★★★মওদুদী
বলেন, ‘ফেরেশতা হলো ভারতের এবং গ্রিসের দেবদেবীর অনুরূপ।’ নিজের
স্বার্থরক্ষার প্রয়োজনে মহানবী হযরত মুহাম্মদ , (ﷺ) ও অন্যান্য নবী
সম্পর্কেও আপত্তিকর উক্তি করতে দ্বিধা করেননি মওদুদী।
★★★ মওদুদীর মতে, ‘নবীর আদত (অভ্যাস), আখলাককে (চরিত্র) সুন্নত বলা হয় এবং তা অনুসরণে জোর দেওয়া আমার মতে সাংঘাতিক ধরনের বিদায়াত (গর্হিত কাজ)।’ (রাসায়েলে ও মাসায়েল, পৃষ্ঠা-২৪৮)।
★★সহীহ হাদিস মতে, ‘মুহাম্মদ , (ﷺ) এর স্বভাব-চরিত্র-অভ্যাস তাঁর উম্মতদের অনুকরণের জন্য উত্তম নমুনা বা সুন্নত।’ (বুখারি শরীফ, ২য় খণ্ড, পৃষ্ঠা-১০৮৪)।
★★★১৯৫৩ সালের ৯ ফেব্রুয়ারিতে দেওয়া এক ভাষণে মওদুদী বলেন, ‘লোকে সাধারণত বলে ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভ: কালিমা, নামাজ, যাকাত, রোজা এবং হজ। আর এগুলোই ইসলাম। এ ভুল ধারণার মধ্যে তারা অনেকদিন ধরে আছে। আসলে এটা একটা বড় বিভ্রান্তি যা মুসলমানদের পথ এবং কর্মকে ধ্বংস করছে। (সূত্র: কাউসার)
★★ সহীহ হাদীস সমূহে স্পষ্ট উল্লেখ আছে, ইসলামের মূল ভিত্তি পাঁচটি। যথা: কালিমা, নামাজ, রোজা, হজ ও যাকাত। (বুখারী ও মুসলিম)
★★★ মওদুদীর বক্তব্য হচ্ছে, ‘বাস্তব জীবনে এমন কিছু চাহিদা রয়েছে যেগুলোর খাতিরে মিথ্যা বলা কেবল জায়েযই নয় বরং ওয়াজেব।’ (মাসিক তরজুমানুল কোরআন, ৫০ তম খণ্ড, ২য় সংখ্যা, শাবান ১৩৭৭ হি., পৃষ্ঠা নম্বর: ১১৮)।
★★কোরআনে বলা আছে, ‘তোমরা প্রতিমা পূজার অপবিত্রতা পরিহার কর, আর তোমরা মিথ্যা বলাও পরিহার কর’ (সূরা হজ্জ, আয়াত নম্বর-৩০)
কোরআন ও হাদিস শরিফকে অস্বীকার করা, নবী করিম , (ﷺ) -এর প্রতি অসম্মান প্রদর্শন করা, শরিয়তকে নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করা কুফরি। (বাদাইউল কালাম, শরহে আক্বাইদ)
★★★জামায়াতের নেতারা মওদুদীর অনুসারী হলেও তাদের নিজেদের স্বার্থে মওদুদী দর্শনের বিপরীতেও কখনো কখনো অবস্থান নেন। মওদুদী বলেছেন, ‘একজন উকিল কুফরের কাজ করেন। ওকালতি খোদার আইনবিরোধী বিদ্রোহ। উকিলের মুহুরি হওয়া হারাম। উকিলের বাসায় খাওয়া-দাওয়া হারাম।’
★★, জামায়াত প্রতিবছর ৪০ জনকে ব্যারিস্টার তৈরি করছে। তাহলে মওদুদীর ভাষায় আদালতে তার জামায়াতের পাণ্ডার কী-বৃত্তি করছে?
★★★১৯৬২ সালে আইয়ুব খান প্রণীত মুসলিম পরিবার আইন অধ্যাদেশের বিরোধিতা করার কারণে ১৯৬৪ সালের ৪ জানুয়ারি জামায়াতে ইসলামীর কর্মকাণ্ডের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। মওদুদীসহ ৬০ জন জামায়াত নেতাকে গ্রেফতার করা হয়। এর মধ্যে পূর্ব পাকিস্তানের ১৩ জন জামায়াত নেতা ছিলেন। অধ্যাপক গোলাম আযম তাদের একজন। মওদুদী ঘোষণা করেছিলেন, বিষাক্ত দুধের মাখন হলো গণতান্ত্রিক নির্বাচন। শুধু তাই নয়, এর মাধ্যমে কেউ যদি সংসদে নির্বাচিত হয় তাহলে ইসলাম অনুযায়ী হারাম। এসব নির্বাচন কুকুরের দৌড়।
★★ মজার ব্যাপার হলো, এখন এই মওদুদী ও তার ইসলামের নির্দেশ অমান্য করে জামায়াতের নেতারা কুকুরের দৌড়ে শামিল হয়েছেন। জামায়াতের রাজনীতি সবসময় সুবিধাবাদিতার পথ অনুসরণ করেছে।
★★★ মওদুদীর মতে, ‘নবীর আদত (অভ্যাস), আখলাককে (চরিত্র) সুন্নত বলা হয় এবং তা অনুসরণে জোর দেওয়া আমার মতে সাংঘাতিক ধরনের বিদায়াত (গর্হিত কাজ)।’ (রাসায়েলে ও মাসায়েল, পৃষ্ঠা-২৪৮)।
★★সহীহ হাদিস মতে, ‘মুহাম্মদ , (ﷺ) এর স্বভাব-চরিত্র-অভ্যাস তাঁর উম্মতদের অনুকরণের জন্য উত্তম নমুনা বা সুন্নত।’ (বুখারি শরীফ, ২য় খণ্ড, পৃষ্ঠা-১০৮৪)।
★★★১৯৫৩ সালের ৯ ফেব্রুয়ারিতে দেওয়া এক ভাষণে মওদুদী বলেন, ‘লোকে সাধারণত বলে ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভ: কালিমা, নামাজ, যাকাত, রোজা এবং হজ। আর এগুলোই ইসলাম। এ ভুল ধারণার মধ্যে তারা অনেকদিন ধরে আছে। আসলে এটা একটা বড় বিভ্রান্তি যা মুসলমানদের পথ এবং কর্মকে ধ্বংস করছে। (সূত্র: কাউসার)
★★ সহীহ হাদীস সমূহে স্পষ্ট উল্লেখ আছে, ইসলামের মূল ভিত্তি পাঁচটি। যথা: কালিমা, নামাজ, রোজা, হজ ও যাকাত। (বুখারী ও মুসলিম)
★★★ মওদুদীর বক্তব্য হচ্ছে, ‘বাস্তব জীবনে এমন কিছু চাহিদা রয়েছে যেগুলোর খাতিরে মিথ্যা বলা কেবল জায়েযই নয় বরং ওয়াজেব।’ (মাসিক তরজুমানুল কোরআন, ৫০ তম খণ্ড, ২য় সংখ্যা, শাবান ১৩৭৭ হি., পৃষ্ঠা নম্বর: ১১৮)।
★★কোরআনে বলা আছে, ‘তোমরা প্রতিমা পূজার অপবিত্রতা পরিহার কর, আর তোমরা মিথ্যা বলাও পরিহার কর’ (সূরা হজ্জ, আয়াত নম্বর-৩০)
কোরআন ও হাদিস শরিফকে অস্বীকার করা, নবী করিম , (ﷺ) -এর প্রতি অসম্মান প্রদর্শন করা, শরিয়তকে নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করা কুফরি। (বাদাইউল কালাম, শরহে আক্বাইদ)
★★★জামায়াতের নেতারা মওদুদীর অনুসারী হলেও তাদের নিজেদের স্বার্থে মওদুদী দর্শনের বিপরীতেও কখনো কখনো অবস্থান নেন। মওদুদী বলেছেন, ‘একজন উকিল কুফরের কাজ করেন। ওকালতি খোদার আইনবিরোধী বিদ্রোহ। উকিলের মুহুরি হওয়া হারাম। উকিলের বাসায় খাওয়া-দাওয়া হারাম।’
★★, জামায়াত প্রতিবছর ৪০ জনকে ব্যারিস্টার তৈরি করছে। তাহলে মওদুদীর ভাষায় আদালতে তার জামায়াতের পাণ্ডার কী-বৃত্তি করছে?
★★★১৯৬২ সালে আইয়ুব খান প্রণীত মুসলিম পরিবার আইন অধ্যাদেশের বিরোধিতা করার কারণে ১৯৬৪ সালের ৪ জানুয়ারি জামায়াতে ইসলামীর কর্মকাণ্ডের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। মওদুদীসহ ৬০ জন জামায়াত নেতাকে গ্রেফতার করা হয়। এর মধ্যে পূর্ব পাকিস্তানের ১৩ জন জামায়াত নেতা ছিলেন। অধ্যাপক গোলাম আযম তাদের একজন। মওদুদী ঘোষণা করেছিলেন, বিষাক্ত দুধের মাখন হলো গণতান্ত্রিক নির্বাচন। শুধু তাই নয়, এর মাধ্যমে কেউ যদি সংসদে নির্বাচিত হয় তাহলে ইসলাম অনুযায়ী হারাম। এসব নির্বাচন কুকুরের দৌড়।
★★ মজার ব্যাপার হলো, এখন এই মওদুদী ও তার ইসলামের নির্দেশ অমান্য করে জামায়াতের নেতারা কুকুরের দৌড়ে শামিল হয়েছেন। জামায়াতের রাজনীতি সবসময় সুবিধাবাদিতার পথ অনুসরণ করেছে।
Post a Comment