । এবং বললেন যাও তোমাদের উটগুলো ওঠে দাঁড়িয়ে গেছে । সুবহানাল্লাহ !<br /> তারা এসে তাই দেখতে পেল </span></span></div>

খাজা মঈনুদ্দীন চিশতী রহঃ এর কারামতঃ

** হযরত খাজা গরীব নওয়ায তার চল্লিশজন সহচর সহ আজমীরে প্রবেশ করে একটি গাছতলায় তাবু খাঁটালে সেখানে রাজা পৃথ্বীরায়ের লোকেরা ঐ জায়গাটি রাজার উ...

Read more »

মদুদীবাদ এর মিথ্যাচার"

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <span class="userContent">★★★মওদুদী বলেন, ‘ফেরেশতা হলো ভারতের এবং গ্রিসের দেবদেবীর অনুরূপ।’ নিজের স্বার্থরক্ষার প্রয়োজনে মহানবী হযরত মুহাম্মদ , (ﷺ) ও অন্যান্য নবী সম্পর্কেও আপত্তিকর উক্তি করতে দ্বিধা করেননি মওদুদী। </span><br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiOQSWM6eAVWKDDx7DBDK_uEftZ16p4JWnA4mQ-plzGIDGUba16aR0wr4ULw5jxUpF9vAA2K9rKXy0ATYNFc72yfIAiYqhJwMsHW1Tp3NQqwEarYgKb2BY7orJLQvS_2xycrpw4hzq2Khqq/s1600/1899973_641467162586374_1961531628_n.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiOQSWM6eAVWKDDx7DBDK_uEftZ16p4JWnA4mQ-plzGIDGUba16aR0wr4ULw5jxUpF9vAA2K9rKXy0ATYNFc72yfIAiYqhJwMsHW1Tp3NQqwEarYgKb2BY7orJLQvS_2xycrpw4hzq2Khqq/s1600/1899973_641467162586374_1961531628_n.jpg" /></a></div> <span class="userContent"><br /> <br /> ★★★ মওদুদীর মতে, ‘নবীর <span class="text_exposed_show">আদত (অভ্যাস), আখলাককে (চরিত্র) সুন্নত বলা হয় এবং তা অনুসরণে জোর দেওয়া আমার মতে সাংঘাতিক ধরনের বিদায়াত (গর্হিত কাজ)।’ (রাসায়েলে ও মাসায়েল, পৃষ্ঠা-২৪৮)।<br /> <br /> ★★সহীহ হাদিস মতে, ‘মুহাম্মদ , (ﷺ) এর স্বভাব-চরিত্র-অভ্যাস তাঁর উম্মতদের অনুকরণের জন্য উত্তম নমুনা বা সুন্নত।’ (বুখারি শরীফ, ২য় খণ্ড, পৃষ্ঠা-১০৮৪)।<br /> <br /> ★★★১৯৫৩ সালের ৯ ফেব্রুয়ারিতে দেওয়া এক ভাষণে মওদুদী বলেন, ‘লোকে সাধারণত বলে ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভ: কালিমা, নামাজ, যাকাত, রোজা এবং হজ। আর এগুলোই ইসলাম। এ ভুল ধারণার মধ্যে তারা অনেকদিন ধরে আছে। আসলে এটা একটা বড় বিভ্রান্তি যা মুসলমানদের পথ এবং কর্মকে ধ্বংস করছে। (সূত্র: কাউসার) <br /> <br /> ★★ সহীহ হাদীস সমূহে স্পষ্ট উল্লেখ আছে, ইসলামের মূল ভিত্তি পাঁচটি। যথা: কালিমা, নামাজ, রোজা, হজ ও যাকাত। (বুখারী ও মুসলিম)<br /> <br /> ★★★ মওদুদীর বক্তব্য হচ্ছে, ‘বাস্তব জীবনে এমন কিছু চাহিদা রয়েছে যেগুলোর খাতিরে মিথ্যা বলা কেবল জায়েযই নয় বরং ওয়াজেব।’ (মাসিক তরজুমানুল কোরআন, ৫০ তম খণ্ড, ২য় সংখ্যা, শাবান ১৩৭৭ হি., পৃষ্ঠা নম্বর: ১১৮)।<br /> <br /> ★★কোরআনে বলা আছে, ‘তোমরা প্রতিমা পূজার অপবিত্রতা পরিহার কর, আর তোমরা মিথ্যা বলাও পরিহার কর’ (সূরা হজ্জ, আয়াত নম্বর-৩০)<br /> <br /> কোরআন ও হাদিস শরিফকে অস্বীকার করা, নবী করিম , (ﷺ) -এর প্রতি অসম্মান প্রদর্শন করা, শরিয়তকে নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করা কুফরি। (বাদাইউল কালাম, শরহে আক্বাইদ)<br /> <br /> ★★★জামায়াতের নেতারা মওদুদীর অনুসারী হলেও তাদের নিজেদের স্বার্থে মওদুদী দর্শনের বিপরীতেও কখনো কখনো অবস্থান নেন। মওদুদী বলেছেন, ‘একজন উকিল কুফরের কাজ করেন। ওকালতি খোদার আইনবিরোধী বিদ্রোহ। উকিলের মুহুরি হওয়া হারাম। উকিলের বাসায় খাওয়া-দাওয়া হারাম।’ <br /> <br /> ★★, জামায়াত প্রতিবছর ৪০ জনকে ব্যারিস্টার তৈরি করছে। তাহলে মওদুদীর ভাষায় আদালতে তার জামায়াতের পাণ্ডার কী-বৃত্তি করছে?<br /> <br /> ★★★১৯৬২ সালে আইয়ুব খান প্রণীত মুসলিম পরিবার আইন অধ্যাদেশের বিরোধিতা করার কারণে ১৯৬৪ সালের ৪ জানুয়ারি জামায়াতে ইসলামীর কর্মকাণ্ডের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। মওদুদীসহ ৬০ জন জামায়াত নেতাকে গ্রেফতার করা হয়। এর মধ্যে পূর্ব পাকিস্তানের ১৩ জন জামায়াত নেতা ছিলেন। অধ্যাপক গোলাম আযম তাদের একজন। মওদুদী ঘোষণা করেছিলেন, বিষাক্ত দুধের মাখন হলো গণতান্ত্রিক নির্বাচন। শুধু তাই নয়, এর মাধ্যমে কেউ যদি সংসদে নির্বাচিত হয় তাহলে ইসলাম অনুযায়ী হারাম। এসব নির্বাচন কুকুরের দৌড়।<br /> <br /> ★★ মজার ব্যাপার হলো, এখন এই মওদুদী ও তার ইসলামের নির্দেশ অমান্য করে জামায়াতের নেতারা কুকুরের দৌড়ে শামিল হয়েছেন। জামায়াতের রাজনীতি সবসময় সুবিধাবাদিতার পথ অনুসরণ করেছে।</span></span></div>

মদুদীবাদ এর মিথ্যাচার"

★★★মওদুদী বলেন, ‘ফেরেশতা হলো ভারতের এবং গ্রিসের দেবদেবীর অনুরূপ।’ নিজের স্বার্থরক্ষার প্রয়োজনে মহানবী হযরত মুহাম্মদ , (ﷺ) ও অন্যান্য নবী...

Read more »

নবী (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) র বৈশিষ্টঃ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> • তিনি আদম সন্তানের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ও তাদের নেতা। রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, “আমার পালনকর্তার নিকট আদম-সন্তানদের মধ্যে আমিই সর্বাধিক সম্মানিত, এতে অহংকারের কিছু নেই। (তিরমিযী)<br /> <div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiE_PLRm7GHfP49sihf4gpzoGtdZbMAPN7Waci1OYPajLikg-3pDOgdGTpsgEf4JrflwrqsitpK099rudK-Z8m24yUeU2MpFsAb8n-EBDgKoleevJlaWhmmQZjYOyT9iBAmgOAzuRihXwHb/s1600/304566_274130572688517_575201892_n.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="308" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiE_PLRm7GHfP49sihf4gpzoGtdZbMAPN7Waci1OYPajLikg-3pDOgdGTpsgEf4JrflwrqsitpK099rudK-Z8m24yUeU2MpFsAb8n-EBDgKoleevJlaWhmmQZjYOyT9iBAmgOAzuRihXwHb/s1600/304566_274130572688517_575201892_n.jpg" width="320" /></a></div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> </div> <br /> • তিনি নবী-রাসূলদের মধ্যে সর্বশেষ এবং সর্বশ্রেষ্ঠ। নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, “কিয়ামতের দিন আমিই হব নবীগণের ইমাম (নেতা), তাঁদের মুখপত্র এবং তাঁদের সুপারিশ কারী, এতে কোন অহংকার নেই। (বুখারী ও মুসলিম)</div> <a data-mce-href="http://www.blogger.com/blogger.g?blogID=1666327622826165094" href="http://www.blogger.com/blogger.g?blogID=1666327622826165094" name="more"></a>• তিনি সর্বপ্রথম পুনরুত্থিত হবেন। নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, “সকলের আগে আমিই কবর থেকে উত্থিত হব। অতঃপর আমাকে জান্নাতের একজোড়া পোশাক পরানো হবে। যখন সকল মানুষ আল্লাহর দরবারে একত্রিত হবে, তখন আমি তাদের ব্যাপারে বক্তব্য পেশ করব। তারা যখন নিরাশ ও হতাশা গ্রস্থ হবে তখন আমিই তাদেরকে সুসংবাদ প্রদানকারী হব। সেদিন প্রশংসার পতাকা আমার হাতেই থাকবে। (তিরমিযী)<br /> • তিনি সর্ব প্রথম জান্নাতে প্রবেশ করবেন।<br /> • তিনি হাশরের মাঠে সর্ব প্রথম শাফায়াত করবেন এবং সর্ব প্রথম তাঁর শাফায়াত গ্রহণ করা হবে।<br /> • আল্লাহ তাআলা যেমন করে ইবরাহীম (আঃ)কে ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসেবে নির্ধারণ করেছিলেন। তেমনি নবী (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কেও ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন।<br /> • তিনি এবং তাঁর উম্মতকে ছয়টি বিষয় দ্বারা সম্মানিত করা হয়েছে, যা অন্যান্য নবীদেরকে দেয়া হয়নি। “আমাকে ছয়টি জিনিস প্রদান করে অন্যান্য নবীদের উপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করা হয়েছে। ১) অল্প কথায় অধিক অর্থপ্রকাশ করার ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে। ২) ভীতি দ্বারা সাহায্য করা হয়েছে। ৩) গনীমতের সম্পদ আমার জন্য বৈধ করা হয়েছে। ৪) পৃথিবীর মাটি আমার জন্য মসজিদ ও পবিত্রতা অর্জনের মাধ্যম করা হয়েছে। ৫) আমাকে সৃষ্টিকুলের সকলের জন্য রাসূল করে পাঠানো হয়েছে। ৬) আমার মাধ্যমেই নবীদের ধারাবাহিকতা শেষ করা হয়েছে। (মুসলিম)<br /> • হাশরের মাঠে নবী (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর হাউয সর্ববৃহৎ। আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয় আমি আপনাকে হাউযে কাওছার প্রদান করেছি। (সূরা কাওছার-১)<br /> • তিনি নিষ্পাপ। তাঁর পূর্বের এবং পরের সমস্ত- ত্রুটি মার্জনা করা হয়েছে। لِيَغْفِرَ لَكَ اللَّهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِكَ وَمَا تَأَخَّرَ وَيُتِمَّ نِعْمَتَهُ عَلَيْكَ وَيَهْدِيَكَ صِرَاطًا مُسْتَقِيمًا “যাতে আল্লাহ আপনার অতীত ও ভবিষ্যৎ ত্রুটি সমূহ মার্জনা করে দেন এবং আপনার প্রতি তাঁর নেয়ামত পূর্ণ করেন ও আপনাকে সরল পথে পরিচালিত করেন। (সূরা ফাতাহ-২) وَوَضَعْنَا عَنكَ وِزْرَكَ “আমি লাঘব করেছি আপনার বোঝা। (সূরা শারাহ-২)<br /> • আল্লাহর নিকট তিনি ছিলেন সৃষ্টিকুলের মধ্যে সর্বাধিক সম্মানিত।<br /> • নবীজীর কথা মেনে চলা মানেই আল্লাহকে মানা। আল্লাহ বলেন, “যে রাসূলের আনুগত্য করল, সে আল্লাহরই আনুগত্য করল। (সূরা নিসা- ৮০)<br /> নবী (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর বংশ পরিচয়:<br /> তাঁর বংশ পরিচয় হচ্ছে, তাঁর নাম মুহাম্মাদ পিতার নাম আবদুল্লাহ দাদার নাম আবদুল মুত্তালিব। তাঁর বংশের নাম কুরাইশ। এই বংশ আরবের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ। এ বংশের উৎপত্তি হয়েছে ইবরাহীম পুত্র ইসমাঈল (আঃ) থেকে।<br /> নবী (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর নাম:<br /> ১) মুহাম্মাদ।<br /> ২) আহমাদ।<br /> ৩) আল হাশের। যাঁর নিকট কিয়ামতের মাঠে সমসমস্তমানুষ একত্রিত হবে।<br /> ৪) আল মাহী। যাঁর দ্বারা আল্লাহ তা’আলা কুফরের অন্ধকার মিটিয়ে দিয়েছেন।<br /> ৫) আল আক্বেব। যাঁর পরে আর কোন নবী আসবে না।<br /> ৬) নবীউত্‌ তাওবাহ্‌। (তওবার নবী)<br /> ৭) নবীউল মালাহিম। (বীরশ্রেষ্ঠ নবী)<br /> ৮) নবীউর রহমাহ। (রহমতের নবী)<br /> নবী (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর দৈহিক গঠন:<br /> • তিনি দীর্ঘকায় ছিলেন না এবং বেঁটেও ছিলেন। বরং মানুষের মাঝে মধ্যম আকৃতির ছিলেন।<br /> • তাঁর গায়ের রং অতিরিক্ত ফর্সাও ছিল না এবং কালোও ছিল না, বরং সাদা-লাল মিশ্রিত গৌরবর্ণের ছিলেন।<br /> • তাঁর মাথার চুল কোঁকড়ানোও ছিল না এবং সোজাও ছিল না। বরং কিছুটা ঢেউ খেলানো ছিল।<br /> • মাথা বিরাটকায় ছিল। (এটা বীরপুরুষদের পরিচয়)<br /> • তাঁর মুখমণ্ডল ছিল সর্বাধিক সুন্দর। এক ব্যক্তি বারা বিন আযেব (রা:)কে জিজ্ঞেস করলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর চেহারা মোবারক কি তরবারির ন্যায় চকচকে ছিল? তিনি বললেন, না বরং চাঁদের ন্যায় উজ্জ্বল ও সুন্দর ছিল। (বুখারী) তাঁর মুখাবয়ব সম্পূর্ণ গোলাকার ছিল না, বরং কিছুটা গোলাকার ছিল। (তিরমিযী)<br /> • উভয় স্কন্ধের মধ্যবর্তী সন্তান প্রশস্ত ছিল।<br /> • দাড়ি ঘন সুন্দর বক্ষ দেশ ছেয়ে প্রলম্বিত ছিল।<br /> নবী (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর স্বভাব-চরিত্র:<br /> • তিনি সর্বোচ্চ ও সর্বোত্তম চরিত্রের অধিকারী ছিলেন। মহান আল্লাহ তাঁর সচ্চরিত্রের প্রশংসা করে এরশাদ করেন, “নিশ্চয় আপনি সুমহান চরিত্রের অধিকারী। (সূরা ক্বলম-৪)<br /> • তিনি ছিলেন অতীব বিনয়ী। যে বিষয়ে আল্লাহ কাউকে অধিকার দেননি এমন বিষয়ে কোন দাবী তিনি করতেন না। আল্লাহ্‌ বলেন,<br /> • ]قُلْ لَا أَقُولُ لَكُمْ عِندِي خَزَائِنُ اللَّهِ وَلَا أَعْلَمُ الْغَيْبَ وَلَا أَقُولُ لَكُمْ إِنِّي مَلَكٌ إِنْ أَتَّبِعُ إِلَّا مَا يُوحَى إِلَيَّ [<br /> • “আপনি বলুন: আমি তোমাদেরকে বলি না যে, আমার কাছে আল্লার ভাণ্ডার রয়েছে। তাছাড়া আমি গায়েব সম্পর্কে কোন জ্ঞান রাখি না। আমি এমনও বলি না যে আমি ফেরেশতা। আমি তো ঐ ওহীরই অনুসরণ করি, যা আমার কাছে আসে। (সূরা আনআম- ৫০)<br /> • কারো সাথে কথা বললে সম্পূর্ণভাবে তার দিকে মুখ ফিরিয়ে রাখতেন এবং গুরুত্ব সহকারে তার কথা শুনতেন।<br /> • ইসলামী বিষয়ে তিনি কখনই নিজের পক্ষ থেকে কোন কথা বলতেন না। আল্লাহ্‌ বলেন, وَمَا يَنْطِقُ عَنْ الْهَوَى، إِنْ هُوَ إِلَّا وَحْيٌ يُوحَى “তিনি নিজের পক্ষ থেকে কোন কথা বলেন না। যা বলেন তা আল্লাহর পক্ষ থেকে তাঁর নিকট ওহী করা হয়। (সূরা নজম-৩/৪)<br /> • তিনি অশ্লীল বাক্যালাপ করতেন না। তাঁর স্বভাবে, কথায়, কাজে ও আচরণে কখনো অশ্লীলতা প্রকাশ পায়নি।<br /> • হাটে-বাজারে গেলে কখনো উচ্চৈঃস্বরে কথা বলতেন না।<br /> • কেউ অসদাচরণ করলে তার প্রতিশোধ নিতেন না। তার সাথে অসদাচরণ করতেন না, বরং ক্ষমা করে দিতেন।<br /> • আল্লাহর রাস্তায় জিহাদের ক্ষেত্র ছাড়া কখনো কোন নারী বা ভৃত্যকে প্রহার করেননি।<br /> • তাঁর উপর কেউ অন্যায় করলেও নিজের সাহায্যের জন্য কিছু করতেন না। কিন্তু আল্লাহর নিষিদ্ধ বিষয় লঙ্ঘিত হলে তিনি তাকে ছাড়তেন না।<br /> • দুটি বিষয়ের মাঝে স্বাধীনতা দেয়া হলে, সহজ বিষয়টিই গ্রহণ করতেন- যদি তাতে কোন গুনাহ না থাকে।<br /> • তিনি মুমিনদের প্রতি ছিলেন খুবই করুণাময়:<br /> • لَقَدْ جَاءَكُمْ رَسُولٌ مِنْ أَنفُسِكُمْ عَزِيزٌ عَلَيْهِ مَا عَنِتُّمْ حَرِيصٌ عَلَيْكُمْ بِالْمُؤْمِنِينَ رَءُوفٌ رَحِيمٌ<br /> • “নিশ্চয় তোমাদের মধ্যে থেকে তোমাদের কাছে একজন রাসূল আগমন করেছেন। তোমাদের দুঃখ-কষ্ট তার পক্ষে দুঃসহ। তিনি তোমাদের মঙ্গলকামী, মুমিনদের প্রতি স্নেহশীল, দয়াময়। (সূরা তওবা-১২৮)<br /> • فَبِمَا رَحْمَةٍ مِنْ اللَّهِ لِنْتَ لَهُمْ<br /> • “আল্লাহর করুণায় আপনি তাদের জন্য নম্র ব্যবহার করেন। (সূরা আল ইমরান- ১৫৯)<br /> • মানুষ যা পছন্দ করে না এমন চেহারা নিয়ে তিনি তাদের সম্মুখবর্তী হতেন না।<br /> • দুনিয়াবী বিষয়ের কোন কিছু চাইলে কখনো ‘না’ বলেন নি।<br /> • তিনি ছিলেন সম্মানিত দানশীল। এমনকি তাঁর দানের হস- দ্রুতগতিতে প্রবহমান ঝড়ের চাইতেও ক্ষিপ্র ছিল।<br /> • তিনি হাদিয়া-উপহার গ্রহণ করতেন এবং তার জন্য দু’আ করতেন।<br /> • তিনি ছিলেন খুবই লাজুক প্রকৃতির। এমনকি ঘরের কোনে লুকায়িত লজ্জাবতী কুমারী নারীর চাইতেও অধিক লাজুক ছিলেন।<br /> • কোন কিছু অপছন্দ করলে তার লক্ষণ মুখমণ্ডলে ফুটে উঠত।<br /> • তাঁর কাছে সর্বাধিক ঘৃণিত বিষয় ছিল মিথ্যা বলা।<br /> • তিনি হাসি-ঠাট্টা করতেন। কিন্তু কখনই অবান্তর কথা বলতেন না।<br /> • অধিকাংশ সময় মুচকি হাসতেন। কখনো কখনো অট্টহাসি দিতেন এবং এতে সম্মুখের দাঁত প্রকাশ পেত, কিন্তু এরূপ খুবই কম হত।<br /> • তিনি সর্বোত্তম সুগন্ধির অধিকারী ছিলেন। আর আতর-সুগন্ধি তিনি ভালবাসতেন।<br /> • পানি পান করলে তিন শ্বাসে পান করতেন।<br /> • খাদ্য খাওয়ার পর আঙ্গুল সমূহ চেটে খেতেন।<br /> • কখনো হেলান দিয়ে খাদ্য খেতেন না।<br /> • পরিধেয় লুঙ্গি থাকত সর্বদা অর্ধ হাঁটু বরাবর।<br /> • তিনি ছিলেন অত্যন্ত বিনয়ী ও ভদ্র।<br /> • এগারতম হিজরীতে ১২ই রবিউল আওয়াল সোমবার দিবসে তিনি মৃত্যু বরণ করেন। সে সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৩ বছর। (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলা আলিহি ওয়া আছহাবিহি ওয়া সাল্লামা তাসলীমান কাছীরা)<br /> হে আল্লাহ! রোজ কিয়ামতে তোমার নবীর শাফায়াত নছীব করো এবং তাঁর পবিত্র হাত থেকে হাউযে কাওছারের পানি পান করার তাওফীক দাও। আমীন॥</div>

নবী (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) র বৈশিষ্টঃ

• তিনি আদম সন্তানের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ও তাদের নেতা। রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, “আমার পালনকর্তার নিকট আদম-সন্তানদ...

Read more »

সর্বশ্রেষ্ঠ পরিকল্পনাকারী আল্লাহ্‌

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <h1 id="posttitle"> <span style="color: #993300; font-size: small;">রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে- </span></h1> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjZ819e_pv23ydFGuclcgI7KEZDUtTL6jeZlXa0e154k7NrBXhKXc97JtgbuwdKvj1Q81KQypEom1-8JlWKQ4EJ8F-J9W993YcxFMO_rgjI0V1xfkKnLKXodiDYmYALdaitJhdgFdnI6Puo/s1600/373229_274129532688621_1768321440_n.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjZ819e_pv23ydFGuclcgI7KEZDUtTL6jeZlXa0e154k7NrBXhKXc97JtgbuwdKvj1Q81KQypEom1-8JlWKQ4EJ8F-J9W993YcxFMO_rgjI0V1xfkKnLKXodiDYmYALdaitJhdgFdnI6Puo/s1600/373229_274129532688621_1768321440_n.jpg" /></a></div> <h1 id="posttitle"> <span style="color: #993300; font-size: small;"> </span></h1> <span style="color: #993300; font-size: small;"> </span> <div style="text-align: center;"> <span style="color: blue;"><br /></span></div> <div style="text-align: center;"> </div> <span style="color: #993366;">কোরআন আল-কারীমে আল্লাহ্‌ রাব্বুল ‘আলামীন বলেন : </span><br /> <blockquote> <span style="color: green;">“বস্তুত তোমরা এমন বিষয়কে অপছন্দ করছো যা তোমাদের পক্ষে বাস্তবিকই মঙ্গলজনক। পক্ষান্তরে, তোমরা এমন বিষয়কে পছন্দ করছো যা তোমাদের জন্য বাস্তবিকই অনিষ্টকর এবং আল্লাহ্‌ই অবগত আছেন আর তোমরা অবগত নও।”</span> <span style="text-decoration: underline;"><span style="color: #993366; text-decoration: underline;">[সূরা বাকারাহ্‌; ২ : ২১৬]</span></span></blockquote> <span style="color: black;">আমরা উল্লিখিত আয়াতের সাথে সংশ্লিষ্ট একটি ঘটনা এখানে উল্লেখ করব যা আমাদের সকলেরই উপকারে আসবে, ইনশাআল্লাহ্‌।</span><br /> <br /> <h3> <span style="color: red; text-decoration: underline;">আপনি আল্লাহ্‌র পরিকল্পনার বাইরে নন :</span></h3> <div style="text-align: center;"> <span style="color: navy;">“অবস্থা দৃষ্টে ঘটনা একরকম মনে হলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ঘটে তার উল্টোটা।</span> মুসাকে (আ) নদীতে ভাসিয়ে দেওয়ার জন্যে তাঁর মাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল; ইউসুফকে (আ) মেরে ফেলার জন্যে কূপে নিক্ষেপ করা হয়েছিল; ঈসার (আ) মা মারইয়াম কোন পুরুষের স্পর্শ ছাড়াই অলৌকিকভাবে সন্তান জন্ম দিয়েছিলেন; আয়েশাকে (রা) মিথ্যা কলঙ্কে অভিযুক্ত করা হয়েছিল; ইউনুসকে (আ) তিমি মাছ গিলে ফেলেছিল; ইব্রাহীমকে (আ) আগুনে নিক্ষেপ করা হয়েছিল; মুহাম্মাদ (সা) এর প্রিয়তমা স্ত্রী খাদিজার (রা)মৃত্যু বরণ করা; সালামাহ্‌ (রা) ভেবেছিলেন যে, আবু সালামাহ্‌ (রা) থেকে উত্তম আর কেউ হতে পারবে না; একবার ভেবে দেখুন তো, এই ঘটনাগুলো ঘটার সময় লোকেরা কী ভেবেছিল আর পরবর্তীতে ঘটনাগুলো কোন দিকে মোড় নিয়েছিল!!</div> <br /> অতএব, দুশ্চিন্তা করবেন না। আপনার জন্যও রয়েছে আল্লাহ্‌ রাব্বুল ‘আলামীনের পরিকল্পনা। <span style="color: #993366; text-decoration: underline;">[উৎস : অজ্ঞাত]</span><br /> <br /> <blockquote> <span style="color: green;">আমরা তা-ই  চাই, যা আমরা  পছন্দ করি। কিন্তু আল্লাহ্‌ রাব্বুল আলামীন তা-ই ঘটান যা তিনি ইচ্ছা করেন।</span></blockquote> <br /> <div style="text-align: left;"> <span style="color: green;"><span style="color: navy;">অনেকদিন আগের এক ঘটনা। </span><span style="color: black;"><span style="color: navy;">ইসরাইলের এক সাবেক রাজার বেশ কয়েকজন ছেলে ছিল। </span>ছেলেদের কেউ প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার সাথে সাথেই নিজেকে মোটা কাপড়ের তৈরি পোশাকে জড়িয়ে চলে যেত পাহাড়ের গুহায় ইবাদতে মগ্ন লোকদের দলে যোগ দেয়ার জন্য। যতদিন বেঁচে থাকত এভাবেই ইবাদত বন্দেগী করতে থাকত তারা। রাজা তার ছেলেদেরকে কখনোই এভাবে পাহাড়ে যেতে বাঁধা দেননি। কারন তিনি উপলব্ধি করেছিলেন যে, আল্লাহ্‌ই তার ছেলেদের সত্যের পথে পরিচালিত করছেন। তাদের হৃদয়কে বদলানোর ক্ষমতা তার নেই।</span></span></div> <div style="text-align: left;"> <span style="color: navy;">কিন্তু বৃদ্ধবয়সে উপনীত রাজা তার সর্বশেষ ছেলের পাহাড়ে যাওয়ার ব্যাপারে মত পরিবর্তন করলেন।</span> তিনি সকল মন্ত্রী ও উপদেষ্টাদের নিয়ে জরুরী বৈঠক ডাকলেন এবং বললেন, “আমি আমার এই ছেলেকে অন্য ছেলেদের থেকে অনেক বেশী ভালোবাসি। আমার মনে হচ্ছে আমি আর বেশীদিন বাঁচব না। আমার ভয় হচ্ছে, সে যদি তার ভাইদের সাথে গিয়ে যোগ দেয়, তাহলে আমার পরিবারের বাইরের লোকে আমার এই রাজত্ব দখল করার চেষ্টা করবে। কাজেই বয়স অল্প থাকতেই তাকে নিয়ে যাও। তার মনে দুনিয়ার ভালোবাসা, সুখ, আহ্লাদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করো। এতে করে সে হয়তো আমার মৃত্যুর পর তোমাদের রাজা হতে চাইবে।”</div> <div style="text-align: left;"> <span style="color: black;"><span style="color: navy;">রাজার উপদেষ্টামণ্ডলী সঙ্গে সঙ্গে পরিকল্পনা করলেন কী করা যায়। </span>পরিকল্পনা অনুযায়ী তারা বিশাল একটি এলাকা খুঁজে বের করলেন এবং তার পুরোটাই প্রাচীর দিয়ে ঘিরে দেয়া হলো। অতঃপর সেই শিশু রাজকুমারকে তারা প্রাচীর ঘেরা এলাকায় রেখে তার সবরকম বিনোদন আর বিলাসিতার ব্যবস্থা করলেন। রাজকুমার সাবালক না হওয়া পর্যন্ত চার দেয়ালের ভিতরেই জীবন কাটাতে লাগল। একদিন সে চারিদিকে একনজর তাকিয়ে বলল: “আমার ধারণা এই চার দেয়ালের বাইরেও একটি পৃথিবী আছে। আমাকে বাইরে নিয়ে চলো। আমি জ্ঞান অর্জন  করতে চাই।” </span></div> <div style="text-align: center;"> <span style="color: green;">তত্ত্বাবধায়কেরা বলল, “বাইরের জগতের সাথে এখানকার কোন পার্থক্য নেই।” রাজকুমার তর্ক না করে আরেক বছর পার করলো। এতোদিন সে চার দেয়ালের ভিতরেই ঘোড়ায় চড়ে সময় কাটিয়েছে। একবছর পরে স্বাভাবিকভাবেই সে আবার তার তত্ত্বাবধায়কদের একই অনুরোধ করল। আর তারাও গত বছরের ন্যয় একই উত্তর দিলো।</span></div> <div style="text-align: center;"> <span style="color: green;">কিন্তু এবার রাজকুমার জোরালো কণ্ঠে বলল : “আমাকে যেতেই হবে।” তত্ত্বাবধায়কেরা তাকে থামিয়ে রাখতেও পারে না আবার ছেড়ে দিতেও পারে না। ফলে বিষয়টি তাড়াতাড়ি করে রাজাকে জানানো হলো। রাজা ছেলেকে বাইরে যাওয়ার অনুমতি দিয়ে বললেন, “আমরা তা-ই চাই যা আমাদের ভালো লাগে। কিন্তু আল্লাহ্‌ তা-ই ঘটান যা তিনি ইচ্ছা করেন।”</span></div> <div style="text-align: left;"> <span style="color: navy;">এবার লোকেরা রাজকুমারের নিকট ফিরে আসলো এবং তার জন্য নির্মিত সেই প্রাচীর বেষ্টিত অভয়ারণ্যের দরজা খুলে দিলো। </span>রাজকুমার জীবনে প্রথমবার বাইরের জগতে পা রেখে অবাক বিস্ময়ে চারপাশে তাকাতে থাকলো। তাকে বাইরে যাওয়ার অনুমতি দেয়া হলেও তার দেখাশোনা করার জন্য সাথে ছিল তত্ত্বাবধায়ক বাহিনী। শিশুকাল থেকে চার দেয়ালের ভিতর বিলাসীতায় জীবন কেটেছে তার। এখন বাইরের পৃথিবী সম্পর্কে তার কোনো ধারণাই নেই। কাজেই রাজার উপদেষ্টারা রাজকুমারের সাথে নিরাপত্তা রক্ষীদের থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ মনে করলেন। সাথের লোকজনের সকলেই তার নতুন পৃথিবী দেখার প্রতিক্রিয়াকে খেয়াল করতে থাকলো। লোকেরা তখনও আশাবাদী এই রাজকুমারই একদিন তাদের রাজা হবেন।</div> <br /> <span style="color: navy;">কিছুদূর হাটার পর তারা ভীষণ রোগাক্রান্ত এক ব্যক্তিকে দেখতে পেল। রাজপুত্র জিজ্ঞেস করল, “কি হয়েছে তার?”</span><br /> উপদেষ্টারা জবাবে বলল : “সে ভীষণ অসুস্থ।”<br /> দুনিয়াদারীর জ্ঞানশুন্য, অনভিজ্ঞ রাজপুত্র জানতে চাইলো, “এই লোকের রোগ কি সব মানুষেরই হয় নাকি হাতে গোনা কিছুলোক রোগাক্রান্ত হয়?”<br /> লোকেরা জবাব দিলো, “আল্লাহ্‌ যার ভাগ্যে লিখে রেখেছেন তারই রোগ হয়।”<br /> রাজপুত্র জিজ্ঞেস করল, “আচ্ছা! ঐসব লোকেরা তাহলে আগে থেকেই জানতে পারে এবং রোগাক্রান্ত হওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেয়, তা-ই না? নাকি এ ব্যাপারে কোনো সতর্কবাণী আসে না। ফলে সবাই রোগাক্রান্ত হওয়ার ভয়ে আতঙ্কিত থাকে?”<br /> তারা বলল, “আসলে সবাই রোগাক্রান্ত হওয়ার ভয়ে আতঙ্কিত থাকে।”<br /> “এতো ক্ষমতাধর রাজকুমার হওয়ার পরও আমিও কি অন্যসব মানুষের মতোই?”<br /> তারা বলল, “জী, তা সত্ত্বেও আপনিও তাদের মতোই।”<br /> রাজপুত্র বলল, “তাহলে তো তোমাদের এই জীবনও নিরাপত্তাহীন এবং ঝুঁকিপূর্ণ!”<br /> <br /> <span style="color: navy;">তারা হাঁটতে থাকলো। কিছুদূর যেতেই এক জরাগ্রস্ত দুর্বল বৃদ্ধের দেখা মিললো। </span>শক্তিহীন সেই বৃদ্ধ বয়সের ভারে নুইয়ে পড়েছে। মুখের লালা ঝরে বুকে গড়িয়ে পড়ছে। এতো বৃদ্ধ মানুষ রাজপুত্র এর আগে আর কখনো দেখেনি। অবাক বিস্ময়ে সে জিজ্ঞেস করল, “তার কেন এই অবস্থা?”<br /> তারা বলল, “বার্ধক্যের কারণে মানুষ এমন হয়ে যায়।”<br /> রাজপুত্র জিজ্ঞেস করল, “সব মানুষেরই কি এমন অবস্থা হয় নাকি অল্পকিছু মানুষের এমন হয়ে থাকে?”<br /> তারা বলল, “আসলে সব মানুষই এই পরিণতির ভয়ে আতঙ্কিত থাকে।”<br /> রাজপুত্র বলল, “তাহলে তোমাদের জীবন তো নিরাপত্তাহীন এবং ঝুঁকিপূর্ণ।”<br /> <br /> <span style="color: navy;">তারা আবার হাটা শুরু করল। </span>কিছু দূর যেতেই দেখল বেশকিছু লোক একটি লাশ বহন করে নিয়ে যাচ্ছে। মৃত্যু সম্পর্কে রাজপুত্রের কোনো জ্ঞান না থাকায় সে অবাক বিস্ময়ে জানতে চাইলো, “কি হয়েছে তার?”<br /> জবাবে তারা বলল, “লোকটি মারা গেছে।”<br /> রাজপুত্র বলল, “তাকে উঠে বসতে বলো, কথা বলতে বলো।”<br /> তারা বলল, “তার জন্য উঠে বসা বা কথা বলা আর সম্ভব নয়।”<br /> রাজপুত্র জিজ্ঞেস করল, “সব মানুষই কি মারা যায় নাকি অল্পকিছু লোক এভাবে মারা যায়?”<br /> তারা বলল, “কেউ ভয় করুক আর না করুক, প্রত্যেকেরই শেষ পরিনতি মৃত্যু।”<br /> রাজপুত্র বলল, “তোমরা কি তাহলে এ সবকিছুই এতোদিন যাবৎ আমার কাছে লুকাচ্ছিলে?”<br /> “কেউ যত ক্ষমতাধরই হোক না কেন, এই শেষ পরিণতি থেকে রক্ষা পাওয়া তার পক্ষে সম্ভব নয়।”<br /> <br /> <span style="color: red;">মর্মাহত রাজপুত্র বলল, “তোমরা এতোদিন আমার সাথে প্রতারণা করেছ। </span>আজ যদি আমি সেই চার দেয়ালের বাইরে না আসতাম তাহলে হঠাৎ কবে মারা যেতাম। অথচ বুঝতেও পারতাম না যে, আমি মারা যাচ্ছি। আজ আমি তোমাদের শৃঙ্খল থেকে মুক্ত।”<br /> সে তাদের সঙ্গ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করল। কিন্তু ব্যর্থ হলো। সাথের লোকেরা সংখ্যায় অধিক হওয়ায় সবাই তাকে ঘিরে ধরলো।<br /> তারা বলল, “আপনার পিতার নিকট ফিরে না যাওয়া পর্যন্ত আমরা আপনার সাথেই থাকছি। অবশেষে, সবাই প্রাসাদে ফিরে আসলো এবং লোকেরা রাজার কাছে সবকিছু খুলে বলল।”<br /> <span style="color: green;">নিরাশ হয়ে রাজা বললেন, “আমি কি তোমাদের বলিনি, আমরা তা-ই চাই যা আমরা পছন্দ করি কিন্তু আল্লাহ্‌ তা-ই ঘটান যা তিনি ইচ্ছা করেন। তাকে যেতে দাও। আজ থেকে তার ওপর তোমাদের আর কোন নিয়ন্ত্রন নেই।”</span></div>

সর্বশ্রেষ্ঠ পরিকল্পনাকারী আল্লাহ্‌

রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-    কোরআন আল-কারীমে আল্লাহ্‌ রাব্বুল ‘আলামীন বলেন : “বস্তুত তোমরা এমন বিষয়কে অপছন্দ করছো ...

Read more »

বিবাহে প্রচলিত কুপ্রথা

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <br /> <br /> <center> <span style="color: #993300; font-size: small;"> রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে- </span></center> <center> <br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgexDJP3W4utqcVCkOodtnqy6WA3I5KzOhcRmsdE913THNWDcuCC6rEcDc_7QQ569U6R91uWotDNn1BavpMm3dxxpggbMFutucYy0X4xhbP1b1Km0BykJ6Jox7V94TM1xsmlu6A32vzunI/s1600/tumblr_libxdzhJYE1qi713so1_500+%281%29.jpg" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgexDJP3W4utqcVCkOodtnqy6WA3I5KzOhcRmsdE913THNWDcuCC6rEcDc_7QQ569U6R91uWotDNn1BavpMm3dxxpggbMFutucYy0X4xhbP1b1Km0BykJ6Jox7V94TM1xsmlu6A32vzunI/s1600/tumblr_libxdzhJYE1qi713so1_500+%281%29.jpg" /></a></div> <span style="color: #993300; font-size: small;"> </span></center> <span style="color: #993300; font-size: small;"> </span> <br /> <div style="text-align: center;"> <b><span class="GingerNoCheckStart"></span></b></div> <div style="text-align: justify;"> বিবাহ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিবাহ করা নবীগণের (আলাহিসসালাতু আসসালাম) সুন্নাত।</div> <div style="text-align: justify;"> রাসুল(সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ</div> <div style="text-align: center;"> <span style="color: #3366ff;">যে বাক্তি বিয়ে করার সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও বিয়ে করে না, সে আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়। (দারিমী-কিতাবুন নিকাহ)</span></div> <div> ইমাম রাগিব বলেনঃ</div> <div style="text-align: center;"> <span style="color: green;">বিয়েকে দুর্গ বলা হয়েছে,কেননা(বিয়ে) স্বামী-স্ত্রী উভয়কে সকল প্রকার লজ্জাজনক কাজ থেকে দুর্গবাসীদের মতোয় বাচিয়ে রাখে। (মুফরাদাত)</span></div> <div style="text-align: justify;"> তবে এই পবিত্র কর্ম পালন করতে গিয়ে মাঝে মাঝে কিছু কু-প্রথা মানা হয়।যা কিনা অনুচিত।আসুন নবীগণের(আলাহিসসালাতু আসসালাম)  এই সুন্নাত কে সুন্নাত তরীকায় পালন করি।</div> <div> <span style="color: #993300;"><b>বিবাহে প্রচলিত কু-প্রথা: </b></span></div> <div style="text-align: justify;"> ১.চন্দ্র বর্ষের কোন মাসে বা কোন দিনে অথবা বর/কনের জন্ম তারিখে বা তাদের পূর্ব পুরুষের মৃত্যুর তারিখে বিবাহ শাদী হওয়া অথবা যে কোন শুভ সৎ কাজ করার জন্য ইসলামী শারী’য়াতে বা ইসলামী দিন তারিখের কোন বিধি নিষেধ নেয়। বরং উপরিউক্ত কাজগুলো বিশেষ কোন মাসে বা যে কোন দিনে করা যাবে না মনে করাই গুনাহ।</div> <div style="text-align: justify;"> ২.বিবাহ উৎসবে অথবা অন্য যে কোন উৎসবে পটকা-আতশবাজি ফুটান,অতিরিক্ত আলোকসজ্জা করা, রংবাজী করা বা রঙ দেওয়ার ছড়াছড়ি ইসলামের দৃষ্টিতে অবৈধ ও অপচয়।</div> <div style="text-align: justify;"> আল্লাহু-তা’য়ালা বলেনঃ</div> <h3 align="right" style="text-align: center;"> <span style="color: maroon;">إِنَّ الْمُبَذِّرِينَ كَانُوا إِخْوَانَ الشَّيَاطِينِ ۖ وَكَانَ الشَّيْطَانُ لِرَبِّهِ كَفُورًا </span></h3> <div style="text-align: center;"> <span style="color: maroon;">“নিশ্চয় অপচয়কারী শয়তানের ভাই। আর শয়তান হচ্ছে তার প্রভুর প্রতি বড় অকৃতজ্ঞ।” (বানী ইসরাঈল-২৭)</span></div> <div style="text-align: justify;"> ৩.বাঁশের কুলায় চন্দন,মেহদি,হলুদ,কিছু ধান-দূর্বা ঘাস কিছু কলা, সিঁদুর ও মাটির চাটি নেওয়া হয়।মাটির চাটিতে তেল নিয়ে আগুন জ্বালানো হয়। স্ত্রী ও বরের কপালে তিনবার হলুদ লাগায় এমনকি মূর্তিপূজার ন্যায় কুলাতে রাখা আগুন জ্বালানো চাটি বর-কনের মুখের সামনে ধরা হয় ও আগুনের ধুঁয়া ও কুলা হেলিয়ে-দুলিয়ে বাতাস দেওয়া হয়। এসব হিন্দুয়ানী প্রথা ও অনৈসলামিক কাজ।</div> <div style="text-align: justify;"> ৪.বরের আত্মীয়রা কনেকে কোলে তুলে বাসর ঘর পর্যন্ত পৌছে দেওয়া অথবা বরের কোলে করে মুরুব্বীদের সামনে স্ত্রীর বাসর ঘরে গমনের নীতি একটি বেহায়াপনা, নিরলজ্জতা ও অনৈসলামিক কাজ।</div> <div style="text-align: justify;"> ৫.বরের ভাবী ও অন্য যুবতী মেয়েরা বরকে সমস্ত শরীরে হলুদ মাখিয়ে গোসল করিয়ে দেওয়া নির্লজ্জ কাজ যা ইসলাম সমর্থন করে না।</div> <div style="text-align: justify;"> ৬.বর ও কনেকে হলুদ বা গোসল করতে নিয়ে যাওয়ার সময় মাথার উপর বড় চাদর এর চার কোনা চার জনের ধরা হিন্দুয়ানী প্রথা।</div> <div style="text-align: justify;"> ৭.বিবাহ করতে যাওয়ার সময় বরকে পিড়িতে বসিয়ে বা সিল-পাটাই দাড় করিয়ে দই-ভাত খাওয়ান ইসলামিক প্রথা নয়।</div> <div style="text-align: justify;"> ৮.বিবাহ কাজ সম্পূর্ণ হওয়ার পর বরকে দাড় করিয়ে সালাম দেওয়ানোর প্রথা রাসুল (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও তার সাহাবীদের (রাযি আল্লাহু আনহুম) দ্বারা প্রমানিত নয়।</div> <div style="text-align: justify;"> ৯.বর ও কনের মুরুব্বীদের কদমবুসি করা একটি মারাত্মক কু-প্রথা। বিয়ে তো নয় এমনকি যে কোন সময় কদমবুসি করা রাসুল (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও তার সাহাবীদের (রাযি আল্লাহু আনহুম) দ্বারা কোন কালে প্রমানিত নয়। কদমবুসি করার সময় সালাতের রুকু-সিজদার মত অবস্থা হয়। বেশি সম্মান প্রদর্শন করতে গিয়ে হিন্দুয়ানী প্রণামকে প্রথা হিসেবে নিয়ে আসা মুমিনদের বৈশিষ্ট্য নয়।</div> <div style="text-align: justify;"> ইয়া আল্লাহ,দয়া করে আমাদের তুমি সুন্নাত তরীকায় বিবাহ করার তওফিক দিয়।আমিন।</div> </div>

বিবাহে প্রচলিত কুপ্রথা

রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-    বিবাহ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিবাহ করা নবীগণের (আলাহিসসালাতু আসসালাম) সুন্নাত। রা...

Read more »

৭ টি গোপন কথা যা আপনার স্ত্রী কখনও মুখে বলবেন না

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <h1 id="posttitle"> <span style="color: #993300; font-size: small;">রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে- </span></h1> <h1 id="posttitle"> <span style="color: #993300; font-size: small;"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjIfn82vMdPW2Ks4Nalgmqn_Bnb93A4-ZpVD1DUFk0J1oskwFseInZzXFbNDqHgafUlOGzJqiB1qFMK3eKsGhUdDZmWN9KnQbFmXJV-1Ymq-f_zYrZjHjf_EYhHuzkfqFCkDS6pscZgutzP/s1600/534827_243729029078085_2019855177_n.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="257" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjIfn82vMdPW2Ks4Nalgmqn_Bnb93A4-ZpVD1DUFk0J1oskwFseInZzXFbNDqHgafUlOGzJqiB1qFMK3eKsGhUdDZmWN9KnQbFmXJV-1Ymq-f_zYrZjHjf_EYhHuzkfqFCkDS6pscZgutzP/s1600/534827_243729029078085_2019855177_n.jpg" width="320" /></a></div> </span></h1> <span style="color: #993300; font-size: small;"> </span> <br /> <div style="text-align: center;"> </div> <div style="text-align: justify;"> বেশীরভাগ পুরুষেরই নারীদেরকে বুঝে উঠা প্রায়শই খুব কষ্টকর হয়ে যায়। এমনকি সেই নারীকেও যার সাথে সে বহু বছর বিবাহিত জীবন পার করেছে। এক মুহূর্তে তিনি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক, পর মুহূর্তেই হয়ত শিশুর মত কান্নাকাটি শুরু করে দিলেন। তিনি কোন কিছু নিয়ে অভিযোগ করছেন, আপনি হয়ত সেই সমস্যা কিভাবে সমাধান করা যায় তার নানারকম উপায় তাকে দেখাচ্ছেন কিন্তু তাতেও তিনি সন্তুষ্ট হচ্ছেন না।</div> <div style="text-align: justify;"> আপনার স্ত্রী কি বলছেন তা নিয়ে বেশী দুশ্চিন্তাগ্রস্থ হবেন না; বরং তিনি <span data-mce-mark="1" style="text-decoration: underline;">যা বলছেন না</span> সেটি নিয়ে গভীরভাবে ভাবুন।</div> <h3 style="text-align: justify;"> <span style="color: purple;"><b>১) সবকিছুর ঊর্ধ্বে, আপনার স্ত্রী আপনার ভালবাসা চান</b></span></h3> <div style="text-align: justify;"> ● যখন কোন স্ত্রী তার স্বামীর প্রতি শ্রদ্ধা কম দেখায়, বিনিময়ে স্বামী স্ত্রীর প্রতি ভালবাসা কমে যায়।<br /> ● যখন স্বামী স্ত্রীর প্রতি ভালবাসা কম দেখায়, বিনিময়ে স্ত্রী স্বামীর প্রতি শ্রদ্ধা কমে যায়।<br /> এবং এটি একটি দুষ্টচক্র যা চলতেই থাকে।</div> <div style="text-align: justify;"> ► এই চক্র শুরু হওয়ার আগেই তা ভেঙ্গে ফেলুন। আপনার স্ত্রীর প্রতি আপনার ভালবাসা প্রকাশ করুন। তিনি ঠিক সেটাই চান।</div> <div style="text-align: justify;"> তার ভুলত্রুটি, দোষ থাকা সত্ত্বেও তাকে ভালবাসুন।<br /> ইন শা আল্লাহ, তিনিও আপনাকে আপনার ভুলত্রুটি ও দোষ থাকা সত্ত্বেও শ্রদ্ধা করবেন।</div> <h3 style="text-align: justify;"> <span style="color: purple;"><b>২) আপনার স্ত্রী একঘেয়েমিতে ক্লান্ত</b></span></h3> <div style="text-align: justify;"> প্রতিটি দিন একই রকম। সপ্তাহ আসে, সপ্তাহ যায়। এই একঘেয়েমিতে তিনি ভীষণ ক্লান্ত। তাকে সন্তান প্রতিপালন করতে হয়, সংসার সামলাতে হয়, তারপর আবার আপনার প্রয়োজন মেটাতে হয়, আপনার মন রক্ষা করতে হয়।<br /> প্রতিদিন এমনটি করতে হবে ভাবতেই তো কোথাও পালিয়ে গিয়ে লুকিয়ে থাকতে ইচ্ছা করবে পুরুষদের। ভেবে দেখুন যে কোন সাধারণ মুসলিমা স্ত্রীর কেমন অনুভূতি হয়।<br /> আর কর্মরত নারীদের কথা ভুলে গেলে হবে না। অনেক নারীকে সারাদিন চাকরি করে এসেও সংসার সামলাতে হয়।</div> <div style="text-align: justify;"> ► কাজেই ভাইয়েরা আমার, করজোড়ে আপনাদের অনুরোধ করছি, আপনার স্ত্রী কে সেই অনুভূতিটি উপহার দিন যে - তিনি বিশেষ। তাকে একটু একঘেয়েমি থেকে ছুটি দিন।</div> <div style="text-align: justify;"> তাকে মাঝে মাঝে বাইরে খেতে নিয়ে যান। অথবা তার জন্য তার প্রিয় খাবারটি বাইরে থেকে কিনে আনুন। অথবা তাকে নিয়ে এমনিই কোথাও বেড়িয়ে আসুন।<br /> কিছু একটা অন্তত প্রায়ই করুন, তার একঘেয়েমির বন্দিদশা ভেঙ্গে দূর করে দিন।</div> <h3 style="text-align: justify;"> <span style="color: purple;"><b>৩)  তিনি প্রশংসিত হতে চান</b></span></h3> <div style="text-align: justify;"> প্রশংসা; কে না পেতে চায়? কেউ চায় না যে তার কষ্টের শ্রম কেউ লক্ষ্যও না করুক কিংবা এর চেয়েও খারাপ হল- সবাই তার সারাদিনের পরিশ্রমের কাজকেই স্বাভাবিক বলে ধরে নিয়ে তার সঠিক মূল্যায়ন টুকুও না করুক।</div> <div style="text-align: justify;"> আপনার স্ত্রী আপনার ময়লা কাপড় পরিস্কার করতে বাধ্য নন। তিনি আপনার খাবার তৈরি করতেও বাধ্য নন। তবুও তিনি সবসময় তা করে চলছেন। আর তিনি এসব তার জীবনের অন্যান্য অনেক কিছুর চেয়ে বেশী গুরুত্ব দিয়ে করছেন।</div> <div style="padding-left: 30px; text-align: justify;"> ● সন্তান প্রতিপালন<br /> ● কাজে অথবা স্কুলে যাওয়া<br /> ● আত্মীয় স্বজনের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখা<br /> ● আরও ভাল মুসলিমাহ হওয়ার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া।</div> <div style="text-align: justify;"> ►আপনার স্ত্রীকে দেখিয়ে দিন যে আপনিও তার পরিশ্রমের গুরত্ব বোঝেন, এবং আপনি তার প্রতি কৃতজ্ঞ কারণ তিনি তার সাধ্য মতো আপনার এবং আপনার পরিবারের দায়িত্ব সামলাচ্ছেন।</div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: teal;"><b>একটি ছোট্ট ‘ধন্যবাদ’ দিয়ে শুরু করলেও মন্দ হবে না।</b></span></div> <h3 style="text-align: justify;"> <span style="color: purple;"><b>৪)  তিনি প্রচণ্ড ঈর্ষাকাতর</b></span></h3> <div style="text-align: justify;"> একারনেই তিনি বহুবিবাহ নামক বৈধ বিষয়টি সহজে মেনে নিতে সম্পূর্ণ নারাজ। নিজেকে তার অবস্থানে বসিয়ে চিন্তা করে দেখুন, আপনিও মানতে পারেন কিনা। আপনার স্ত্রীর সামনে অন্য কোন নারীকে নিয়ে কোন কথা বলার সময় অত্যন্ত সতর্ক থাকুন। কক্ষনো আপনার স্ত্রীকে অন্য কোন নারীর সাথে তুলনা করবেন না।</div> <div style="padding-left: 30px; text-align: justify;"> <b>• কক্ষনো তাকে কোন নায়িকার সাথে তুলনা করবেন না।</b><br /> <b>• কখনই তাকে আপনার মা অথবা বোনের সাথে তুলনা করবেন না।</b><br /> <b>• ভুলেও তার সাথে আপনার আগের স্ত্রী বা অন্য স্ত্রীর (যদি থাকে) তুলনা করবেন না।</b></div> <div style="text-align: justify;"> ► তিনি এটা জানতে এবং বিশ্বাস করতে চান যে তাকে ঘিরেই আপনার জগত। কাজেই তাকে সেরকমটিই অনুভব করান।<br /> রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের স্ত্রীগণের যারা সমগ্র নারী জাতির জন্য উদাহরন, এমনকি তাঁদের মধ্যেও এই ঈর্ষাটি ছিল। আয়েশা (রাঃ)ও, খাদিজা (রাঃ) কে নিয়ে ঈর্ষা বোধ করতেন যিনি তখন জীবিতও ছিলেন না।</div> <div style="text-align: justify;"> আপনার স্ত্রীর মধ্যেও এই ধরনের ঈর্ষার অস্তিত্ব জেনে রাখুন এবং তার মর্যাদা দিন।</div> <h3 style="text-align: justify;"> <span style="color: purple;"><b>৫) একজন ভাল মুসলিমাহ হওয়ার জন্য তিনি আপনার সহযোগিতা চান</b></span></h3> <div style="text-align: justify;"> পুরুষের তার পরিবারে নেতৃত্ব দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। আর সেটাই আজকাল অনেক মুসলিম পুরুষের ক্ষেত্রে সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তারা যে শুধু সঠিক নেতৃত্ব দিতে ব্যর্থ হচ্ছে তাই না, বরং অনেক ক্ষেত্রেই সে স্ত্রীর (অথবা মা এর কিংবা তার জীবনের অন্য কোন নারীর) কথায় উঠছে, বসছে।</div> <div style="text-align: justify;"> আপনার স্ত্রী চান আপনি তাকে নেতৃত্ব দিন। কারণ নেতৃত্বের সাথে জড়িয়ে আছে দায়িত্বশীলতার বিষয়টি। আপনার স্ত্রী চান আপনি তার দায়িত্বও পরিপূর্ণ ভাবে গ্রহন করেন। আর একজন ভাল মুসলিমাহ হওয়ার পথে স্ত্রীকে নেতৃত্ব দেওয়ার চেয়ে ভাল আর কি হতে পারে? তবে মনে রাখবেন, এই নেতৃত্ব দেওয়াকে শাসন করার সাথে যেন গুলিয়ে না ফেলেন। এই নেতৃত্বের অর্থ সঠিক পথের নির্দেশনা দেওয়া ও সে পথ অনুসরণে যাবতীয় সহযোগিতা করা।</div> <div style="text-align: justify;"> ► কিন্তু আপনি নিজেই যদি উত্তম আদর্শের অনুসারী না হন তাহলে কি করে আরেকজনকে শেখাবেন যে কিভাবে ভাল হতে হয়? কাজেই আপনাকে আগে আপনার নিজের ঈমান মজবুত করতে হবে। আগে নিজেকে শুধরাতে হবে, তারপর আপনার স্ত্রীকেও ভদ্রতা, মর্যাদা, এবং হিকমতের সাথে বুঝাতে হবে।</div> <div style="text-align: justify;"> উদাহরণ স্বরূপ, আপনার স্ত্রী যদি ঠিক মতো পর্দা না করেন তাহলে প্রথমে তার জন্য এমন পোশাক পরিচ্ছদ কিনে আনুন যাতে তিনি ঠিক মতো পর্দা করতে পারেন। তারপর তাকে প্রশংসা করে বলুন যে আপনি তাকে একজন সম্ভ্রান্ত নারী রূপে দেখতে ভালবাসবেন, এবং তাকে এমন পোষাকে দেখতে চান যে পোশাক আল্লাহ্‌ কে সন্তুষ্ট করবে। তিনি যদি নিয়মিত সালাত আদায় না করেন, সংসারের কাজের অজুহাত দেখান, আপনি তার কাজে সাহায্য করে তার জন্য ১৫-২০ মিনিট সময় বের করে দিয়ে আগে সালাত আদায় করে নিতে বলুন। আপনিই সবচেয়ে ভাল বুঝবেন কিভাবে বললে তিনি সবচেয়ে বেশি খুশি মনে আপনার কথা শুনবেন।</div> <h3 style="text-align: justify;"> <span style="color: purple;"><b>৬)  তিনি ক্রমাগত অভিযোগ করতে ভালবাসেন না, কিন্তু মাঝে মাঝে আপনিই তাকে বাধ্য করেন</b></span></h3> <div style="text-align: justify;"> সবাই এটা মনে করেন যে নারীরা তাদের স্বামীদের সাথে খুঁতখুঁত করতে পছন্দ করেন। কিন্তু সেটা পুরোপুরি সত্য নয়। হ্যা, কিছু মানুষ (নারী এবং পুরুষ) এমন আছেন যাদেরকে কিছুতেই সন্তুষ্ট করা যায় না। আপনি যা-ই করুন না কেন, তারা সেটাতে দোষ ধরবেনই। আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত একটি হাদিসে এসেছে, রাসুল (সাঃ) ইরশাদ করেন-</div> <blockquote> <div style="text-align: justify;"> <span data-mce-mark="1" style="color: #3366ff;">“আমাকে জাহান্নাম দেখান হয়। (আমি দেখি), তার অধিবাসীদের অধিকাংশই স্ত্রীলোক; (কারণ) তারা কুফরী করে। জিজ্ঞাসা করা হল, ‘তারা কি আল্লাহ্‌র সাথে কুফরি করে?’ তিনি বললেন, ‘তারা স্বামীর অবাধ্য হয় এবং ইহসান অস্বীকার করে। তুমি যদি দীর্ঘকাল তাদের কারও প্রতি ইহসান করতে থাক, এরপর সে তোমার সামান্য অবহেলা দেখলেই বলে, ‘আমি কখনও তোমার কাছ থেকে ভাল ব্যবহার পাইনি।’ [সহীহ বুখারীঃ ২৮; ইফা]</span></div> </blockquote> <div style="text-align: justify;"> কাজেই, বোনদেরকে এ বিষয়ে সতর্ক থাকা উচিৎ যে, তাদের স্বামীরা তাদের জন্য যা করেন, তা যেন তারা তুচ্ছজ্ঞান করে অকৃতজ্ঞতা না করেন।</div> <div style="text-align: justify;"> ► কিন্তু, ভাইয়েরা প্রায়শই তাদের স্ত্রীর জন্য জিহ্বা সংযত রাখা কঠিন করে দেন। লক্ষ্য করে দেখুন, আপনিই হয়তো প্রশংসার বদলে সবসময় স্ত্রীর দোষ ধরছেন আর তিনিও পাল্টা জবাব দেওয়ার জন্য আপনার খুঁত খুজে বের করছেন। কিংবা হয়তো আপনি প্রয়োজন অনুযায়ী যথেষ্ট কাজ করছেন না (হতে পারে তা সাংসারিক টুকটাক সহযোগিতা) যা পুষিয়ে নিতে তাকে বাড়তি খাটুনি করতে হচ্ছে। অথবা হয়তো আপনি মানুষ হিসেবে খুব বেশী আদর্শ নন।</div> <div style="text-align: justify;"> সবশেষে আবারো বলছি, আগে নিজের ভেতর উন্নয়ন ঘটান; আপনার স্ত্রীর খুঁতখুঁত এবং অভিযোগ করার সুযোগই কমে যাবে।</div> <h3 style="text-align: justify;"> <span style="color: purple;"><b>৭)  সবচেয়ে বেশী তিনি চান, আপনার সাথে একটি স্থায়ী ও সুখী সম্পর্ক</b></span></h3> <div style="text-align: justify;"> নারীরা এটা ভেবে বিয়ে করে না যে ‘বিয়ে করে খুব মজা হবে।’ তারা বিয়ে করেন কারণ তারা একটি সুখী সংসার জীবন চান; এবং তারা আশায় থাকেন যে আপনি তাকে তা দেবেন। ধর্মীও দায়িত্ব ও কর্তব্যের পর এটাই একজন মুসলিমাহ নারীর প্রধান চাওয়া- একটি সুখী, স্থায়ী, মুসলিম পরিবার গড়ে তোলা। মজার ব্যাপার হল, এটা দেওয়া আপনার জন্য খুবই সহজ কাজ।</div> <div style="text-align: justify;"> ► ক) বোধহীন মানুষের মতো আচরণ করবেন না। তার জন্য একজন ভালো স্বামী হন। তার প্রতি আপনার ভালোবাসা মুখে প্রকাশ করুন।</div> <div style="text-align: justify;"> খ) কখনও তাকে তালাক বা আরেকটি বিয়ের ভয় দেখাবেন না। হ্যাঁ, আপনার তা করার অধিকার আছে। কিন্তু এই বিষয়গুলোকে নিয়ে ভীতি প্রদর্শন করা আপনাদের সাংসারিক জীবনের জন্য অনুপযোগী এবং ক্ষতিকারক। এরকম ভীতি দেখিয়ে কখনও কল্যাণ আশা করতে পারেন না। কারণ এধরনের ভীতি কখনই তার মনে আপনার জন্য শ্রদ্ধা বা ভালবাসা বাড়িয়ে দেবে না, বরং উল্টোটাই হবে।</div> গ) আল্লাহ্‌র উপর ভরসা রাখুন। শয়তানের প্রতারণার ফাঁদ থেকে সতর্ক থাকুন। স্ত্রীর বিষয়ে ধৈর্য ধারণ করুন। অন্য সবকিছুর চেয়ে, স্বামী-স্ত্রীর বিচ্ছেদে সবচেয়ে বেশী আনন্দিত হয় শয়তান</div>

৭ টি গোপন কথা যা আপনার স্ত্রী কখনও মুখে বলবেন না

রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-    বেশীরভাগ পুরুষেরই নারীদেরকে বুঝে উঠা প্রায়শই খুব কষ্টকর হয়ে যায়। এমনকি সেই নারীকেও যা...

Read more »

বহু পৃথিবী (Quran and the Science)

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <h2 class="post-title"> <b><a href="http://sciencewithquran.files.wordpress.com/2014/01/image_87.jpg"><img alt="world" height="215" src="http://sciencewithquran.files.wordpress.com/2014/01/image_87.jpg?w=371&h=215" title="" width="371" /></a> </b></h2> <b>বি</b>জ্ঞান যদিও বিকল্প পৃথিবীর সঠিক সন্ধান দিতে পারেনি,ধারণা করছে বিকল্প পৃথিবী ও মানুষের মত উন্নত প্রাণীর উপস্থিতি রয়েছে। ধোসর পৃথিবীর সন্ধান মিলেছে কিন্তু প্রানের অস্তিত্ত্ব নিশ্চিত হয়নি। অথচ পবিত্র কোরআন ১৪০০ বছর আগে বহু পৃথিবীর কথা ঘোষণা করে রেখেছে। সূরা আত্ব-তালাকের ১২ নং আয়াতে মহান আল্লাহ্ বলেন,<br /> لَّهُ الَّذِي خَلَقَ سَبْعَ سَمَاوَاتٍ وَمِنَ الْأَرْضِ مِثْلَهُنَّ يَتَنَزَّلُ الْأَمْرُ بَيْنَهُنَّ لِتَعْلَمُوا أَنَّ اللَّهَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ وَأَنَّ اللَّهَ قَدْ أَحَاطَ بِكُلِّ شَيْءٍ عِلْمًا<br /> 65:12 আল্লাহ সপ্তাকাশ সৃষ্টি করেছেন এবং পৃথিবীও সেই পরিমাণে, এসবের মধ্যে তাঁর আদেশ অবতীর্ণ হয়, যাতে তোমরা জানতে পারি যে, আল্লাহ সর্বশক্তিমান এবং সবকিছু তাঁর গোচরীভূত।<br /> এই আয়াতটির সাথে আরেকটি আয়াতের দিকে লক্ষ্যকরুন, সূরা আশ-সুরার 29 নং আয়াতে মহান আল্লাহ্ বলছেন,<br /> وَمِنْ آيَاتِهِ خَلْقُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ وَمَا بَثَّ فِيهِمَا مِن دَابَّةٍ وَهُوَ عَلَى جَمْعِهِمْ إِذَا يَشَاء قَدِيرٌ<br /> 42:29 তাঁর এক নিদর্শন নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের সৃষ্টি এবং এতদুভয়ের মধ্যে তিনি যেসব জীব-জন্তু ছড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি যখন ইচ্ছা এগুলোকে একত্রিত করতে সক্ষম। এটা পরাক্রমশালী সর্বজ্ঞ আল্লাহর ব্যবস্থাপনা।<br /> আয়াত 65:12 বলছ বহু পৃথিবীর কথা আর আয়াত 42:29 বলছে মহাবিশ্বে প্রাণ ছড়িয়ে থাকার কথা। কি বিশ্বয়কর বর্ণনা।<br /> 65:12 আয়াতটিতে মহান আল্লাহ্  বলছেন,তিঁনি সপ্ত আকাশ তৈরী করেছেন,এবং সেই পরিমান পৃথবীও সৃষ্টি করেছেন; এখানে مِثْلَهُنَّ শব্দটির প্রচলিত তরজমা করা হয়েছে ‘সেই পরিমানে’,অর্থাৎ পূর্ববর্তী বক্তব্যকে বিশেষায়িত করেছে।<br /> লক্ষ্য করুন,<br /> 65:12  এর প্রচলিত তরজমা থেকে যে ধারণা পাওয়া যায় তা হল ,মহান আল্লাহ্ সাতটি মহাকাশ ও সাতটি পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন,তাহলে নিম্নোক্ত প্রশ্নমালার উদ্ভব হয়,<br /> 1:এই পৃথিবীগুলি কখন সৃষ্টি হয়েছিল, 2: তাদের অবস্থান কোথায়, 3:প্রকৃত পক্ষেই কি পৃথিবী সাতটি?<br /> এবার দেখা যাক সপ্ত আকাশ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে আরও কি কি বাক্য রয়েছে,<br /> الَّذِي هُوَ خَلَقَ لَكُم مَّا فِي الأَرْضِ جَمِيعاً ثُمَّ اسْتَوَى إِلَى السَّمَاء فَسَوَّاهُنَّ سَبْعَ سَمَاوَاتٍ وَهُوَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ<br /> 2:29 তিনিই সে সত্ত্বা যিনি সৃষ্টি করেছেন তোমাদের জন্য যা কিছু জমীনে রয়েছে সে সমস্ত। তারপর তিনি মনোসংযোগ করেছেন আকাশের প্রতি। বস্তুতঃ তিনি তৈরী করেছেন সাত আসমান। আর আল্লাহ সর্ব বিষয়ে অবহিত।<br /> <table border="0" cellpadding="0" style="width: 101%px;"><tbody> <tr><td width="99%">تُسَبِّحُ لَهُ السَّمَاوَاتُ السَّبْعُ وَالأَرْضُ وَمَن فِيهِنَّ وَإِن مِّن شَيْءٍ إِلاَّ يُسَبِّحُ بِحَمْدَهِ وَلَـكِن لاَّ تَفْقَهُونَ تَسْبِيحَهُمْ إِنَّهُ كَانَ حَلِيمًا غَفُورًا      -Al-Isra’, 17:4417:44 সপ্ত আকাশ ও পৃথিবী এবং এগুলোর মধ্যে যাকিছু আছে সমস্ত কিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে। এবং এমন কিছু নেই যা তার সপ্রশংস পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষনা করে না। কিন্তু তাদের পবিত্রতা, মহিমা ঘোষণা তোমরা অনুধাবন করতে পার না। নিশ্চয় তিনি অতি সহনশীল, ক্ষমাপরায়ণ।فَقَضَاهُنَّ سَبْعَ سَمَاوَاتٍ فِي يَوْمَيْنِ وَأَوْحَى فِي كُلِّ سَمَاء أَمْرَهَا وَزَيَّنَّا السَّمَاء الدُّنْيَا بِمَصَابِيحَ وَحِفْظًا ذَلِكَ تَقْدِيرُ الْعَزِيزِ الْعَلِيمِFussilat, 41:12   অতঃপর তিনি আকাশমন্ডলীকে দু’দিনে সপ্ত আকাশ করে দিলেন এবং প্রত্যেক আকাশে তার আদেশ প্রেরণ করলেন। আমি নিকটবর্তী আকাশকে প্রদীপমালা দ্বারা সুশোভিত ও সংরক্ষিত করেছি। এটা পরাক্রমশালী সর্বজ্ঞ আল্লাহর ব্যবস্থাপনা।এমনি ভাবে পবিত্র কোরআনে সাতটি বিভিন্ন সূরায় ভিন্ন ভিন্ন সাতটি আয়াতে আকাশ সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে; আয়াতগুলোর মধ্যে একমাত্র 65:12 আয়াতে সাত আকাশ ও সেই পরিমান পৃথিবী সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে; তা ছাড়া বাকি আয়াতে সাত আকাশ ও এক পৃথিবী সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে। 65:12 আয়াতে مِثْلَهُنَّ, শব্দটি দ্বারা একাধিক পৃথিবীর ধারণা দেওয়া হয়েছে।শব্দটির শাব্দিক তরজমা ‘তাদের মত’ ; শব্দটিতে দু’টি অংশ,  مِثْلَ  – মত বা সাদৃশ (নাম বাচক শব্দ বা বিশেষ্য)। দ্বিতীয় অংশটি هُنّ  – তাদের (সর্বনাম পদ); এই অংশটির ব্যবহার লক্ষণীয়। আপাত দৃষ্টিতে মনে হয় এটি ‘সপ্ত’ পদটির স্থলাভিসিক্ত হয়েছে। লক্ষ্য করুন আয়াত 41:12 তে দয়াময় বলছেন,‘পরে তিঁনি দুই দিনে সাত আসমানকে নিয়মিত করলেন এবং প্রতি আসমানকে অহির মাধ্যামে নির্ধেশ দিলেন; আমি নিকটবর্তী আকাশকে তারকারাজি দ্বারা সুশোভিত ও সুরক্ষিত করেছি।’ এই বর্ণনায় আরও পরিস্কার হয়ে গেল- যদি সাত পৃথিবীও হয়ে থাকে তবে তা এই নিকটবর্তী আকাশেই অবস্থিত। আবার আকাশ বলতে আমরা এই তারকা রাজিকেই বুঝি,এক্ষেত্রে আমাদের ও দয়াময়ের ভাষায় আকাশ একটিই; এর বাইরে আর কোন আকাশের সাথে আমাদের সম্যক পরিচয় নাই; বাকী ছয় আকাশ এর পরে অতলান্ত মহাশূণ্য যার পরিমান আমাদের আকাশের ছয়গুন বা তারচেয়ে কম-বেশী(আল্লাহ্ই জানেন ভাল)।তাহলে দেখা যাচ্ছে এই ‘তাদের ’ শব্দটি একটি অনির্দিষ্ট সংখ্যাকে বুঝিয়েছে(প্রকৃত পক্ষে শব্দটি বহুবচনীয় সর্ব্সনাম পদ)।আবার 42:29 আয়াতে নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডলে প্রাণের অস্তিত্বের কথা বলা হয়েছেছে।আমরা জানি প্রাণের অস্তিত্বের জণ্যে আবাসযোগ্যতা চাই,যা আমাদের জানামতে রয়েছে একমাত্র পৃথিবীতে। ফলে পৃথিবী ভিন্ন অন্য কোথাও প্রাণের অস্তিত্ব থাকতে হলে তা পৃথিবীর মতই আবাসযোগ্য হতে হবে-অর্থাৎ পৃথিবীর মত। আর  مِثْلَ  শব্দটির তরজমাও ‘মত’। ফলে একথা পরিস্কার যে অন্যাণ্ণ আবাস যোগ্য স্থানগুলি পৃথিবীরই মত। আবার 42:29 আয়াতে মহাকাশে প্রাণের অস্তিত্বকে সীমিত করা হয়নি-অর্থাৎ বহু আবাসযোগ্য স্থানেই প্রাণের অস্তিত্ব রয়েছে এমনি ধারণা দেওয়া হয়েছে। এই আলোচনা থেকে পরিস্কার হয়ে গেল আমাদের মহাবিশ্বে একাদিক স্থানে আবাসযোগ্য মহাজাগতিক বস্তু ও প্রাণের অস্তিত্ব রয়েছে।‘ভূমণ্ডলে প্রাণের আবর্ভিাব ঘটেছে’ এটা সহজবোধ্য,কন্তু নভোমণ্ডলে প্রাণের অস্তিত্ব রয়েছে এটা সহজবোধ্য নয়্‌,আধুনিক বিজ্ঞানের কাছেও এ এক বিষ্ময়কর তথ্য।একবার ভেবে দেখুন 1400 বছর পূর্বে যখন মানুষের মনে নভোমণ্ডল সম্পর্কে সঠিক কোন ধারনাই জন্মায়নি তখন আরবের এক মরুচারীর পক্ষে কি করে বহু পৃথিবীর ইঙ্গিত দেওয়া সম্ভব। এই ইঙ্গিতবহ বাণী অবশ্যই অলৌকিকতার দাবীধার।। ক্ষোদ বিজ্ঞান তার প্রমাণ দিচ্ছে।আজ নিসঙ্কোচে বলাচলে পবিত্র কোরআন এক মহাবিজ্ঞানময় আল্লাহর বাণী।</td><td valign="top"><br /></td></tr> </tbody></table> <b>সূধী পাঠক আমরা এবার দেখবো আধুনিক বিজ্ঞান এই বহু পৃথিবী নিয়ে কি বলছে</b><b>,</b><br /> <b>হার্ভাড স্মিথোনিয়ান </b><b>(</b><b><span class="ris1h" id="ris1h_3">Harvard</span>-Smithsonian)  </b><b>কেন্দ্রের</b><b> </b><b>জ্যোতির্বিজ্ঞানী</b><b> </b><b>Dr David Charbonneaua and Dr <span class="ris1h" id="ris1h_2">Courtney</span> Dressing</b><b> বলেছেন যে</b><b>,</b><b>প্রায় </b><b>6% </b><b>বামন তারারই পৃথিবীর আকৃতির আবাসযোগ্য গ্রহ রয়েছে। আমাদের পৃথিবীর সবচেয়ে নিকটে প্রায় </b><b>13 </b><b>আলোক বর্ষ্ দূরে তারার সাথে পৃথিবী আকৃতির গ্রহ রয়েছে।</b><br /> ডঃ কার্টেনে বলেন,‘আমরা ভেবেছিলাম পৃথিবীর মত গ্রহ পেতে আমাদেরকে বহুদূর খুঁজে দেখতে হবে,কিন্তু তা আমাদের আঙ্গিনার পেছনেই অপেক্ষা করে আছে চিহ্নিতওয়ার আশায়। লাল বামন তারা সূর্য অপেক্ষা ছোট,শীতল ও কম দিপ্তীময়।এই তারারা গড়ে সূর্যের তিনভাগের একভাগ ভর বিশিষ্ট হয় এবং উজ্জ্বলতায় হাজার ভাগের একভাগ হয়ে থাকে।পৃথিবী থেকে কোন লাল বামন তারাকে খালি চোখে দেখা যায়না। ক্ষীণতা স্বত্ত্বেও এই তারাগুলি পৃথিবীর ন্যায় গ্রহ থাকার ভাল জায়গা। আমাদের ছায়াপথে প্রতি চারটি তারায় তিনটি লাল বামন তারা দেখা যায়; তাতে করে কম করে হলেও ৭৫ বিলিয়ন লাল বামন তারার আবাসস্থল আমাদের এই ছায়াপথ। যেহেতু নক্ষত্রের পরিমান কম তাই গ্রহের অবস্থান্তর সম্ভবনা বেশী ফলে তারামণ্ডলে পৃথিবীর ন্যায় গ্রহ থাকার সম্ভবনাও যথেষ্ট। যেহেতু গ্রহের  কক্ষ গতি দুইটি তাই আমাদের দৃষ্টিতে শীতল তারাগুলিতেই আবাসযোগ্যতার পরিবেশ বেশী। জ্যোতির্বিদরা কেপলার তালিকা থেকে 1,58,000 তারার আকৃতি ও তাপীয় বৈশিষ্ট পর্যালোচনা করে তাদেরকে লাল বামান তারা হিসেবে নির্দিষ্ট করেছেন। তারা দেখেছেন যে ঐ তারা গুলি আগের তুলনায় ছোট ও মীতল।<br /> ডঃ ডেসিং এর দল 95টি গ্রহ সদস্য নির্দিষ্ট করেছেন যারা লাল বামন তারাদের প্রদক্ষিণ করে। এই পর্যবেক্ষণ থেকে ইঙ্গিত পাওয়া যায় যে, এ ধরনের তারার প্রায় ৬০ শতাংশের গ্রহ রয়েছে যাদের আকৃতি নেপচুনের চেয়ে ছোট। যাই হোক অধিকাংশেরই সঠিক আকৃতি ও সঠিক তাপমাত্রা নেই যে ঠিক পৃথিবীর মত মনে করা যায়। তিনটি গ্রহ সদস্য পাওয়া গেছে যাদের আকৃতি ও তাপমাত্রা প্রায় পৃথিবীর মত। আর এই হিসেব থেকে পরিসংখ্যানের নিয়ম অনুযায়ী বলা যায় যে সকল বামন তারার মধ্যে ৬% তারার পৃথিবীর মত গ্রহ থাকা উচিৎ। Dr David Charbonneau বলেন,আমাদের ছায়াপথে অনেক নক্ষত্রেরই আবাসযোগ্য গ্রহ থাকার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে; ফলে আমাদের সৌরমণ্ডলের বাইরেও জীবন খুঁজে পাওয়ার  সম্ভাবনা যথেষ্ট।আমাদের সূর্যের চারিদিকে পঙ্গপালের মত লাল বামন তারায় আবৃত।কাছাকাছি তারাদের প্রায় ৭৫ শতাংশই লাল বামন তারা। সুতরাং তাদের ৬ শতাংশই আবাসযোগ্য গ্রহের ধারক। নিকটতম পৃথিবী সাদৃশ্য জগৎ মাত্র ১৩ আলোক বছর দূরে অবস্থিত।যেহেতু লাল বামন তারার জীবনকাল সূর্যের চেয়েও বেশী,ফলে তাদের পোষ্য গ্রহে আমাদের চেয়েও  প্রবীণ ও বুদ্ধিমান প্রজাতি  থাকার সম্ভবনা আশ্চর্য্ ভাবে বেশী। Dr David Charbonneau মনে করেন যে, আমরা অবশ্যই অনেক পুরানো পৃথিবী খুঁজে পাবো। উপরের ছবিটি নাসা কর্তৃক ৭ ই ফব্রুয়ারী ২০১৩ তে প্রকাশিত। সূত্র- <span class="ris1h" id="ris1h_1">science news</span>. com.<br /> মহান আল্লাহ পবিত্র কোরআনের বিভিন্ন স্থানে জ্বীন ও মানব সম্প্রদায়কে লক্ষ করে বিভিন্ন আয়াত নাযিল করেছেন। তা থেকে বুঝা যায় জ্বীন আরেকটা সম্প্রদায় যারা মানব সম্প্রদায়ের মতই সচল এবং পবিত্র কোরআন অনুযায়ী তারাও মহাবিচার দিনে বিচারের সম্মুখীন হবে। যদিও তারা আলোর তৈরী তথাপি তাদের ওজন আছে,কিন্তু আমরা তাদেরকে দেখতে পাইনা,তাদের আবাস স্থল সম্পর্কে আমাদের সম্যক ধারণা না থাকলেও ফিরিশতাদের আবাস স্থল সম্পর্কে পবিস্কারভাবেই ধারণা দেওয়া হয়েছে যে তারা আল্লাহর নির্দেশ নিয়ে পৃথিবীতে আসা যাওয়া করে। তারাও আলোর তৈরী। সৃষ্টি বৈশিষ্ট একরকম হওয়ায় আমরা ধরে নিতে পারি তাদের বাসস্থানও ফিরিশ্তাদের মতই অন্য কোন আকাশে। এইরকম অবস্থান থেকে মহাশূণ্যে চলাচলের জন্য তাদেরকে বিস্তর পথ পাড়ি দিতে হয় যা আমাদের কল্পনারও অগম্য। তাই মহান আল্লাহ তাদের চলাচলের জন্য মহাশূণ্যের সংক্ষিপ্ত পথ তৈরী করে রেখেছেন,যাকে কোরআনে মা’রিজ নামে উল্লেখ করা হয়েছে। দীর্ঘ্ দিনের পরিক্রমায় এত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টিও আমাদের ধারনার বাইরে ছিল এই মা’রিজ শব্দটির পূর্ণাঙ্গ ভাবের সাথে আমরা খুব ভাল ভাবে পরিচিত ছিলামনা। হালে যখন বিজ্ঞান মহাকাশের বিভিন্ন স্থানে Wormholes বা মহাজাগতিক সুড়ং খুঁজে পেল তখনই আমরা বুঝতে পারলাম মহান দয়াময় মা’আরিজ শব্দটি দিয়ে এই  Wormholes এর কথাই বলেছেন। যাই হোক এটুকু পরিস্কার হয়ে গেল যে ভিন্ন জগতের অধিবাসীরা এই বিশেষ পথ দিয়েই মহাকাশে বিস্তর দূরত্ব স্বল্প সময়ে অতিক্রম করে চলাফেরা করে। এই পথ দিয়ে চলাচলকারীদের যেমন দেখতে পাইনা তেমনি এই পথগুলিও আমরা দেখতে পাইনা। তবে এদের উপস্থিতি বিজ্ঞান খুঁজে পেয়েছে কিন্তু তা ব্যবহার করার প্রযুক্তি এখনো খুঁজে পায়নি; তবে ভবিষ্যতের কোন এক সময়ে হয়তোরা তা মানুষের নাগালের মধ্যে এসেযাবে। পবিত্র কোরআন এমনিতর ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছে,কোরআন বলছে মানুষ উন্নতি করবে ধাপে ধাপে। শুধু তাই নয় তার উদাহরণ ও রেখেছে নবীজির মিরাজ এর মধ্য দিয়ে। মি’রাজ (معراج) শব্দটি মা’আরিজ (معارج) শব্দের একবচন।  সূরা আল মা’রিজ এর ৩ নং আয়াতে মহান আল্লাহ বলছেন,<br /> مِّنَ اللَّهِ ذِي الْمَعَارِجِ<br /> ৭০:৩ তা আসবে আল্লাহ তা’আলার পক্ষ থেকে, যিনি সমুন্নত মর্তবার অধিকারী।<br /> سُبْحَانَ الَّذِي أَسْرَى بِعَبْدِهِ لَيْلاً مِّنَ الْمَسْجِدِ الْحَرَامِ إِلَى الْمَسْجِدِ الأَقْصَى الَّذِي بَارَكْنَا حَوْلَهُ لِنُرِيَهُ مِنْ آيَاتِنَا إِنَّهُ هُوَ السَّمِيعُ البَصِيرُ<br /> ১৭:১ পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা পর্যান্ত-যার চার দিকে আমি পর্যাপ্ত বরকত দান করেছি যাতে আমি তাঁকে কুদরতের কিছু নিদর্শন দেখিয়ে দেই। নিশ্চয়ই তিনি পরম শ্রবণকারী ও দর্শনশীল।<br /> মহান আর্লাহ্ হয়তোবা মহাকাশে প্রতিবেশীদের চলাচলের জন্যই এই মহাজাগতিক সূড়ং গুলি তৈরী করেছেন।একদিন হয়তোবা পৃথিবীর মানুষও এ পথের সন্ধান পেয়ে যাবে</div>

বহু পৃথিবী (Quran and the Science)

  বি জ্ঞান যদিও বিকল্প পৃথিবীর সঠিক সন্ধান দিতে পারেনি,ধারণা করছে বিকল্প পৃথিবী ও মানুষের মত উন্নত প্রাণীর উপস্থিতি রয়েছে। ধোসর পৃথিবীর...

Read more »

ওলি আওলিয়ার জীবনী

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="GHAWSE JAMAN KHALIFAYE SHAHE JILA HAZRAT KHAWAJA ABDUR RAHMAN CHOHRAWI (Radiyallahu 'anh) ">গাওসে জামান খালিফায়ে শানে জিলা হযরত একচ্ছত্র আব্দুর রহমান ছওহরবি ( রা )</span></span><br /> <span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="Blessed Birth: ">ধন্য জন্ম :</span><span title="Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) was born in Horipur Chowhar Shorif Abbotabad district of North-West border province of Pakistan in Hijree 1662(English: 1843).">সাহেব -এল্মেলাদ্দুনি হযরত খাজা আবদুর রহমান ছওহরবি (রা ) (ইংরেজি : 1843 ) হিজরি 1662 সালে পাকিস্তানের উত্তর পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশের হরিপুর ছওদার সরিফ এনেছে জেলায় জন্মগ্রহণ করেন. </span><span title="His father is Waliye Kamil Hazrat Fakir Muhammad Khizri (Radiyallahu 'anh).">তাঁর পিতা অলিয়ে কামিল হযরত ফকির মুহাম্মদ্ খিয্রি ( রা  ) হয় . </span><span title="According to his family background He is the Awlad of Hazrat Ali (Radiyallahu 'anh)     ">তার পরিবার পটভূমি মতে তিনি হযরত আলীর আওলাদ ( রা ) হয়</span></span><br /> <br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgm81V5KS1MKkonmJzm4317tnIuRdPsWDNehBx4c5JgO6mjO26xDNFpwDQb9enXPVCTDkq6g8szGdjgosqvrvW6uPgtE6vhOiIi3bzfY3yd3JekVDkFMOkMiSRlrihX6IzE74qdQrp5xBw/s1600/Islamic-Art-11.jpg" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="240" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgm81V5KS1MKkonmJzm4317tnIuRdPsWDNehBx4c5JgO6mjO26xDNFpwDQb9enXPVCTDkq6g8szGdjgosqvrvW6uPgtE6vhOiIi3bzfY3yd3JekVDkFMOkMiSRlrihX6IzE74qdQrp5xBw/s1600/Islamic-Art-11.jpg" width="320" /></a></div> <span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="According to his family background He is the Awlad of Hazrat Ali (Radiyallahu 'anh)     "><br /><br /> </span><span title="Religious Front of View: ">দেখুন এর ধর্মীয় ফ্রন্ট :</span><span title="Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) is the follower of Ahlesunnat Wal Jamat, Sunni in belief, Hanafi in Mazhab and Qadri in Silsillah.   ">সাহেব - </span></span><span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) was born in Horipur Chowhar Shorif Abbotabad district of North-West border province of Pakistan in Hijree 1662(English: 1843).">এল্মেলাদ্দুনি </span></span><span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) is the follower of Ahlesunnat Wal Jamat, Sunni in belief, Hanafi in Mazhab and Qadri in Silsillah.   ">হযরত খাজা আবদুর রহমান ছওহবি </span></span><span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="GHAWSE JAMAN KHALIFAYE SHAHE JILA HAZRAT KHAWAJA ABDUR RAHMAN CHOHRAWI (Radiyallahu 'anh) ">( রা )</span></span><span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) is the follower of Ahlesunnat Wal Jamat, Sunni in belief, Hanafi in Mazhab and Qadri in Silsillah.   "> বিশ্বাসের মধ্যে আহলে সুন্না ওয়াল জামাত , সুন্নি এর অনুগামী হয় , সিলসিলাহ মধ্যে মাযহাবেও এবং কাদেরি মধ্যে হানাফী .</span><span title="BAYAATH: ">বায়াত :</span><span title="Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) gave his hand to famous Wali-E-Kamil Hazrat Yakub Shah Ginsatri of Kashmir.   ">সাহেব - </span></span><span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) was born in Horipur Chowhar Shorif Abbotabad district of North-West border province of Pakistan in Hijree 1662(English: 1843).">এল্মেলাদ্দুনি </span></span><span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) gave his hand to famous Wali-E-Kamil Hazrat Yakub Shah Ginsatri of Kashmir.   ">হযরত খাজা আবদুর রহমান ছওহরবি ( রা ) কাশ্মীরের বিখ্যাত ওয়ালি - ই কামিল হযরত ইয়াকুব শাহ (</span></span><span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) gave his hand to famous Wali-E-Kamil Hazrat Yakub Shah Ginsatri of Kashmir.   ">রা ) </span></span><span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) gave his hand to famous Wali-E-Kamil Hazrat Yakub Shah Ginsatri of Kashmir.   "> তার হাত দিয়েছেন .<br /></span><span title="Holy Habit & Character: ">পবিত্র অভ্যাস ও চরিত্র :</span><span title="Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) lived a very simple life in his entire life.">সাহেব - </span></span><span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) was born in Horipur Chowhar Shorif Abbotabad district of North-West border province of Pakistan in Hijree 1662(English: 1843).">এল্মেলাদ্দুনি</span></span><span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) lived a very simple life in his entire life."> হযরত খাজা আবদুর রহমান ছওহরবি ( রা ) তাঁর সমগ্র জীবনে খুব সহজ জীবন বসবাস করতেন. </span><span title="His all deeds & daily works were according to the Sunnah of RASUL-E-KARIM(Sallallahu 'alayhi wa Sallam).">তাঁর সব কাজের ও দৈনন্দিন কাজ রাসুল -ই করিম এর সুন্নাহ ( সাল্লালাহু আলাইহে ওয়াসাল্লালাম এর ) অনুযায়ী হয়. </span><span title="He always depended on ALLAH (SWT) at every aspects of his holy life. ">তিনি সবসময় তাঁর পবিত্র জীবনের প্রতিটি দিক এ আল্লাহর  উপর নির্ভরশীল .</span><span title="His KHULAFA: ">তাঁর খালিফা :</span><span title="His first Khilifa was Langwala Hafez Shaheb(Radiyallahu 'anh).">তাঁর প্রথম Kখালিফা হাফেজ সাহেব ( রা ) ছিল . </span><span title="Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) was one of his followers (MURID) and later He got Khilafat.">সাহেব -</span></span><span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) was born in Horipur Chowhar Shorif Abbotabad district of North-West border province of Pakistan in Hijree 1662(English: 1843).">এল্মেলাদ্দুনি </span></span><span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) was one of his followers (MURID) and later He got Khilafat.">হযরত খাজা আবদুর রহমান ছওহরবি( রা  ) তাঁর অনুগামীদের মুরিদ এক এবং পরে তিনি খিলাফত পেয়েছিলাম . </span><span title="Mainly He was the golden one to whom his PIR gave the responsibility of SHARIAT & TARIKAT.   ">প্রধানত তিনি তার পীর শরিয়ত এবং তরিকত দায়িত্ব দিয়েছেন যাকে সুবর্ণ এক.</span><span title="Service to Religion: ">ধর্ম থেকে সার্ভিস:</span><span title="The Alim Olamas and the students of Madrasha were beloved by Hazrat Khawja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh).">আলীম ওলামা ও মাদ্রাসা ছাত্রদের হযরত খাজা আব্দুর রহমান ছওহরবি (রা) দ্বারা দয়িত ছিল . </span><span title="That's why later he established a Madrasah named “Darul Ulum Islamia Rahmania” at Haripur, which is now a prominent Islamic educational center in Pakistan.   ">পরে তিনি এখন পাকিস্তানে বিশিষ্ট ইসলামী শিক্ষা কেন্দ্র যা হরিপুর এ " দারুল উলুম ইসলামিয়া রহমানিয়া ' , নামক একটি মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা কেন.</span><span title="KARAMAAT: ">কারামাত :</span><span title="The greatest Karamat of Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) is the 30 Para (part) “MOJMUA-E-SALAWATERASUL” written in “Arabic” which is the biggest book on “Darud Sharif” but the">সাহেব এল্মেলাদুন্নি হযরত খাজা আবদুর রহমান ছওহরবি </span></span><span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="GHAWSE JAMAN KHALIFAYE SHAHE JILA HAZRAT KHAWAJA ABDUR RAHMAN CHOHRAWI (Radiyallahu 'anh) ">( রা )</span></span><span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="The greatest Karamat of Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) is the 30 Para (part) “MOJMUA-E-SALAWATERASUL” written in “Arabic” which is the biggest book on “Darud Sharif” but the"> সর্বশ্রেষ্ঠ খেলেছেন 30 অনুচ্ছেদ ( অংশ ) " দারুদ শরীফ " উপর সবচেয়ে বড় বই যা " আরবি " লেখা " মজমুয়া - ই </span></span><span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="The greatest Karamat of Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) is the 30 Para (part) “MOJMUA-E-SALAWATERASUL” written in “Arabic” which is the biggest book on “Darud Sharif” but the">সালাওাতের রাসুল</span></span><span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="The greatest Karamat of Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) is the 30 Para (part) “MOJMUA-E-SALAWATERASUL” written in “Arabic” which is the biggest book on “Darud Sharif” but the"> " কিন্তু হয় </span><span title="super astonishing matter is that he was an “UMME”(The person who has no institutional background).">সুপার বিস্ময়কর ব্যাপার তিনি একটি " উম্মে " (কোন প্রাতিষ্ঠানিক পটভূমি আছে যারা ​​ব্যক্তি ) ছিল না. </span><span title="This means he was the “SAHEB-E-ELMILODUNY”.   ">এই তিনি ' সাহেব ' </span></span><span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) was born in Horipur Chowhar Shorif Abbotabad district of North-West border province of Pakistan in Hijree 1662(English: 1843).">এল্মেলাদ্দুনি</span></span><span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="This means he was the “SAHEB-E-ELMILODUNY”.   "> "ছিল মানে.</span><span title="WISAAL SHARIF: ">ওয়িসাল্ল শরীফে :</span><span title="Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) passed away from this earth in 1st Jilhajj (Saturday) in Hijree 1342 (1923) after the prayer of Magrib.">সাহেব - </span></span><span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) was born in Horipur Chowhar Shorif Abbotabad district of North-West border province of Pakistan in Hijree 1662(English: 1843).">এল্মেলাদ্দুনি </span></span><span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) passed away from this earth in 1st Jilhajj (Saturday) in Hijree 1342 (1923) after the prayer of Magrib.">হযরত খাজা আবদুর রহমান </span></span><span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) passed away from this earth in 1st Jilhajj (Saturday) in Hijree 1342 (1923) after the prayer of Magrib.">ছওহরবি (</span></span><span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="GHAWSE JAMAN KHALIFAYE SHAHE JILA HAZRAT KHAWAJA ABDUR RAHMAN CHOHRAWI (Radiyallahu 'anh) ">( রা )</span></span><span class="" id="result_box" lang="bn"><span title="Saheb-E-Elmeladuni Hazrat Khwaja Abdur Rahman Chowhrovi (Radiyallahu 'anh) passed away from this earth in 1st Jilhajj (Saturday) in Hijree 1342 (1923) after the prayer of Magrib.">মাগরিবএর প্রার্থনা পর হিজরি 1342 ( 1923 ) সালে ১ জিলহাজ্জ শনিবার ) মধ্যে দূরে এই পৃথিবী থেকে গৃহীত.</span></span></div>

ওলি আওলিয়ার জীবনী

গাওসে জামান খালিফায়ে শানে জিলা হযরত একচ্ছত্র আব্দুর রহমান ছওহরবি ( রা ) ধন্য জন্ম : সাহেব -এল্মেলাদ্দুনি হযরত খাজা আবদুর রহমান ছওহরবি (রা...

Read more »

জুম’আর আদব

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://www.blogger.com/blogger.g?blogID=7268491728211608766" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"></a></div> <b>১</b>। জুম’আর দিন গোসল করা। যাদের উপর জুম’আ ফরজ তাদের জন্য এ দিনে গোসল করাকে রাসুল (সাঃ) ওয়াজিব করেছেন(বুখারীঃ ৮৭৭, ৮৭৮, ৮৮০, ৮৯৭, ৮৯৮)। পরিচ্ছন্নতার অংশ হিসাবে সেদিন নখ ও চুল কাটা একটি ভাল কাজ।<br /> <br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh5ErTy7Qwk6Kk8ZYsHDDa6eVM-dhWOZqDUigRtSw6jfjQXIUfeqPLEtGJn-Q_shnVznJy1iSbOGuXLcoUw_f01WRJQPyPJ8Ln1Aoe6pZZkGvgMRRkGt0uXi886GGCifGCBe21S4icyAUox/s1600/1796508_744896195535533_1010637077_n.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="240" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh5ErTy7Qwk6Kk8ZYsHDDa6eVM-dhWOZqDUigRtSw6jfjQXIUfeqPLEtGJn-Q_shnVznJy1iSbOGuXLcoUw_f01WRJQPyPJ8Ln1Aoe6pZZkGvgMRRkGt0uXi886GGCifGCBe21S4icyAUox/s1600/1796508_744896195535533_1010637077_n.jpg" width="320" /></a></div> <br /> <b>২</b>। জুম’আর সালাতের জন্য সুগন্ধি ব্যবহার করা। (বুখারীঃ ৮৮০)<br /> <b>৩</b>। মিস্ওয়াক করা। (ইবনে মাজাহঃ ১০৯৮, বুখারীঃ৮৮৭, ইঃফাঃ৮৪৩)<br /> <b>৪</b>। গায়ে তেল ব্যবহার করা। (বুখারীঃ৮৮৩)<br /> <b>৫</b>। উত্তম পোশাক পরিধান করে জুম’আ আদায় করা। (ইবনে মাজাহঃ১০৯৭)<br /> <b>৬</b>। মুসুল্লীদের ইমামের দিকে মুখ করে বসা। (তিরমিযীঃ৫০৯, ইবনে মাজাহঃ১১৩৬)<br /> <b>৭</b>। মনোযোগ সহ খুৎবা শোনা ও চুপ থাকা- এটা ওয়াজিব। (বুখারীঃ ৯৩৪, মুসলিমঃ৮৫৭, আবু দাউদঃ১১১৩, আহমাদঃ১/২৩০)<br /> <b>৮</b>। আগে ভাগে মসজিদে যাওয়া। (বুখারীঃ৮৮১, মুসলিমঃ৮৫০)<br /> <b>৯</b>। পায়ে হেঁটে মসজিদে গমন। (আবু দাউদঃ ৩৪৫)<br /> <b>১০</b>। জুম’আর দিন ফজরের নামাজে ১ম রাক’আতে সূরা সাজদা (সূরা নং-৩২) আর ২য় রাকা’আতে সূরা ইনসান(দাহর)(সূরা নং-৭৬) পড়া। (বুখারীঃ৮৯১, মুসলিমঃ৮৭৯)<br /> <b>১১</b>। সূরা জুম’আ ও সূরা মুনাফিকুন দিয়ে জুম’আর সালাত আদায় করা। অথবা সূরা আলা ও সূরা গাশিয়া দিয়ে জুম’আ আদায় করা। (মুসলিমঃ৮৭৭, ৮৭৮)<br /> <b>১২</b>। জুম’আর দিন ও জুম’আর রাতে বেশী বেশী দুরুদ পাঠ। (আবু দাউদঃ ১০৪৭)<br /> <b>১৩</b>। এ দিন বেশী বেশী দোয়া করা।। (বুখারীঃ ৯৩৫)<br /> <b>১৪</b>। মুসুল্লীদের ফাঁক করে মসজিদে সামনের দিকে এগিয়ে না যাওয়া। (বুখারীঃ৯১০, ৮৮৩)<br /> <b>১৫</b>। মুসুল্লীদের ঘাড় ডিঙ্গিয়ে সামনের কাতারে আগানোর চেষ্টা না করা। (আবু দাউদঃ ৩৪৩, ৩৪৭)<br /> <b>১৬</b>। কাউকে উঠিয়ে দিয়ে সেখানে বসার চেষ্টা না করা। (বুখারীঃ৯১১, মুসলিমঃ২১৭৭, ২১৭৮)<br /> <b>১৭</b>। খুৎবা চলাকালীন সময়ে মসজিদে প্রবেশ করলে তখনও দু’রাকা’আত ‘তাহিয়্যাতুল মাসজিদ’ সালাত আদায় করা ছাড়া না বসা। (বুখারীঃ ৯৩০)<br /> <b>১৮</b>। জুম’আর দিন জুম’আর পূর্বে মসজিদে জিকর বা কোন শিক্ষামুলক হালকা না করা। অর্থাৎ ভাগ ভাগ হয়ে, গোল গোল হয়ে না বসা, যদিও এটা কোন শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান হোক না কেন। (আবু দাউদঃ ১০৮৯)<br /> <b>১৯</b>। কেউ কথা বললে ‘চুপ করুন’ এটুকুও না বলা। (নাসায়ীঃ ৭১৪, বুখারীঃ ৯৩৪)<br /> <b>২০</b>। মসজিদে যাওয়ার আগে কাঁচা পেয়াজ, রসুন না খাওয়া ও ধুমপান না করা। (বুখারীঃ ৮৫৩)<br /> <b>২১</b>। ঘুমের ভাব বা তন্দ্রাচ্ছন্ন হলে বসার জায়গা বদল করে বসা। (আবু দাউদঃ ১১১৯)<br /> <b>২২</b>। ইমামের খুৎবা দেওয়া অবস্থায় দুই হাঁটু উঠিয়ে না বসা। (আবু দাউদঃ ১১১০, ইবনে মাজাহঃ ১১৩৪)<br /> <b>২৩</b>। খুৎবার সময় ইমামের কাছাকাছি বসা। জান্নাতে প্রবেশের উপযুক্ত হলেও ইমাম থেকে দূরে উপবেশনকারীরা বিলম্বে জান্নাতে প্রবেশ করবে। (আবু দাউদঃ ১১০৮)<br /> <b>২৪</b>। জুম’আর দিন সূরা কাহফ পড়া। এতে পাঠকের জন্য আল্লাহ তায়ালা দুই জুম’আর মধ্যবর্তী সময়কে আলোকিত করে দেন। (হাকেমঃ ২/৩৬৮, বায়হাকীঃ ৩/২৪৯)<br /> <b>২৫</b>। জুম’আর আযান দেওয়া। অর্থাৎ ইমাম মিম্বরে বসার পর যে আযান দেওয়া হয় তা।(বুখারীঃ ৯১২)<br /> <b>২৬</b>।জুম’আর ফরজ নামাজ আদায়ের পর মসজিদে ৪ রাকা’আত সুন্নাত সালাত আদায় করা। (বুখারীঃ ১৮২, মুসলিমঃ ৮৮১, আবু দাউদঃ ১১৩০)<br /> <b>২৭</b>। উযর ছাড়া একই গ্রাম ও মহল্লায় একাধিক জুম’আ চালু না করা। আর উযর হল এলাকাটি খুব বড় হওয়া, বা প্রচুর জনবসতি থাকা, বা মসজিদ দূরে হওয়া, বা মসজিদে জায়গা না পাওয়া, বা কোন ফিতনা ফাসাদের ভয় থাকা। (মুগনি লিবনি কুদামাঃ ৩/২১২, ফাতাওয়া ইবনে তাইমিয়্যাহঃ ২৪/২০৮)<br /> <b>২৮</b>। ওজু ভেঙ্গে গেলে মসজিদ থেকে বের হয়ে যাওয়া। অতঃপর আবার ওজু করে মসজিদে প্রবেশ করা। (আবু দাউদঃ ১১১৪)<br /> <b>২৯</b>। একান্ত উযর না থাকলে দুই পিলারে মধ্যবর্তী ফাঁকা জায়গায় সালাত আদায় না করা। (হাকেমঃ ১/১২৮)<br /> <b>৩০</b>। সালাতের জন্য কোন একটা জায়গাকে নির্দিষ্ট করে না রাখা, যেখানে যখন জায়গা পাওয়া যায় সেখানেই সালাত আদায় করা (আবু দাউদঃ৮৬২)। অর্থাৎ আগে থেকেই নামাজের বিছানা বিছিয়ে জায়গা দখল করে না রাখা বরং যে আগে আসবে সেই আগে বসবে।<br /> <b>৩১</b>। কোন নামাজীর সামনে দিয়ে না হাঁটা অর্থাৎ মুসুল্লী ও সুতরার মধ্যবর্তী জায়গা দিয়ে না হাঁটা। (বুখারীঃ৫১০)<br /> <b>৩২</b>। এতটুকু জোরে আওয়াজ করে কোন কিছু না পড়া, যাতে অন্যের সালাত ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা মনোযোগে বিঘ্ন ঘটে। (আবু দাউদঃ ১৩৩২)<br /> <b>৩৩</b>। পায়ে হেঁটে মসজিদে যাওয়ার ফযীলত অন্তরে জাগরূক রাখা।<br /> <b>৩৪</b>। হাঁটার আদব মেনে মসজিদে গমন করা।<br /> <b>৩৫</b>। খুৎবার সময় খতীবের কোন কথার সাড়া দেওয়া বা তার প্রশ্নের জবাব দানে শরীক হওয়া জায়েজ। (বুখারীঃ ১০২৯, মুসলিমঃ ৮৯৭)<br /> <b>৩৬</b>। হানাফী আলেমগন বলেছেন যে, ভিড় প্রচণ্ড হলে সামনের মুসুল্লীর পিঠের উপর সিজদা দেওয়া জায়েজ (আহমাদঃ১/৩২)। দরকার হলে পায়ের উপর ও দিতে পারে (আর রাউদুল মুরবী)<br /> <b>৩৭</b>। যেখানে জুম’আর ফরজ আদায় করেছে, উত্তম হল ঐ একই স্থানে সুন্নাত না পড়া। অথবা কোন কথা না বলে এখান থেকে গিয়ে পরবর্তী সুন্নাত সালাত আদায় করা। (মুসলিমঃ ৭১০, বুখারীঃ ৮৪৮)<br /> <b>৩৮</b>। ইমাম সাহেব মিম্বরে এসে হাজির হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত তাসবীহ-তাহলীল, তাওবা- ইস্তিগফার ও কুরআন তিলাওয়াতে রত থাকা।</div>

জুম’আর আদব

১ । জুম’আর দিন গোসল করা। যাদের উপর জুম’আ ফরজ তাদের জন্য এ দিনে গোসল করাকে রাসুল (সাঃ) ওয়াজিব করেছেন(বুখারীঃ ৮৭৭, ৮৭৮, ৮৮০, ৮৯৭, ৮৯৮)। ...

Read more »

কিছু দুওা যা গুরুত্বপূর্ণ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <a data-mce-href="http://minhazuddinrimon.files.wordpress.com/2014/02/297226_211903698866630_131802326876768_600865_6365864_n.jpg" href="http://minhazuddinrimon.files.wordpress.com/2014/02/297226_211903698866630_131802326876768_600865_6365864_n.jpg"><img alt="297226_211903698866630_131802326876768_600865_6365864_n" class="alignnone size-full wp-image-24" data-mce-src="http://minhazuddinrimon.files.wordpress.com/2014/02/297226_211903698866630_131802326876768_600865_6365864_n.jpg" height="300" src="http://minhazuddinrimon.files.wordpress.com/2014/02/297226_211903698866630_131802326876768_600865_6365864_n.jpg" width="300" /></a>ﷲ<br /> <a href="https://www.blogger.com/blogger.g?blogID=7268491728211608766" imageanchor="1" style="clear: right; float: right; margin-bottom: 1em; margin-left: 1em;"></a>∞ আলহামদু লিল্লাহী আলা কুল্লি নিয়ামাতিহী, আল হামদু লিল্লাহী আলা কুল্লি আ-লা-ইহী, আল হামদু লিল্লাহী কাবলা কুল্লি হালিন, ওয়া সাল্লাল্লাহু আলা খায়রি খালক্বিহী মুহাম্মাদিঁও ওয়া আলিহী ওয়া আসহাবিহী আজমাঈন, বিরাহমাতিকা ইয়া আর হামার রাহিমিন৷ *** ফজিলতঃ ২১ বার পাঠ করলে হাজার বছরের কাজা নামাজ এর গুনাহ মাফ হয়ে যাবে৷ ﷲ∞ আল হামদু লিল্লাহিল্লাযী ফিস সামায়ি আরশিহী, আল হামদু লিল্লাহিল্লাযী ফিল আরদি কুদরাতিহী৷ আল হামদু লিল্লাহিল্লাযী ফিল যান্নাতি রুইয়াতিহী, আল হামদু লিল্লাহিল্লাযী ফিল কুবুরী কাযাইহি, আল হামদু লিল্লাহিল্লাযী ফিল বাররি সুলতানিহী, আল হামদু লিল্লাহিল্লাযী লা মানযা আ-ওয়ালা মানজা আ মিনাল্লাহী ইল্লা ইলাইহী৷ লা হাওলা ওয়ালা কুয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আযীম, ওয়া সাল্লাল্লাহু আলা খায়রি খালক্বিহী মুহাম্মাদিঁও ওয়া আলিহী ওয়া আসহা বিহী আজমাঈন৷ বি রাহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমীন, আল্লাহুম্মা আজিরনী ফী মুসিবাতী ওয়াখ লুফনী খাইরাম মিনহা৷ *** ফজিলতঃ যে কোন চন্দ্রমাসের প্রথম বৃহস্পতিবার রাত্রে শোয়ার সময় ১৫ বার পরলে নূর নবী হযরত মোহাম্মাদ (সাঃ)কে স্বপ্নে দেখবে, ২০ বার পাঠ করে ঘুমালে আল্লাহর নূর স্বপ্নে দেখতে পাবে৷ ﷲ∞ ইয়া রিজায়ী, ইয়া মানায়ী, ইয়া দাওয়ায়ী, ইয়া শাফায়ী, ইয়া কাফায়ী, কাফফি আন্নী ইয়া গাফুর“, ইয়া গাফুর“, ইয়া গাফুর“ ইয়াগ ফিরলী খাতি অতি ইয়াওমা ইয়াব আ’সুনা ইয়া আল্লাহু, ইয়া আল্লাহু, ইয়া আল্লাহু, ইয়া রহমানু, ইয়া রহমানু, ইয়া রহমানু, ইয়া রাহীমু, ইয়া রাহীমু, ইয়া রাহীমু, ইয়া গাফুর“, ইয়া গাফুর“, ইয়া গাফুর“, ইয়া কারিমু, ইয়া কারিমু, ইয়া কারিমু, ওয়া সাল্লাল্লাহু আলা খাইরি খালক্বিহী ওয়া নূরী আরশিহী মুহাম্মাদিঁও ওয়া আলিহী ওয়া আসহাবিহী আজমাঈন৷ বি রহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমীন৷ *** ফজিলতঃ ১১ বার পাঠ করলে আল্লাহর কাছে যাহা চাইবে তাহাই পাইবে৷ ﷲ∞ ফাসাহহিল ইয়া ইলাহী কুল্লা ছাবিম বি হুরমাতি সায়্যিদিল আবরারি সাহহিল বি ফাদলিকা ইয়া আজিযু৷ ** ইয়া ক্বাজিয়াল হাজাত** মনের মাকসুদ পুরন করার জন্য ইহা একটি অদ্বিতীয় দোওয়া। ﷲ∞ শুক্র বার জুময়ার নামাজ বাদ একাগ্রচিত্তে আল্লাহর ধ্যানে নিন্মের অজিফা ৭০ বার পাঠ করবে- *” আল্লাহুম্মা আগফিনি বি হালালিকা আন হারামিকা ওয়া আগনিনী বি ফাদলিকা আম্মান ছিওয়াকা”৷ ﷲ∞ প্রত্যেক রবি বার সকালে ৩৬০ বার ”ইয়া মুবিনু” পাঠ করলে ইনশাআল্লা সকল কাজে জয় হবে৷ ﷲ∞ সমবার আকাসের দিকে মুখ করে ১৪১ বার ”ইয়া মুতায়ালিও” পাঠ করলে মনো বাসনা পূর্ন হয়৷ ﷲ∞ বৃহস্পতিবার রাত্রে এশার নামাজ বাদ সেছদায় গিয়া ১০০ বার ”ইয়া আলিমু” পাঠ করে মোনাজাতের মাধ্যমে আল্লাহর কাছে মনের কথা বলতে হবে, এবং কারও সাথে কথা না বলে দর“দ পরতে পরতে ঘুমিয়ে পরতে হবে ইনশাআল্লা স্বপ্নে তোমার মনের খায়েস জানতে পারবে যা তুমি জানতে চেয়েছিলে৷ ﷲ∞ শুক্রবার আছর নামাজ বাদ নির্জনে বসিয়া আয়াতাল কুরসি ৭০ বার পাঠ করে আল্লাহর কাছে যাহা চাইবে তাহাই পাইবে৷ ﷲ∞ রাত্রি দ্বি প্রহর সময় ঘরের বারান্দায় গিয়ে তিনটি সিজদা দিয়ে উঠে ১০০ বার ”ইয়া ওয়াহাবু” পাঠ করে আল্লাহর কাছে যা চাইবে, তিন দিনের মধ্যেই তাহা পাইবে৷ ﷲ∞ যে কোন দিন রাত্রি দ্বি প্রহর সময় ঘরের চার কোনে দ্বারিয়ে ৭০ বার করে ”ইয়া মুয়িদু” পাঠ করলে ৭ দিনের মধ্যে হারানো ব্যাক্তি ফিরিয়া আসিবে৷ শুধু মাত্র আল্লাহর নেয়ামতের জন্য কতিপয় দোয়া দরুদ ﷲ∞ যে কোন দিন রাত্রি ১.০০-২.০০ টার মধ্যে দারিয়ে নিন্মের যে কোন দোওয়া পাঠ করে আল্লাহর কাছে যা চাইবে তাহাই পাইবে৷ ৩০০০ বার ” ইয়া মুনতাক্বিমু” ১২০০ বার ” ইয়া ক্বাদের“” ১০০ বার ” ইয়া সামিউন” ﷲ∞ রবিউল আউয়াল মাসে ৭৭৪১ বার নিন্মের দোয়া পাঠ করলে সমস্— অভাব দুর হবে- ” আস-সালাতু আচ্ছালামু আলাইকা ইয়া রাসুলুল্লাহী৷ ﷲ∞ ঘুমানোর সময় পাক পবিত্র বিছানায় শুয়ে ডান হাত বুকের উপর রেখে আগে-পরে ১১ বার দরুদ শরিফ পাঠ করে নিম্নের দোয়া ৭০ বার পাঠ করবে, তবে আল্লাহর নেয়ামত লাভ করতে পারবে- *”আল আ’লীমুল্লাযী ইয়া লামুল জাহরা ওয়াল আখফা”৷ ﷲ∞ প্র্যেক ফরজ নামাজ বাদ নিম্নের দোয়া ১০০ বার পাঠ করলে আল্লাহর নেয়ামত লাভ করবে- ”লা ইলাহা ইল্লাল্লাহুল মালিকুল হাক্কুল মুবিন”৷ ﷲ∞ সুরা ফাতেহা ১০০০ বার পাঠ করবে৷ ﷲ∞ সুরা ইয়াসিন ৪১ বার পাঠ করবে নতুবা প্রত্যহ একবার সুরা ইয়াসিন ও একবার সুরা ওয়াক্বিয়া ও আসমাউল হুসনা পাঠ করবে৷ ﷲ∞ ৪০ দিন যাবত্ প্রত্যহ ১২৬৭ বার ” ইয়া মুগনিয়্যু”৷ ﷲ∞ ১০৭১ বার ” ইয়া গানিয়্যু”৷ ﷲ∞ আগে-পরে ১১ বার কারে দর“দ শরিফ পাঠ করে ১৪ বার ”ইয়া ওয়াহাবু” পাঠ করে নিন্মের দোয়া ১০০ বার পাঠ করবে *” ইয়া ওয়াহাবু হাবলী মিন নি’মাতিদ্দুনী ইয়া ওয়াল আখিরাতি ইন্নাকা আন্—াল ওয়াহাব৷ ﷲ∞ প্রতি ওয়াক্ত ফরজ নামাজ বাদ নিন্মের দোয়া ১৫ বার পাঠ করবে *” ইয়া মুসাব্বি বাল আসবাবে সাব্বিব”৷ ﷲ∞ পূর্বে-পরে ১১ বার করে দর“দ শরিফ পাঠ করে নিন্মের নিয়মে সুরা ফাতেহা ১২১ বার পাঠ করবে-*” আল হামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন, আর রহমানির রাহিম, মালিকিইয়াও মিদঈন, ইয়াগ্বাকানা বুদু ওয়া ইয়াগ্বাকানাস তাঈন, ঈহিদিনা সিরাতাল মুস্তাকিম, সিরাতাল্লাজিনা আন আমতা আলাই হিম, মিসলা দাউদা ওয়া সুলায়মানা ওয়া ইয়্যুসুফা আলাইহিম, গাইরিল মাগদুবি আলাইহিম, ওয়ালাদ দ্বুয়াললিন৷ আমিন”৷ ﷲ∞ নিন্মের দোওয়া প্রতহ্য ১০০ বার পাঠ করবে – ” লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহুল মালিকুল হাক্কুল মুবীন”৷ ﷲ∞ প্রত্যেক নামাজ বাদ ৭ বার পাঠ করবে ৷ ” আল্লাহুম্মা ইয়া গানিয়্যু, ইয়া হামিদু, ইয়া মুব িদউ, ইয়া মুয়ীদু, ইয়া কারীমু, আকফিনি বে হালালীকা আন হারামীকা ওয়া আগনিনী বি ফাদলিকা আম্মান ছিওয়াকা”৷ ﷲ∞ প্রত্যহ ফজর নামাজ বাদ ৫০ বার পাঠ করবে – ” ছালামুন কাওলাম মীর রাব্বির রাহিম”৷ ﷲ∞ পূর্বে-পরে ১১ বার দর“দ শরিফ সহ কারে নিন্মের অজিফা ৭ দিনে ২১২২ বার পাঠ করবে- ” ইয়া হাইয়্যু ইয়া কাইয়্যুমু”৷ ﷲ∞ প্রত্যহ জোহর নামাজ বাদ ২১ বার সুরা ফিল পাঠ করবে৷ ﷲ∞ যে কোন দিন রাত্রে বেতের নামাজ আগে ১৭০ বার আয়াতাল কুরসি পাঠ করবে৷ ﷲ∞ নিন্মের অজিফা এক িদনে বার হাজার বার (১২,০০০) পাঠ করবে- *” ইয়া ক্বাবিয়্যু, ইয়া গানিয়্যু, ইয়া আলিয়্যু, ইয়া বাকিয়্যু”৷ ﷲ∞ প্রত্যহ এশার নামাজ বাদ অন্ধকারে বসে নিন্মের অজিফা ১০০০ বার পাঠ করবে-*” সালামুন হিয়া হাত্তা মাত লাইল ফাজরি”৷ ﷲ∞ নিয়ম মত নিন্মের অজিফা গুলো পাঠ করতে হবে = ৭ বার পরে পানিতে ফুক দিয়ে খেতে হবে ” ইয়া মুকিতু” চাষত নামাজ (সালাতুদদ্দোহা) নামাজ বাদে ১০০ বার পাঠ করবে ” ইয়া ওয়াহাবু” শেষ রাত্রে আকাসের দিকে তাকিয়ে হাত তুলে ১০ বার পাঠ করবে ” ইয়া বাসিতু” শেষ রাত্রে একাগ্রচিত্তে ১০০০ বার পাঠ করবে ” ইয়া সামাদু” এক নাগারে ৭ দিন ১০০০ বার করে পাঠ করবে ” ইয়া মুনঈমু” ৪১ বার পরে পানিতে ফুক দিয়ে খেতে হবে ” ইয়া শাকুর“” প্রত্যহ অন্—ত্য ১০০ বার পাঠ করবে ” ইয়া মালেকাল মুলকি ইয়া যাল জালালী ওয়াল ইকরাম” নিন্মের দোওয়া একাগ্র চিত্তে ১০০০ বার পাঠ করতে হবে ” আল্লাহু লতিফুন বে এবা িদহী ওয়া ইয়ার যুকু মাইয়্যাশাউ ওয়া হুয়াল কাবিউল আজিজ”৷ “আস-সাবুর“”- সূর্যদ্বয়ের আগে ১০০ বার৷ “ইয়া বাকিয়্যু” মনযোগের সহিত ১০০০ বার৷ “ইয়া বা িদয়্যু” একমনে ১০০০ বার৷ “ইয়া মুগনিউ” এক বৈঠকে ১০০০ বার৷ ইয়া মুগনিউ-প্রত্যেক রাত্রে আগে পরে দর“দ শরিফ সহ ১৩৬ বার৷ ইয়া লতিফু- ১৩৩ বার যে কোন নির্দিষ্ট সময়৷ ইয়া ওয়ালিয়্যু শুক্রবার রাত্রে ১০০০ বার৷ আস-সামিউ- বৃহষ্পতিবার চাষত নামাজ বাদ ৫০০ বার পড়ে মোনাজাত করতে হবে৷ ইয়া মুইযযু - রবি সোম বৃহষ্পতি শুক্র বার বাদ মাগরিব ৪০ বার ইয়া বাসিতু - চাষত নামাজ বাদ ১০ বার ইয়া ওয়াহ্‌হাবু - চাষত নামাজের শেষ সেজদায় ১৪ বার পড়তে হবে৷ ইয়া মুব িদউ+ইয়া মুঈদু কোন কিছু হারিয়ে গেলে বা ভুলে গেলে পড়তে থাকবে৷ আর রাশিদু - বাদ এশা ১০০ বার পড়বে৷ “ইয়া গাফ্‌ফার“ ইয়াগফিরলি জুনুবী”- বাদ জুময়া ১০০ বার৷ ﷲ∞ কুলিল্লাহুম্মা মালিকাল-মুলকি তু’ িতল মুলকা মান তাশা-উ ওয়া তান যিউল মুলকা মিম্মান তাশা-উ ওয়া তুইযযু মান তাশা-উ ওয়া তুযিল্লু মান তাশাউ, বিয়া দিকাল খাইর ইন্নাকা আলা কুল্লি শায়ইন কাদীর৷ তুলীজুল লায়লা ফিল নাহারি ওয়া তুলিজুল নাহারা ফিল লায়লি ওয়া তুখরিজুল হাইয়্যা মিনাল-মািয়্যাত ওয়া তুখরিজুল-মাইয়্যিতা মিনাল হাই্যে ওয়া তারযুকুমান তাশাউ বি গায়রি হিসাব৷ ﷲ∞ আল্লাহুম্মা ইয়া ফারেজু আলেহিম কা ইশফাল গাম্মে মুজিবুদ দাওয়াতিল মুজতারিই না ইয়া রাহমানাদ্দুনীয়া ওয়া রাহিমাল আখিরাতে ইয়া আর হামার রাহেমিন৷ আস আলুকা আন তার হামনি রাহমাতুমিন ইন িদকা ওয়া তুগনিনী বিহা আন রাহমাতি মিন সিওয়াকা৷ হটাত্ বিপদ আপদ দেখা দিলে নিন্মের অজিফা পাঠ করতে থাকবে৷ ﷲ∞ হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি’মাল-ওয়াকীল ﷲ∞ ইয়া হাইয়্যু ইয়া কাইয়্যুমু বে রাহমাতিকা আছতাগিছু৷ ﷲ∞ প্রত্যহ ৭০ বার পাঠ কর ে– ”লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহি মান জ্বায়া ওয়ালা মানজ্বায়া মিনাল্লাহী ইল্লা ইলাই হী”৷৷ ﷲ∞ প্রত্যেক নামাজ বাদ ৩ বার - ” আল্লাহুম্মা বারিকলী ফিল মাওতি ওয়া ফীমা বা’দা মাওতি, ইলাহী হাওবীন আলাইনা সাকরাতিল মাওতি৷ ﷲ∞ নিন্মের দোওয়া ১১১ বার পাঠ কর-ে ” িবসমিল্লাহির রহমানির রাহীম আল্লাহু কািফ্‌ফ ওয়া কাছুদাতিল কািফ্‌ফ ওয়া দাজাতিল কািফ্‌ফ লি কুল্লি কািফ্‌ফল কািফ্‌ফ ওয়া নিয়ামাল কািফ্‌ফ ল্লিল্লাহিল হামদু”৷ (ইয়া ওয়াসিউ) = যত বেশি পড়া যায় (ইয়া ওয়াজিদু) = নির্দিষ্ট স্থানে প্রতিদিন নির্দিষ্ট সংখ্যায় (ইয়া মুনই’মু) = যত বেশি পড়া যায় (ইয়া মালিকাল মুলকি) = প্রতিদিন ৩০০ বার নিয়মিত ”আল্লাহুম্মা আগনিনী বিহালালিকা আন হারামিকা বিফাদ্বলিকা আম্মান ছিওয়াকা” = শুক্রবার নামারে পর এক আসনে বসেই ৭০ বার অবশ্যই৷ "আল্লাহুম্মাকফিনী বি হালালিকা আন হারামিকা ওয়া আগনিনী বিফাদ্বলিকা আম্মান সিওয়াকা” ”আল-আ িলমুল্লাযী ইয়া’লামুল জাহরা ওয়াল আগফা” = পাক পবিত্র বিছানায় শু েএকাধারে ৭/১৪ দিন পর্যন্— বুকের উপর ডান হাত রেখে ৭০ বার করে৷ ”ইয়া ক্বাবিয়্যু ইয়া গানিয়্যু ইয়া আলিয়্যু ইয়া বাকিয়্যু” = (১২০০) এক নাগারে বারো হাজার বার পড়তে হবে৷ ”আল্লাহুম্মা ইয়া গানিয়্যু ইয়া হামিদু ইয়া মুব িদউ ইয়া মুয়ীদু ইয়া ফায়্যালুললিমা ইয়ুরীদ, ইয়া রাহিমু ইয়া অদূদু আকফিনী বি হালালীকা আন হারামিকা ওয়া বিত্বাআতিকা আম্মা’ িছয়াতিকা ওয়া বি ফাদলিকা আম্মান ছিওয়াকা” ”সুরা মাদো” দু-একবার করে প্রতিদিন ”সুরা ইয়ুসুফ” শুক্রবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্— ৭ দিন এক বার করে৷ যে কোন দিন শেষ রাত্রিতে দোয়া কবুলের শ্রেষ্ঠ সময় চলবে ......................</div>

কিছু দুওা যা গুরুত্বপূর্ণ

ﷲ ∞ আলহামদু লিল্লাহী আলা কুল্লি নিয়ামাতিহী, আল হামদু লিল্লাহী আলা কুল্লি আ-লা-ইহী, আল হামদু লিল্লাহী কাবলা কুল্লি হালিন, ওয়া সাল্লাল্ল...

Read more »